এ প্রাসাদেই কেন ঘসেটি বেগম ও নবাব সিরাজের পরিবারকে বন্দী করে রাখা হয়েছিলো? zinzira palace

Описание к видео এ প্রাসাদেই কেন ঘসেটি বেগম ও নবাব সিরাজের পরিবারকে বন্দী করে রাখা হয়েছিলো? zinzira palace

জিঞ্জিরা প্রাসাদেই কেন ঘসেটি বেগম ও নবাব সিরাজের পরিবারকে বন্দী করে রাখা হয়েছিলো? zinzira palace

৪০০ বছরের পুরনো ঢাকা। আসলে ৪০০ বছর হলো রাজধানীর আমল, উইকিপিডিয়া থেকে জানা যায় সেই সেন আমলে এ অঞ্চলকে ঢাকা নামে প্রথম অবিহিত করা হয়। যদিও এ নিয়ে মতভেদ আছে। কালের স্রোতে এ শহরের ভূ-আকৃতির হয়েছে অনেক পরিবর্তন, পরিবর্ধন। বাংলাদেশের ঢাকা আজ দক্ষিণ এশিয়ার মুম্বাইয়ের পরে দ্বিতীয় বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর। -
চারদিকে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়ে আছে পাঁচ-ছয়তলা অসংখ্য ভবন। কাছে না গেলে প্রাচীন ভবনটির অস্তিত্ব বোঝা যায় না। এই ভবনের প্রতিটি ইটের গায়ে লেখা রয়েছে টুকরো টুকরো ইতিহাস। প্রাসাদটি প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের একটি সংরক্ষিত পুরাকীর্তি। এটি আসলে চারশ' বছর আগে নির্মিত জিঞ্জিরা প্রাসাদের একটি ভঙ্গুর অংশ। এখন গড়ে ওঠা বড় বড় ভবনসহ পুরো এলাকাটি ছিল জিঞ্জিরা প্রাসাদের আওতাভুক্ত। বর্তমানে প্রাসাদের মাত্র তিনটি খন্ড অংশ টিকে আছে। প্রখ্যাত ব্রিটিশ লেখক জেমস টেইলর তার ‘টপোগ্রাফি অব ঢাকা’ গ্রন্থে এবং নাজির হোসেন এর লেখা কিংবদন্তী ঢাকা বই থেকে জানা যায়
১৬২০ সালে সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে বাংলার মোঘল সুবেদার ইব্রাহিম খাঁ ফতেহ জং প্রমোদকেন্দ্র হিসেবে এ প্রাসাদটি নির্মাণ করেছিলেন । একসময় এখানে নারিকেল-সুপারি, আম-কাঁঠালসহ দেশীয় নানা প্রজাতির বৃক্ষের সমারোহ ছিল। জিঞ্জিরা শব্দের অর্থ উপদ্বীপ। প্রাসাদটি নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত হওয়ার কারণেই এই নামকরণ। এ প্রাসাদে বন্দি ছিলেন নবাব সরফরাজ খান এর পরিবার। সরফরাজ খান ছিলেন নবাব মুর্শিদ কুলি খান এর নাতি, নানা নবাব মুর্শিদ কুলি খান সরফরাজকে বাংলা, বিহার ও উড়িষ্যার নবাব হিসেবে তাঁর উত্তরাধীকারী মনোনীত করেন। ১৭২৭ সালে মুর্শিদ কুলি খানের মৃত্যুর পর যখন তিনি সিংহাসনে আরোহণ করবেন তখন জানতে পারেন তার পিতা উড়িষ্যার সুবেদার সুজা উদ্দিন মুহাম্মদ খান[৪] ও তার প্রতিনিধি আলীবর্দী খাঁ বিশাল বাহিনী নিয়ে সিংহাসন দখলের জন্য মুর্শিদাবাদ অগ্রসর হচ্ছেন। পরিবারের মধ্যে কলহ এড়ানোর জন্য তাঁর মাতা দেওজার বেগম তাঁর পিতার সম্মানে সিংহাসন ছেড়ে দিতে বলেন। যাই হোক, পরবর্তীতে সুজা উদ্দিন মুহাম্মদ খান তাঁর উত্তরাধীকারী হিসেবে সরফরাজকেই মনোনীত করেন এবং ১৭৩৯ সালে পিতার মৃত্যুর পর তিনি সিংহাসনে আরোহণ করেন। সরফরাজ খানের দুর্ভাগ্য যে তিনি আলীবর্দী খাঁর মত একজন প্রতিপক্ষ পেয়েছিলেন যার ৭০ বছর বয়সেও নেতৃত্ত্ব দেওয়ার অসাধারন গুন ছিল এবং তিনি সরফরাজ খানের দূর্বলতাগুলো জানতেন। সরফরাজ খান ভাগীরথী নদীর তীরে গিরকার যুদ্ধে নিহত হন । সরফরাজ খান মৃত্যুর সময় পাঁচ পুত্র ও পাঁচ কন্যা রেখে যান যারা কখনো ক্ষমতা গ্রহণ করতে পারেন নি। আলীবর্দী খাঁ বাংলার নবাব হিসেবে অভিষিক্ত হন এবং ইতিহাস বলে নবাব সরফরাজ খানের পরিবারকে এই প্রাসাদেই বন্দী করে রেখেছিলেন আলীবর্দি খা।
ইতিহাসের নির্মম পরিহাস। নবাব আলীবর্দি খা এর নাতি নবাব সিরাজ উ দঊলা প্রহসনের যুদ্ধে ১৭৫৭ সালে পরাজয় ও নিহত হবার পর ১৭৫৮ সালে আলীবর্দী খানের প্রধান রানি শরীফুন্নেসা, নবাব সিরাজের মা আমেনা বেগম, প্রাসাদ ষড়যন্ত্রের অন্যতম নেপথ্য কারিগর খালা ঘসেটি বেগম, সিরাজউদ্দৌলার স্ত্রী লুৎফুন্নেসা বেগম ও কন্যা কুদসিয়া বেগম ওরফে উম্মে জোহরা সহ প্রায় ৭২ জনকে বন্দী করে এই জিঞ্জিরা প্রাসাদে এনে কড়া পাহারায় রাখা হয়।

Hello Friends. Assalamualaikum. I am Shoma, A Bangladeshi blogger. In my blog I am sharing my daily lifestyle, outing, fooding and so on. Hope, content of my blog will always entertain u and ensure ur quality time spent with me. Take care & keep in touch through like, comment and share. please Channel subscribe করুন।

👉 Don’t forget to Subscribe, Follow, Share, Comment, like, and stay with us.
👉Also, follow me on my social media profiles:
👉Facebook link:   / shomasblog  
For Any Copyright Issue Please contact: [email protected]

Note: If you wish to share this video, please embed the link and share the original source. Please avoid methods of copying or duplicating the content, and help us support anti-piracy measures in every possible way. Thank you!

#zinziraprasad #murshidabad #Dhaka

Комментарии

Информация по комментариям в разработке