Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts

  • MediTalk Digital
  • 2022-09-01
  • 1792
বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts
শিশুর ওজনশিশুর ওজন বৃদ্ধির চার্টবয়স অনুযায়ী শিশুর ওজন তালিকাজন্মের পর শিশুর ওজনজন্মের সময় শিশুর ওজন কত হওয়া উচিতশিশুর ওজন তালিকাগর্ভের শিশুর ওজনশিশুর ওজন ও উচ্চতাবয়স অনুযায়ী শিশুর ওজন ও উচ্চতাবয়সভেদে শিশুর ওজনজন্মের সময় শিশুর ওজনশিশুর ওজন বৃদ্ধির উপায়নবজাতক শিশুর ওজনবয়স অনুযায়ী শিশুর ওজন কত হওয়া উচিতবয়স অনুযায়ী শিশুর ওজনশিশুর স্বাভাবিক ওজনশিশুর ওজন বাড়ানোর খাবারশিশুর ওজন বৃদ্ধিতে করণীয়কোন খাবারে শিশুর ওজন বাড়ে
  • ok logo

Скачать বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বেশী না খেয়েও শিশুর ওজন বাড়ার কারণ - Child obesity - শিশুর ওজন বৃদ্ধি - Childhood Obesity Facts

শিশুর অতিরিক্ত ওয়েট নিয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ ও ডায়েট কনসালট্যান্ট তাসনিম আশিক / সৌজন্যে - Chopstick / মিডিয়া পার্টনার - MediTalk Digital

Childhood obesity is a serious problem in the United States, putting children and adolescents at risk for poor health. Obesity prevalence among children and adolescents is still too high.

For children and adolescents aged 2-19 years in 2017-20201:

The prevalence of obesity was 19.7% and affected about 14.7 million children and adolescents.
Obesity prevalence was 12.7% among 2- to 5-year-olds, 20.7% among 6- to 11-year-olds, and 22.2% among 12- to 19-year-olds. Childhood obesity is also more common among certain populations.
Obesity prevalence was 26.2% among Hispanic children, 24.8% among non-Hispanic Black children, 16.6% among non-Hispanic White children, and 9.0% among non-Hispanic Asian children.
Obesity-related conditions include high blood pressure, high cholesterol, type 2 diabetes, breathing problems such as asthma and sleep apnea, and joint problems.

শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে হচ্ছে কি না, তা জানতে হবে নিয়মিত। কারণ, ঠিকঠাক বৃদ্ধি না ঘটলে পিছিয়ে পড়বে শিশু। তাই সে বেড়ে উঠছে কি না জানতে হলে নিয়মিত শিশুর ওজন, উচ্চতা নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া সর্বজনস্বীকৃত গ্রোথ চার্টের সঙ্গে মিলিয়ে দেখতে হবে। এতে বয়স অনুযায়ী ওজন, উচ্চতা, মাথার পরিধি গ্রাফের সাহায্যে বানানো থাকে। ছেলে ও মেয়ে শিশুর জন্য আলাদা চার্ট আছে, যা দিয়ে সহজেই শিশুর বৃদ্ধি মাপা যায়।

শিশু ভূমিষ্ঠের পর প্রথম সপ্তাহে ওজন কমে এবং দু-তিন সপ্তাহে ওজন স্থির থাকে। এরপর ধীরে ধীরে ওজন বাড়তে থাকে। প্রথম তিন মাসে প্রতিদিন গড়ে ২৫-৩০ গ্রাম করে ওজন বাড়ে। পরবর্তী মাসগুলোতে আরেকটু কম হারে ওজন বাড়তে থাকে, ৩-১২ মাস বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে গড়ে ৪০ গ্রাম ওজন বাড়ে। ৬ মাস বয়সে শিশুর ওজন জন্মের সময়ের ওজনের দ্বিগুণ হয়, এক বছরে ৩ গুণ, দুই বছরে ৪ গুণ, তিন বছরে ৫ গুণ, পাঁচ বছরে ৬ গুণ হয়। তবে জন্ম–ওজনের পার্থক্যের কারণে একই বয়সী দুটি শিশুর ওজনের কিছু তারতম্য ঘটতে পারে। সঠিক পরিচর্যা ও পুষ্টি পেলে আবার স্বাভাবিক ওজনে পৌঁছে যায়।

এ ব্যাপারে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. মো. আল-আমিন মৃধা বলেন, ওজন ও উচ্চতা নিয়মিত নেওয়া উচিত, তাহলে সহজেই বোঝা যায় শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধি ঠিকভাবে হচ্ছে কি না। আবার যদি যথেষ্ট পরিমাণে উপযুক্ত খাবার দেওয়ার পরও তার ওজন না বাড়ে, তবে দেখতে হবে সেই খাবার পুষ্টিকর কি না। শিশু ঘন ঘন অসুস্থ হচ্ছে কি না। অসুস্থ অবস্থায় কম খেতে পারে এবং অসুখ সেরে গেলে আগের স্বাস্থ্য ফিরে পেতে তাকে অতিরিক্ত খাবার দেওয়া হচ্ছে কি না। শিশু প্রয়োজনমতো ভিটামিন ‘এ’ পাচ্ছে কি না। শিশু কৃমিতে আক্রান্ত হয়েছে কি না।

যেভাবে নজর রাখতে হবে
জন্মের পর থেকে ২ বা ৩ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতি মাসে শিশুর ওজন নিতে হবে। যদি পরপর ২ মাস শিশুর ওজন না বাড়ে, তবে বুঝতে হবে তার কোনো সমস্য আছে। শিশুর স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য ৬ মাস বয়স পর্যন্ত শুধু বুকের দুধই যথেষ্ট। ৬ মাস বয়স পূর্ণ হলে শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি অন্যান্য খাবার দিতে হবে। সাধারণভাবে প্রতি মাসে নিয়মিতভাবে শিশুর ওজন বাড়লে বুঝতে হবে শিশুর শরীর ঠিকমতো বাড়ছে, তার মানসিক বিকাশ যথাযথ হচ্ছে এবং তার মনও সুস্থ আছে। অন্য শিশুর ওজনের তুলনায় নয়, নিজের ওজনের তুলনায় শিশুর ওজন বাড়া প্রয়োজন। ৬ মাসের কম বয়সের শিশুর ওজন ঠিকমতো না বাড়লে তাকে আরও ঘন ঘন বুকের দুধ খাওয়ানো প্রয়োজন। পর্যাপ্ত পুষ্টি নিশ্চিত করার পরও যদি অবস্থার পরিবর্তন না হয়, তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

অসুখ–বিসুখ, কম বা অনুপযুক্ত খাবার অথবা প্রয়োজনীয় সেবাযত্নের অভাবে শিশুর শারীরিক ও মানসিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে। যেসব শিশু প্রথম ৬ মাস শুধু বুকের দুধ খায়, সে রোগব্যাধিতে খুব কম ভোগে। পর্যাপ্ত পুষ্টিকর খাবারের পাশাপাশি সব টিকা দেওয়া জরুরি। কারণ, টিকা রোগব্যাধি থেকে শিশুকে রক্ষা করে এবং তাকে সঠিকভাবে বেড়ে ওঠায় সাহায্য করে।

শিশুদের পাকস্থলী বড়দের তুলনায় ছোট। তাই একবারে অল্প পরিমাণে খাবার খেতে পারে। তাই ঠিকমতো বেড়ে ওঠার জন্য বলকারক খাবারের পাশাপাশি ঘন ঘন খেতে দিতে হবে। সারা দিনে ৫ থেকে ৬ বার। ‘মিশ্র’ অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের খাবার খাওয়ানো উচিত। নরম তরিতরকারি, ছোট মাছ, ডিম, ডাল, তেল, চিনি বা গুড় মেশাতে হবে এবং মৌসুমি ফলও খাওয়াতে হবে। এ জন্য শিশুকে শুকনা বা হালকা খাবার যেমন ফল, রুটি, মোয়া, নাড়ু, বিস্কুট, বাদাম, কলা অথবা হাতের কাছে যেসব পুষ্টিকর নিরাপদ খাবার পাওয়া যায়, সেগুলো খাওয়ার ফাঁকে ফাঁকে দিতে হবে। আর যেসব শিশু বুকের দুধ খায়, তাদের বাইরের খাবার দেওয়ার আগে মায়ের বুকের দুধ খাওয়াতে হবে। তাহলে মায়ের বুকে অনেক দিন দুধ থাকবে।

শিশুর বাড়তি শক্তির প্রয়োজন মেটাতে পরিবারের স্বাভাবিক খাবারে অল্প পরিমাণে ঘি, সয়াবিন তেল, নারকেল তেল, বাদাম তেল অথবা বাদামের গুঁড়া মেশানো যেতে পারে, তাতে খাবার সমৃদ্ধ হয়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]