First Y Bridge In Bangladesh দেখুন বাংলাদেশের প্রথম ওয়াই সেতু

Описание к видео First Y Bridge In Bangladesh দেখুন বাংলাদেশের প্রথম ওয়াই সেতু

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তিতাস নদীর উপর নির্মিত হয়েছে ওয়াই আকৃতির শেখ হাসিনা সেতু। রোববার সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ গণভবনে থেকে ভিডিও কনফারেন্স মাধ্যমে সেতুটি উদ্বোধন করেন। সঙ্গীত সাধক ওস্তাদ আলাউদ্দিন খাঁন স্মৃতি-ধন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিতর দিয়ে প্রবাহিত বাঞ্ছারামপুর উপজেলায়া ছুঁয়ে যাওয়া তিতাস নদী। যে নদীর নামে এত আবেগ। সেই প্রবাহমান তিতাসের জলধারা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি এড়ায়নি। তাইতো বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় তিতাস নদীর ৭৭১ মিটার দীর্ঘ ইংরেজি অক্ষর ওয়াই আকৃতির শেখ হাসিনা তিতাস সেতু নির্মিত হয়েছে। ২০১০ সালের ৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। পরে উপজেলায় ও ইউনিয়ন সড়কের দীর্ঘ-সেতু নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় এটি নির্মাণ করে এলজিইডি মন্ত্রণালয়। এ সেতুটি নির্মাণের ফলে বাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্চারামপুর উপজেলায় ও পার্শ্ববর্তী কুমিল্লা জেলার হোমনা ও মুরাদ নগরের সঙ্গে সরাসরি সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হলো। এর ফলে বাঞ্চারামপুর উপজেলা সদরের সঙ্গে বাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের দূরত্ব ১২ কিলোমিটার কমে গেছে। অপরদিকে এ সেতুটি ব্যবহার করে কুমিল্লা সিলেট মহাসড়ক হয়ে হোমনা সঙ্গে কুমিল্লা শহরের দূরত্ব ১০-১২ কিলোমিটারও কমেছে। একইভাবে নায়ারণগঞ্জের গাউছিয়ায় ও ঢাকার পূর্বাচল হয়ে মুরাদনগরের সঙ্গে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাথে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার কমে এসেছে। সবেচেয় বড় কথা সেতুটি সংযোগকারীর এলাকার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও শিল্পকারখানায় দ্রুত যোগাযোগও নিশ্চিত করবে। স্থানীয় বাসিন্দা জানায়, আমরা এখন সেতু দিয়ে পারাপার হই। এতে আমাদের অনেক উপকার হয়েছে। সেই সাথে এলাকার গরীব মানুষ খুবই উপকৃত হয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ৯৯ কোটি ৮৬ লাখ টাকা ব্যয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে। সেতুটি প্রস্ত ৮.১৮ মিটার। যার মধ্যে যান-চলাচলের উপযোগী অংশ ৬.১ মিটার। এর উভয় পাশে ফুটপাত রয়েছে। এছাড়াও রাতে নিরাপদে চলাচল করার জন্য সেতুটিতে স্থাপনা করা হয়েছে বৈদ্যুতিক বাতি। সেতুটির (অ্যাপার্টমেন্ট সংখ্যা) ৩টি। পিলার সংখ্যার ২২টি। সেতুটি নিচ দিয়ে নৌযান চলাচলের জন্য নূন্যতম উচ্চতা রাখা হয়েছে ৭.৬২ মিটার। নিরাপদ নৌচলাচল করার জন্য। সেতুর সঙ্গে তিনটি সংযোগ সড়কের দৈর্ঘ্য দুই হাজার দুইশো একাশি মিটার। ওয়াই আকৃতি এ ব্যয় শাস্ত্র সেতুটি বর্তমান সময়ে প্রকৌশলগত সৌন্দর্যে অন্যতম। এ সৃষ্টিশীল নকশার উদ্দেশ্য ছিল বহমান তিতাস নদীর পানির প্রবাহ যতদূর সম্ভব স্বাভাবিক রাখা। সেতুটি এরইমধ্যে সেতুটি স্থানীয় কাছে বিনোদন কেন্দ্র হিসেবে পরিণত হয়েছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке