বেশি লাভের আশায় কালীপুজোকে ঘিরে 'রঙিন দিনের' স্বপ্ন দেখেন জবা চাষীরা।

Описание к видео বেশি লাভের আশায় কালীপুজোকে ঘিরে 'রঙিন দিনের' স্বপ্ন দেখেন জবা চাষীরা।

শ্যামা মায়ের গানের কলিতেই ভেসে ওঠে "মায়ের পায়ের জবা হয়ে ওঠ না ফুটে মন।" জবা ফুল ছাড়া শ্যামা মায়ের আরাধনাই যেন অধরা থেকে যায়। তাইতো কালীপুজোর সময় ফুলের বাজারে সব ফুলের থেকে চাহিদা বেশি থাকে লাল জবা ফুলের। কালী মায়ের পুজোয় জবা আবশ্যিক। জবার মালা মায়ের গলায় না পরালে পুজোই সম্পূর্ণ হয় না। হাজার হাজার শ্যামাপুজোয় জবার মালার যোগান দেওয়ার জন্য কৃষকেরা এই সময় অনেক বেশি করে চাষ করে থাকেন জবা ফুলের। রাজ্যের মধ্যে দ্বিতীয় বৃহত্তম ফুল বাজার উত্তর ২৪ পরগনা জেলার ঠাকুরনগর। এই জেলার গাইঘাটা ব্লকে প্রায় ৩৫০ হেক্টর জমিতে ফুলের চাষ হয় এর মধ্যে প্রায় ১০০ হেক্টর জমিতে জবা ফুলের চাষ হয়। প্রতিবছর কালী পুজোর সময় বাজারে জবা ফুলের দাম বেশি থাকায় ভালো টাকা রোজগার করেন কৃষকরা। কালী পুজোর সময় জবা ফুলের দাম ভালো পাবেন এই আশা নিয়ে চাষ করেছেন বহু কৃষক কিন্তু এখনো পর্যন্ত ঠান্ডার ভাব না থাকায় বাজারে ফুলের জোগান বেশি বাজারদর একটু কম।কালীপুজোর এই দিনটার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকেন কৃষকরা। কালীপুজোর দিন কয়েক আগে থেকে জবা ফুলের দাম বাড়তে থাকে। এবছর দূর্গা পূজার সময় এক হাজার জবা ফুলের কুঁড়ি ৮০০ টাকা পর্যন্ত দাম পেয়েছেন কৃষকরা। কালী পুজোর সময় আরও বেশি দাম উঠবে বলে আশা করছেন কৃষকেরা। যদিও বর্তমান বাজার দর কম থাকায় একটু ভেঙে পড়েছেন কৃষকরা। তাদের আশা বাজার উঠবে কালীপুজোর আগের দিন। সাধারণত ঠান্ডা পড়লে জবা ফুলের উৎপাদন কম হয়। আর তার কারণে বাজার দর বেশি থাকে। এখনো পর্যন্ত গরম আবহাওয়া থাকায় ফুল বেশি ফুটছে। আর তাই বাজারদরও তুলনায় একটু কম। তবে কালীপুজোর সময় নিম্নচাপের বৃষ্টি হলে ফলন কমে যাওয়ার সম্ভাবনা রযেছে। আর তার ফলে যোগান কমে যাওযায় বাজারদর বেড়ে যাবে। এখন বেশি দামের আশায় বুক বাঁধছেন কৃষকেরা।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке