শারদীয়া কবিতা শুভদাস গুপ্ত এর লেখা, আবৃত্তি পাঠে অনিমা দত্ত,
আমাদের ফেসবুক : https://www.facebook.com/profile.php?...
আমাদের play list : 
   • কবিতা ও আবৃত্তি  
শুভদাশ গুপ্ত বাংলা ভাষার একজন প্রখ্যাত কবি। তাঁর লেখা শারদীয়া কবিতাগুলি খুবই জনপ্রিয় এবং পাঠকদের মন ছুঁয়ে যায়। শারদীয়া কবিতায় সাধারণত শরৎকাল এবং দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে লেখা হয়। এখানে শুভদাশ গুপ্তের একটি জনপ্রিয় শারদীয়া কবিতার কিছু লাইন তুলে ধরা হলো:
```
শরৎ এসেছে মেঘলা আকাশে,
দুর্গা পূজার ঢাকের আওয়াজে।
গন্ধরাজের মিষ্টি সুবাসে,
সাজলো পথঘাট, বাড়ির আঙিনায়।
পূজার সাজে মেতে উঠেছে মন,
আনন্দে ভরে উঠেছে এই ভুবন।
প্রাণের সুরে বাজছে বীণার সুর,
মায়ের আগমনে সকলেই মধুর।
মন্দিরে মন্দিরে বাজে শঙ্খধ্বনি,
দুর্গা মায়ের চরণে সবাই চরণানি।
আনন্দ, উৎসব, আর ভক্তির জোয়ার,
শরতের পূজায় মাতোয়ারা সবার।
তোমার আগমনে মাতা, সব দুঃখ ভুলে,
নতুন করে জীবন খুঁজে, আলোয় ফুলে।
শরতের সুধা পান করি সবাই,
শুভদাশের কলমে ফুটে ওঠে প্রার্থনায়।
```
এই কবিতার মাধ্যমে শুভদাশ গুপ্ত শরৎকাল এবং দুর্গাপূজার আবহকে সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। কবিতার প্রতিটি লাইনে অনুভূতি, ভক্তি এবং আনন্দ প্রকাশ পেয়েছে, যা পাঠকের মনকে নাড়া দেয়।
শারদীয় কবিতার আবৃত্তি করতে হলে কাব্যের প্রতি গভীর অনুভূতি এবং আবেগের প্রয়োজন হয়, যা অনিমা দত্ত খুব সুন্দরভাবে করে থাকেন। এখানে একটি শারদীয় কবিতা আবৃত্তি করতে কিছু নির্দেশনা দেওয়া হলো:
কবিতার নাম: *শরতের গান*
*কবি:* শুভদাশ গুপ্ত
*আবৃত্তি: অনিমা দত্ত*
*কবিতার কিছু লাইন:*
```
শরতের আকাশে সাদা মেঘের ভেলা,
দুর্গা পূজার উৎসবে আনন্দের খেলা।
শিউলি ফুলের সুবাসে মাতে প্রাণ,
মায়ের আগমনে জুড়ায় সকল প্রাণ।
ধূপের ধোঁয়ায় মন্দির ভরে ওঠে,
আরতির সুরে মন ছুঁয়ে যায় সাথে।
প্রতিমার সামনে জ্বলছে দীপমালা,
ভক্তের হৃদয়ে মায়ের ভালোবাসার জ্বালা।
আনন্দে ভরে যায় এই ধরিত্রী,
শরতের মাধুরী যেন এক অপূর্ব কবিতা।
মা আসবেন, মা আসবেন, মনে এই আশা,
শরতের পূজায় মেতে ওঠে সকল ভাষা।
পুজোর ক'টা দিন সুখের সুরে,
সব দুঃখ ভুলে, মেতে উঠি পূজার উল্লাসে।
অনিমা দত্তর কণ্ঠে কবিতা যেন প্রাণ পায়,
শরতের কবিতা আবৃত্তিতে সবাই মোহিত হয়।
```
*আবৃত্তি করার সময় নির্দেশনা:*
1. *স্বর:* কবিতার আবৃত্তির সময় স্বর কোমল ও মধুর রাখা উচিত।
2. *ছন্দ:* কবিতার ছন্দ অনুযায়ী থামা এবং উচ্চারণের স্পষ্টতা বজায় রাখা উচিত।
3. *অনুভূতি:* প্রতিটি লাইনে অনুভূতির প্রকাশ থাকা উচিত, যেন শ্রোতারা আবেগ অনুভব করতে পারেন।
4. *প্রকাশভঙ্গি:* চোখের এবং হাতের মুভমেন্ট দ্বারা আবৃত্তির সময় কবিতার অর্থ আরও জীবন্ত করে তোলা যেতে পারে।
আশা করি, এই নির্দেশনা অনুসরণ করে কবিতার আবৃত্তি উপভোগ্য হবে। অনিমা দত্তের আবৃত্তি শুনতে অবশ্যই ভালো লাগবে।
                         
                    
Информация по комментариям в разработке