গান্ধারী কেন শ্রী কৃষ্ণকে অভিশাপ দিয়েছিল|| Why did Gandhari curse Sri Krishna|| Mahabharat Kotha||

Описание к видео গান্ধারী কেন শ্রী কৃষ্ণকে অভিশাপ দিয়েছিল|| Why did Gandhari curse Sri Krishna|| Mahabharat Kotha||

গান্ধারী কেন শ্রী কৃষ্ণকে অভিশাপ দিয়েছিল || Why did Gandhari curse Sri Krishna || মহাভারত কথা ||


=================================================


ভগবান শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যুর কারণ কি শুধুই গান্ধারীর অভিশাপ না কি তাঁর কর্মফল !!!!!!

কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধে দূর্যোধন ও তাঁর শত ভাই সহ কৌরব বংশ ধ্বংস হয়ে যাওয়ায় শোকার্ত গান্ধারী এই দুর্দশার জন্য শ্রী কৃষ্ণকে দায়ী করেন । তিনি মনে করেন যে শ্রী কৃষ্ণের কারণেই এই যুদ্ধ হয়েছে । শ্রী কৃষ্ণ যদি চাইত এই যুদ্ধ আটকাতে পারত , কিন্তু কৃষ্ণ তা করেনি । সেই জন্য শোকার্ত গান্ধারী ক্রোধে শ্রী কৃষ্ণকে অভিশাপ দিয়েছিলেন যেভাবে কৌরব বংশ ধ্বংস হয়েছে সেইভাবে যদু - বংশও ধ্বংস হবে ; এবং শ্রী কৃষ্ণ আর মাত্র ৩৬ বছর বাঁচবেন । শ্রী কৃষ্ণ গান্ধারীর এই অভিশাপকে আশীর্বাদ হিসেবে স্বীকার করে নিয়েছিলেন ; কারণ তিনি জানতেন প্রত্যেককেই তাঁর কর্মফল ভোগ করতে হয় । শ্রী কৃষ্ণের পুত্র শাম্ব একবার তাঁর বন্ধুদের সাথে কয়েকজন ঋষির সাথে ছলনা করার জন্য গর্ভবতী মহিলার বেশে গিয়ে তাঁদের জিজ্ঞেস করেন যে মহিলাবেশী শাম্বের কি সন্তান হবে , পুত্র নাকি কন্যা । ঋষিরা তাঁদের ছলনা বুঝতে পেরে ক্রোধে অভিশাপ দেন যে শাম্বের গর্ভে একটি মুসল জন্ম হবে এবং সেই মুসলই যদু বংশের বিনাশের কারণ হবে । পরবর্তীতে শাম্বের একটি লোহার পিন্ড রুপ সন্তান হয় । এটি শ্রী কৃষ্ণের কাছে গোপন রাখা হয় । পরে রাজা উগ্রসেনের পরামর্শে ঐ লোহার পিন্ড টি টুকরো টুকরো করে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয় শাম্বের বন্ধুরা । ঐ লোহার একটি টুকরো একটি মাছ খেয়ে ফেলে । ঐ মাছটি জীরু নামের একটি ব্যাধের জালে জড়িয়ে পড়ে । পরে ঐ মাছের পেট কেটে লোহার পিন্ডটি বের করে তীরের ফলা তৈরী করে । পরে ঐ তীরেই শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । একদিন একটি গাছে বিশ্রামরত অবস্থায় শ্রী কৃষ্ণ বসে ছিলেন । এমন সময় জীরু নামের ঐ ব্যাধ , শ্রী কৃষ্ণের পা কে একটি পাখি ভেবে তীর চালায় এবং সেই তীরেই শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । পরে জীরু শ্রী কৃষ্ণের কাছে ক্ষমা চায় । শ্রী কৃষ্ণ জানেন ঐ ব্যাধ জীরুই আগের জন্মে সূগ্রীবের দাদা বালী ছিলেন । আগের জন্মে শ্রী কৃষ্ণ , রাম অবতারে সূগ্রীবকে সহায়তা করার জন্য আড়াল থেকে তীর চালিয়ে মহাবলী বালীকে বধ করেন । আর সেই কারণেই , আগের জন্মের কর্মের ফলে ঐ জন্মে শ্রী কৃষ্ণের মৃত্যু হয় । তাই কর্মফল সকলকেই ভোগ করতেই হয় ; এটা দৃঢ় সত্য ।

**************************************************************

Cover Topics:
#গান্ধারীরঅভিশাপ
#গান্ধারীরঅভিশাপকৃষ্ণকে
#গান্ধারীরঅভিশাপশ্রীকৃষ্ণেরমৃত্যু
#গান্ধারীরদেওয়াঅভিশাপ
#গান্ধারীরঅভিশাপ
#গান্ধারী
#কৃষ্ণেরমৃত্যু
#শ্রীকৃষ্ণেরমৃত্যু
#কৃষ্ণেরমৃত্যুরহস্য
#শ্ৰীকৃষ্ণেরমৃত্যু
#শ্রীকৃষ্ণেরমৃত্যু
#শ্ৰীকৃষ্ণেরমৃত্যুরহস্য
#gandharicursekrishnamahabharat
#gandharicursekrishna
#gandharicurseskrishna
#gandharicursetokrishna
#gandharicurse


**************************************************************

Disclaimer :-

Copyright Disclaimer: Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use.

**************************************************************

Likes 👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍👍
Comment🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼🌼
Share 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹
Subscribe 🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏☝️

**************************************************************

ভগবান শ্রী কৃষ্ণের কয়েকটি অমৃত বানী

১. যখন সংসারে দেখার মত কিছুই থাকে না, তখন মানুষ ঈশ্বর এর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে।

২. যদি কোন ঘটনার মানুষ ভয়প্রাপ্ত হয় তবে তার পরাজয়ই হয়। আর জে মানুষ সব হারিয়েও শান্ত আর একাগ্র থাকে সেই জয়ী।

৩. বাস্তবে না পরিচয় মানুষের দেহের সাথে যুক্ত থাকে না তো সম্পর্কের ভিত্তি তার দেহের সাথে যুক্ত থাকে। মানুষের স্বভাব, তার আচরণ আর তার কার্যই তার পরিচয়।

৪. দান তাকেই বলে জাতে দানী হারায় আর যাচক প্রাপ্তি লাভ করে। কিন্তু বলিদান সেটাই হয় যা দানী দেয় আর সমস্ত জগৎ প্রাপ্ত করে।

৫. সমুদ্র হোক বা সংসার যে ধর্মের নৌকা প্রস্তুত করে সে ঠিক পার হয়ে যায়।

৬. সময় কখনও মানুষের নির্দেশিত পথে চলে না, মানুষকে সময়ের নির্দেশিত পথে চলতে হয়।

৭.বিরোধিতা শক্তির প্রমাণ হয় না। শক্তিমান সেই যে সহনশীল, সহ্য করতে পারে। যখন হৃদয় থেকে ক্রোধ আর বিরোধিতা দূর হয়ে যায়, তখন সহনশক্তি ধর্মের শক্তিতে পরিণত হয়।

ক্রোধ থেকে প্রতিশোধের জন্ম হয় আর ধর্ম থেকে ন্যায় জন্মায়। তোমার জীবনেও যদি এমন সময় আসে, যখন তোমার উপর কোন অন্যায় হয় তবে ন্যায় করার পূর্বে নিজের ক্রোধের উপর অঙ্কুশ অবশ্যই রেখো।

৮. যে বৃক্ষ তিক্ত-ফল দান করে সে বৃক্ষকে উৎপাটন করে মধুর ফল প্রদানকারী বৃক্ষকে রোপন করতে হয়। ওই বৃক্ষকেই অধিক খাদ্য গ্রহন করিয়ে বা শাখা প্রশাখাকে কাট-ছাট করলে মধুর ফল পাওয়া যায় না ।

ভবিষ্যৎকে শুদ্ধ করার জন্য এই অশুদ্ধ বর্তমানকে ধ্বংস করা অনিবার্য। ভবিষ্যতের উদীয়মান সূর্যের প্রথম কিরনকে দেখো। যা সবার জন্য প্রতিক্ষা করছে।

৯.প্রেম উন্নতি দেয়, উচিৎ অনুচিতের জ্ঞান দেয়। প্রেম আর মোহের মাঝে পার্থক্য থাকে। বাস্তবে যা প্রেম, তা কোন মোহ নয়। প্রেমের জন্ম করুণা থেকে হয়, আর মোহের জন্ম অহংকার থেকে। প্রেম মুক্তি দেয়, মোহ আবদ্ধ করে। প্রেম ধর্ম, আর মোহ অধর্ম।

১০.ভবিষ্যৎ তো প্রতিদিন, প্রতিক্ষনে নির্মিত হয়। ভবিষ্যৎ যে কিছু নয়। মানুষের আজকের নির্ণয় ও কর্মের পরিনাম আগামীর ভবিষ্যৎ। আপনি যদি আজ কোন নির্ণয় করে সন্তোষ বোধ করেন, তবে বিশ্বাস রাখুন ভবিষ্যতে অবশ্যই তার থেকে সুখ লাভ হবে।

*************************ধন্যবাদ ***************************

Комментарии

Информация по комментариям в разработке