Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/

  • travel with @artist pranab
  • 2024-10-24
  • 498
বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/
#misrti#adventure#musidabad#mirjafor#history#india
  • ok logo

Скачать বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বেইমান মীরজাফর ও তার বংশের ১১০০ কবর,/

In this vdo :- মীর জাফরের বংশের ১১০০ কবরকে ঘিরে যে ইতিহাস রয়েছে, তা মুর্শিদাবাদের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে গভীরভাবে প্রোথিত। মীর জাফর ছিলেন বাংলার নবাব, যিনি ১৭৫৭ সালে পলাশীর যুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতা করে নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে পরাজিত করতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির সহযোগিতা করেছিলেন। তার এই বিশ্বাসঘাতকতার ফলে তিনি নবাব হয়েছিলেন, কিন্তু পরে তিনি ব্রিটিশদের হাতের পুতুলে পরিণত হন এবং তার বংশও এই ঘটনার ফলে নানা সমস্যার মুখোমুখি হয়।

মীর জাফরের বংশের ১১০০ কবরের ইতিহাস:
এই "১১০০ কবর" মূলত মীর জাফরের পরিবারের সদস্য, আত্মীয়স্বজন এবং তাদের পরবর্তী প্রজন্মের সমাধি। এটি মুর্শিদাবাদের জাফরগঞ্জ নামক স্থানে অবস্থিত। জাফরগঞ্জ মীর জাফরের প্রাসাদের কাছেই ছিল এবং তার বংশধরেরা সেখানে বসবাস করত। এই সমাধিক্ষেত্রটিকে ঘিরে স্থানীয়ভাবে বিভিন্ন লোককথা এবং ইতিহাস বিদ্যমান।

কবরের কারণ:
মীর জাফরের বংশ ধীরে ধীরে ব্রিটিশদের বিরোধিতার শিকার হয়। ব্রিটিশদের সহযোগিতায় তিনি নবাব হলেও, পরবর্তীতে তার বংশের মানুষদের প্রতি ব্রিটিশদের দৃষ্টিভঙ্গি নেতিবাচক হয়ে ওঠে। মীর জাফরের মৃত্যুর পর, তার বংশের ওপর নানা প্রতিশোধমূলক কর্মকাণ্ড চালানো হয়, এবং তার বংশের অনেক সদস্যকে হত্যা করা হয় বা তারা রোগ-শোকে মারা যান। এর ফলে এই বিশাল কবরের সৃষ্টি।

কবরস্থানের গুরুত্ব:
১১০০ কবরের স্থলটি আজও মুর্শিদাবাদে ঐতিহাসিক নিদর্শন
হিসেবে টিকে রয়েছে এবং এটি মীর জাফরের বিশ্বাসঘাতকতা এবং তার পরবর্তী প্রজন্মের প্রতি সমাজ ও ব্রিটিশদের রূঢ় আচরণের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়।

এই কবরস্থান শুধুমাত্র মীর জাফরের বংশের পতনের কাহিনী নয়, এটি বাংলার রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা সেই সময়ের সামাজিক ও রাজনৈতিক অবস্থার প্রতিফলন ঘটায়।
& Also
*মিরনের পায়রার সমাধি* একটি ঐতিহাসিক ও চিত্তাকর্ষক ঘটনা যা মুর্শিদাবাদের সঙ্গে জড়িত। মিরন ছিলেন মীর জাফরের পুত্র এবং নবাব সিরাজউদ্দৌলাকে হত্যার মূল ষড়যন্ত্রকারী। মিরন নিজেই তার পিতার মতোই ব্রিটিশদের অনুগত ছিলেন এবং তাদের পক্ষ থেকে কাজ করতেন। সিরাজউদ্দৌলাকে ধরিয়ে দিয়ে তাকে হত্যা করার নির্দেশ মিরনই দিয়েছিলেন।

মিরনের পায়রার সমাধির ইতিহাস:
লোককথা অনুযায়ী, মিরন একদিন তার প্রাসাদের ছাদে বসে তার পোষা পায়রা উড়াচ্ছিলেন। ঠিক তখনই আকস্মিকভাবে আকাশে বজ্রপাত হয় এবং সেই বজ্রপাতে মিরনের মৃত্যু হয়। সেই সময়, এটি ধরা হয়েছিল যে, মিরনের মৃত্যু ছিল ঈশ্বরের শাস্তি, কারণ তিনি সিরাজউদ্দৌলার মতো একজন সম্মানিত শাসককে বিশ্বাসঘাতকতার মাধ্যমে হত্যা করেছিলেন। মিরনের এই অস্বাভাবিক মৃত্যু সেই সময়ের মানুষের মধ্যে এক ভয় ও কৌতূহলের সৃষ্টি করে।

পায়রার সমাধি:
মিরনের মৃত্যুর পর, তার প্রিয় পায়রাটিও মারা যায়। মিরনকে যেখানে সমাহিত করা হয়েছিল, সেই স্থানে তার পায়রারও একটি প্রতীকী সমাধি তৈরি করা হয়। সেই সমাধিটি "মিরনের পায়রার সমাধি" নামে পরিচিত। এটি মুর্শিদাবাদে অবস্থিত এবং ইতিহাসপ্রেমীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দর্শনীয় স্থান। এই সমাধি মিরনের বিশ্বাসঘাতকতা এবং তার অস্বাভাবিক মৃত্যুর প্রতীক হিসেবে দেখা হয়।

প্রতীকী অর্থ:
মিরনের পায়রার সমাধি মূলত প্রতীকী একটি ঘটনা, যা মিরনের কাহিনী এবং তার বিশ্বাসঘাতকতার চিহ্ন বহন করে। মিরনের জীবন এবং তার মৃত্যু বাংলার ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা সেই সময়ের ক্ষমতার লড়াই এবং বিশ্বাসঘাতকতার দিকটি তুলে ধরে। ,/

Your queries :- আপনি যদি মুর্শিদাবাদের *মিরনের পায়রার সমাধি* দেখতে যেতে চান, সেখানে পৌঁছানোর জন্য নিচে দেওয়া বিভিন্ন উপায় অনুসরণ করতে পারেন:

১. *ট্রেনে:*
*গোবরডাঙ্গা থেকে মুর্শিদাবাদ* পৌঁছানোর জন্য প্রথমে ট্রেনে যেতে পারেন। হাওড়া বা শিয়ালদহ স্টেশন থেকে আপনি মুর্শিদাবাদ যাওয়ার ট্রেন ধরতে পারেন। আপনার নিকটবর্তী রেলস্টেশন থেকে প্রথমে হাওড়া বা শিয়ালদহ যেতে হবে এবং সেখান থেকে মুর্শিদাবাদের ট্রেনে ওঠার জন্য নিচের কয়েকটি ট্রেন বেছে নিতে পারেন:
*Bhagirathi Express*
*Hazarduari Express*
*Lalgola Passenger*
মুর্শিদাবাদ রেলস্টেশন বা বহরমপুর কোর্ট স্টেশনে নামবেন। যাত্রার সময় সাধারণত ৪-৫ ঘণ্টা হতে পারে।

২. *বাসে:*
*কলকাতা থেকে সরাসরি বাস:* এস্প্ল্যানেড বাস টার্মিনাল থেকে মুর্শিদাবাদ (বহরমপুর) যাওয়ার সরাসরি বাস পাওয়া যায়। মুর্শিদাবাদে পৌঁছানোর পর আপনি স্থানীয়ভাবে রিকশা বা অটো নিয়ে মিরনের সমাধিস্থল দেখতে যেতে পারেন।
*রানাঘাট হয়ে যেতে পারেন:* গোবরডাঙ্গা থেকে রানাঘাট, এবং সেখান থেকে মুর্শিদাবাদ বাসে যাওয়া একটি সহজ বিকল্প।

৩. *মোটরসাইকেল বা গাড়ি:*
*NH 12 (NH 34) ধরে যান:* গোবরডাঙ্গা থেকে রানাঘাট হয়ে NH 12 ধরে মুর্শিদাবাদ পর্যন্ত মোটরসাইকেল বা গাড়িতে যাওয়া সম্ভব। মুর্শিদাবাদ পৌঁছাতে সময় লাগবে প্রায় ৪-৫ ঘণ্টা, রাস্তার অবস্থা ও যানজটের ওপর নির্ভর করে।
এই পথে গ্রামাঞ্চলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে করতে যেতে পারবেন।

৪. *স্থানীয় যাতায়াত:*
মুর্শিদাবাদ পৌঁছানোর পর আপনি স্থানীয় রিকশা বা অটো ব্যবহার করে মিরনের পায়রার সমাধিতে যেতে পারেন, যা শহরের ভেতরে অবস্থিত।

যাত্রার সময়:
মোটামুটি ৪-৫ ঘণ্টা সময় লাগবে, যা আপনার যাতায়াতের মাধ্যমের ওপর নির্ভর করবে।

Thank you 🙏.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]