যোগাযোগ।
০১৭৮৮১৪৭১৩১ (শাহিন আলম)
#বারোমাসি_জাতের_তরমুজ_চাষ_পদ্ধতি
সাধারণত তরমুজের মৌসুম শেষ হবার পর, মে থেকে সেপ্টেম্বর মাসে এ সময়ে বাজারে, যে ছোট জাতের ভিতরে টকটকে লাল রং এবং মৌসুমী জাতের তুলনায় অধিক মিস্টি। বর্তমানে বেশ জনপ্রীয় হয়ে উঠেছে এ জাতের তরমুজ এবং কৃষদের কাছেও হয়ে উঠেছে একটি লাভ জনক চাষ।
রোপণ সময়ঃ মধ্য মার্চ থেকে জুলায়ের প্রথম সপ্তাহ।
জীবন কালঃ ৫৫-৬৫ দিন।
ফলনঃ এ জাতের প্রতিটি তরমুজের গড় ওজন আড়াই থেকে ৩ কেজি হয়, উত্তম চাষাবাদ ব্যাবস্থাপনায় বিঘা প্রতি ১৫০ মনের উপরে ফলন হয়ে থাকে।
জাতঃ ছোট এ জাতের তরমুজের বেশ কয়েকটি জাত রয়েছে যেমন ব্লাক বেবি,ব্লাক প্রিন্স,ব্লাক বক্স, জেসমিন-১,২ ও ৩ ইত্যাদি
বীজ হারঃ বিঘা প্রতি ৫০-৬০ গ্রাম।
মাটিঃ তরমুজ চাষের জন্য দোয়াশ,এটেল দোয়াশ উপযোগি, তবে এটেল মাটি তরমুজ চাষের জন্য উপযুক্ত নয়। এবং উত্তম নিষ্কাশন ব্যাবস্থা থাকতে হবে।
জমি তৈরিঃ ৫ থেকে ৭ টি চাষ ও ২ টি মই দিয়ে মাঠি ঝুরঝুরা করে নিতে হবে।
চারা উৎপাদনঃ বিঘা প্রতি ১৪০০ পিচ চারা প্রয়োজন শতকরা ১০ ভাগ চারা বেশি উৎপাদন করতে হবে,, সন্ধ্যা বেলা ৪-৬ ঘন্টা বীজ ভিজিয়ে রেখে,, পানি ঝরিয়ে সুতি কাপড়ের মধ্য ভাজ করে চটের বস্তায় পরবর্তী ৩০-৪৫ ঘন্টা রোধে জাগ দিয়ে বীজ অংকুরিত করে,, ২*৩ ইঞ্চি সাইজের পলিব্যাগে ঝুরঝুরা মাটি ভরে একটি কাঠি দিয়ে হাফ ইঞ্চি গভীর গর্ত করে,, বীজে কিছুটা হালকা গুড়া মাটি মিশিয়ে অংকুরিত অংশ নিচের দিকে দিয়ে মাটি দিয়ে ঢেকে ঝাঝরি দ্বারা প্রথম সেচ দিতে হবে,, এবং চারা বের হবার পর স্প্রে মেশিনের সাহায্যে সেচ দিতে হবে নতুবা কচি চারা ভেঙ্গে যেতে পারে ,,এছাড়া ভারী বৃষ্টি ও শীলা বৃষ্টির হাত থেকে চারা রক্ষা করার জন্য নেট অথবা পলিথিনের সেডের ব্যাবস্থা করতে হবে।
বেড তৈরিঃ আইল থেকে ২ ফিট বাদ দিয়ে,, ২ ফিট বেড করে,, সাড়ে ৭ ফিট পর পুনরায়,, ২ ফিট বেড করে,, দুই বেডের মাঝে ২ফিট গ্যাপ দিয়ে,, পর্যায় ক্রমে বেড সম্পন্ন করতে হবে।
সারের মাত্রাঃ কেঁচো সার ২০০ কেজি, ডিএপি ৪০ কেজি, টিএসপি ২০ কেজি, এমওপি ২০ কেজি,জিপসাম 20 kg(থাই)৫ কেজি ,দস্তা ১ কেজি, বোরণ ১.৫ কেজি ও মাটিতে অবস্থানরত ক্ষতিকর পোকা দমনের জন্য ২ কেজি ফিপ্রোনিল ৩ জি আর ও সাইপারমেথ্রিন+ক্লোরিপাইরিফস ৫৫
Информация по комментариям в разработке