বাচ্চাদের দেরিতে কথা বলা: বাবা-মায়ের করণীয় | Things to Do for Late-Speaking Kids | Child Psychology

Описание к видео বাচ্চাদের দেরিতে কথা বলা: বাবা-মায়ের করণীয় | Things to Do for Late-Speaking Kids | Child Psychology

বাচ্চাদের কথা বলার সময়সীমা পৃথক হতে পারে, তবে যদি আপনার শিশু দেরিতে কথা বলতে শুরু করে, তবে চিন্তার কিছু নেই। এই ভিডিওতে আমরা আলোচনা করবো, দেরিতে কথা বলা শিশুর জন্য বাবা-মায়ের করণীয় কী হতে পারে। আপনি কীভাবে শিশুর সঙ্গে যোগাযোগ করবেন, কিভাবে তাদের উৎসাহিত করবেন এবং প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞের সাহায্য নিবেন তা নিয়ে বিস্তারিত পরামর্শ শেয়ার করা হয়েছে। শিশুদের ভাষা বিকাশে সহায়ক পরিবেশ এবং কৌশলগুলি জানুন, যাতে তারা সঠিক সময়ে কথা বলতে পারে।
#LateTalkingKids #SpeechDelay #ChildDevelopment #ParentingTips #SpeechTherapy #LanguageDevelopment #KidsSpeech #CommunicationSkills #ParentingAdvice #SpeechIssues #cbc_bangla #শিশু_বিকাশ #দেরিতে_কথা_বলা #shishubikash

আমাদের ফেইসবুক পেইজ:
১.  / cbcbangla2  
২. আমাদের চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করুন: https://www.youtube.com/channel/UCKfS...
৩. আমাদের ওয়েবসাইট: www.cbcbangla.com


অনলাইন বা সরাসরি রোগী দেখাতে চাইলে সিরিয়াল নেওয়ার নাম্বার : 01716354500
#Sultana_Razia





#child_psychologist
consultant: #Islami_Bank_central_Hospital, #kakrail.
Chairman, #APON (Assisting parents and Our Nation) shishu bikash foundation.
বাচ্চা দেরিতে কথা বলার কারণঃ
*অনেক শিশুই তাদের কথা বলার বয়স পেরিয়ে গেলেও কথা বলে না বা কথা বলতে পারে না। মা বাবাও চিন্তা করেন বাচ্চা বুঝি অটিস্টিক হয়েছে আবার অনেক সচেতন বাবা-মাই স্পিচ থেরাপিস্টের কাছে নিয়ে যান। #শিশুর_কথা না শেখা বা দেরিতে কথা বলার পেছনে থাকতে পারে বেশ কিছু কারণ। যেমন –
*বর্তমানে যে কারণটি শিশুদের দেরিতে কথা সবচেয়ে বড় কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে তা হচ্ছে মোবাইল বা ‘স্ক্রিনের’ ব্যবহার। আজকাল শহরে শিশুরা দেরি কথা বলছে যে সমস্ত কারণে তার মধ্যে খেলার পর্যাপ্ত সুযোগ না থাকা ও পারিবারিক একাকিত্বসহ নানা বিষয়কে দায়ী মনে করা হয়। তবে গবেষণা বলছে, শিশুর দেরিতে কথা বলার বড় কারণ হচ্ছে ‘স্ক্রিন’ ব্যবহার।
*বিষয়টি নিয়ে গত দুই বছর ধরে কানাডায় একটি গবেষণা পরিচালিত হয়েছে। সেখানে দেখা গেছে, শিশুদের খাওয়ানোর কাজটা সহজ করতে অনেক পিতা-মাতা এসব স্ক্রিনের সাহায্য নিয়ে থাকেন। বাচ্চাদের হাতে তুলে দেন মোবাইল, ট্যাব বা স্ক্রিনযুক্ত ডিভাইস। এতে শিশুরা ওই ডিভাইসের স্কিনে বুধ হয়ে থাকে।
*কিন্তু এর পরিণতি যে মারাত্মক ক্ষতিকর তা হয়তো তারা জানেনই না। ফলে শিশুদের দক্ষতার বিকাশে বিলম্ব ঘটে। এর মধ্যে কথা বলতে এবং অন্যান্যদের সাথে মেলামেশা শিখতে দেরি হয়।বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, শিশু কারো সঙ্গে কথা বলার সুযোগ না পাওয়ায় কথা শিখছে না। কারো সঙ্গে তার যোগাযোগ তৈরি হচ্ছে না। সে নিজেকে প্রকাশও করতে পারছে না। প্রাথমিক উপসর্গ দেখে অনেকেই ভেবে নিচ্ছেন, অটিজম। পরে বোঝা যাচ্ছে, আসল সমস্যা অন্য।
*শিশুদের দিনের বেশির ভাগ সময়েই কেটে যায় মোবাইল ফোন আর ট্যাবে কার্টুন বা বিভিন্ন খেলা খেলে।কিন্তু বাচ্চাদের সাথে যদি কথাই না বলা হয় তাহলে তারা কিভাবে কথা বলা শিখবে? সম্প্রতি একটি বেসরকারি জরিপে দেখা গেছে, স্পিচ থেরাপিস্টের কাছে এখন দুই থেকে পাঁচ বছরের শিশুদের বেশি আনা হয়।
*শিশুদের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। তাদের সাথে মজার কথা বলতে হবে, সে কোনো মজার আচরণ করলে হাসতে হবে। যা ট্যাব বা মোবাইল ধরিয়ে হবে না।মোবাইল বা টিভির বেশি ব্যবহারে শিশুর পৃথিবী জুড়ে শুধুই কার্টুন। দিনভর তার সঙ্গে কেউ বিশেষ কথা না বলায় শিশুরা কথা বলার পরিশ্রমটুকুও করতে চায় না।
*বাবা-মায়ের যখন বুঝতে পারেন ব্যাপারটি তখন শিশু আর কথা বলতে চায় না। কারণ, ততদিনে তার নিজস্ব ভার্চুয়াল পৃথিবী তৈরি হয়ে যায়।
**এছাড়া আরোও যেসব কারণে শিশুর কথা বলতে দেরি হয় তার মধ্যে রয়েছেঃ
• শিশুর বংশগত কারণে দেরিতে কথা বলা শুরু করতে পারে।
• মস্তিষ্কের জন্মগত সমস্যা।
• প্রসবকালীন জটিলতা।
• প্রসবোত্তর স্বল্পকালীন অসুখ যেমন - ভীষণ জ্বর, খিঁচুনি, জীবাণু সংক্রমণ, মস্তিকের ভেতর জীবাণু সংক্রমণ ইত্যাদি শিশুর কথা বলার বাধা হতে পারে।
• জিহ্বার সমস্যার কারণে অনেক শিশু ঠিকমতো উচ্চারণ করতে পারে না।
• শিশুরা অনুকরণপ্রিয়। অনেক সময় দেখা যায় বড়রা শিশুদের সাথে ঠিকমতো কথা না বললে শিশুরা ভুল উচ্চারণ শিখে থাকে।
• শিশুর মানসিক প্রতিবন্ধকতা থাকলে অর্থাৎ বুদ্ধির মাত্রা কম হলেও শিশু দেরিতে ভাষা শেখে।
• শিশুর সামনে ঝগড়া বা উচ্চারণ বেশি মাত্রায় করলে তাদের কথা জড়িয়ে যাওয়ার আশংকা থাকে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке