Скачать или смотреть #The

#Jackfruit (scientific name Artocarpus heterophyllus) is a fruit of the genus Artocarpus in the family Moraceae (a species of the fig or breadfruit family). It grows in the region between the Western Ghats mountains of southern India and the rainforests of Malaysia. The jackfruit tree is well adapted to tropical lowlands and is widely cultivated in tropical regions of the world. It is the largest of all tree fruits and can weigh up to 55 kg (120 lb), grow up to 90 cm (35 in) long and 50 cm (20 in) in diameter.
#কাঁঠাল (বৈজ্ঞানিক নাম Artocarpus heterophyllus) হল Moraceae পরিবারের (ডুমুর বা ব্রেডফ্রুট পরিবারের একটি প্রজাতি) Artocarpus গণের একটি ফল। এটি দক্ষিণ ভারতের পশ্চিমঘাট পর্বতমালা এবং মালয়েশিয়ার রেইনফরেস্টের মধ্যবর্তী অঞ্চলে জন্মে। কাঁঠাল গাছটি গ্রীষ্মমন্ডলীয় নিম্নভূমিতে ভালোভাবে অভিযোজিত এবং বিশ্বের গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলে ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়। এটি সমস্ত গাছের ফলের মধ্যে বৃহত্তম এবং এর ওজন ৫৫ কেজি (১২০ পাউন্ড) পর্যন্ত হতে পারে, ৯০ সেমি (৩৫ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা এবং ৫০ সেমি (২০ ইঞ্চি) ব্যাস হতে পারে।

#World Famous Tv
   / @worldfamoustv7993  
   • #রাজশাহীর বিখ্যাত রূপালী#আম এবং হাড়িভাঙ্গ...  
   • #মুরগির_ডিম এবং#হাঁসের_ডিম উভয়ই প্রোটিন,ভ...  
   • #খেজুরের_গুড়# হল খেজুরের রস থেকে তৈরি।যশো...  
#গ্রামের হাট Village market
   / @villagemarket-u4o  
   • #Rupali#Haribhanga_mango##রাজশাহীর বিখ্যাত...  
   • #Chicken_eggs and duck eggs.#মুরগির_ডিম এব...  
   • #Date_jaggery#খেজুরের_গুড়# হল খেজুরের রস ...  
   • #Pure_mustard_oil##সরিষার বীজ থেকে সরাসরি ...  

#Jackfruit is commonly used in South and Southeast Asian cuisine. Both ripe and unripe fruits are eaten. Jackfruit is the national fruit of Bangladesh and Sri Lanka and the state fruit of Kerala and Tamil Nadu in India. It is also available internationally in canned or frozen and chilled foods, as well as in various products derived from the fruit such as noodles and chips.
#কাঁঠাল সাধারণত দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় খাবারে ব্যবহৃত হয়। পাকা এবং কাঁচা উভয় ফলই খাওয়া হয়। কাঁঠাল বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কার জাতীয় ফল এবং ভারতের কেরালা এবং তামিলনাড়ুর রাজ্য ফল। এটি আন্তর্জাতিকভাবে টিনজাত বা হিমায়িত এবং ঠান্ডা খাবারের পাশাপাশি নুডলস এবং চিপসের মতো ফল থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন পণ্যেও পাওয়া যায়।

#কাঁঠাল হল এক ধরণের মিষ্টি হলুদ গ্রীষ্মকালীন ফল। এটি আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের জাতীয় ফল হিসেবে মনোনীত। বাংলাদেশের সর্বত্র কাঁঠাল গাছ পাওয়া যায়। কাঁচা কাঁঠালকে আঁচুর বলা হয়, যা বাঙালি সমাজে গাছপাতা নামেও পরিচিত। আসবাবপত্র তৈরির জন্য কাঁঠাল গাছের কাঠের কদর রয়েছে। কাঁঠালের পাতা বিভিন্ন প্রাণীর প্রিয় খাদ্য। তুলনামূলকভাবে বড় এই ফলের বাইরের অংশ ঘন এবং কাঁটাযুক্ত, অন্যদিকে ভেতরের অংশটি অসংখ্য রসালো কোলা/কোষ সহ একটি কাণ্ড দ্বারা বেষ্টিত। কাঁঠালের বড় বীজ কোলার ভিতরে অবস্থিত।

#ব্যুৎপত্তি এবং ইতিহাস
কাঁঠাল গাছ। ১৬৫৬ সালে জেসুইট মিশনারি লেখক [[মাইকেল বয়ম]] কর্তৃক চীনের প্রাথমিক ইতিহাসের উপর লেখা একটি বই থেকে চিত্রিত।

#কাঁঠাল শব্দটি পর্তুগিজ জাকা থেকে এসেছে, যা মালয়ালম শব্দ চাক (মালয়ালম: চাক্কা পাজাম) থেকে এসেছে, যেটি পর্তুগিজরা 1499 সালে মালাবার উপকূলে (কেরল) কোঝিকোড় (কালিকট) হয়ে ভারতে এসেছিল। মালয়ালম নামটি (কাক্কা পাজাম) পরে রেকর্ড করা হয়েছিল। (1678-1703) তার Hertus Malabaricus, vol. 1. Henry Yule Jordanus Catalani (fl. 1221-1330) দ্বারা মিরাবিলিয়া বর্ণনা: প্রাচ্যের বিস্ময় বইটির ল্যাটিন অনুবাদ। পরিবর্তে শব্দটি একটি প্রোটো-দ্রাবিড় মূল ("ফল, উদ্ভিজ্জ") থেকে উদ্ভূত হয়েছে।
In North India, jackfruit is known as kathāl (काथाल) in Hindi or kathār (कथार) in Nepali, derived from the Sanskrit कंतकफल (कंतकफल), kachak meaning 'thorn' and phala meaning 'fruit'.
উত্তর ভারতে, কাঁঠাল হিন্দিতে কাঠহাল (काथाल) বা নেপালি ভাষায় কাঠার (कथार) নামে পরিচিত, সংস্কৃত कंटकफल (कंटकफल) থেকে উদ্ভূত, কচক অর্থ 'কাঁটা' এবং ফালা অর্থ 'ফল'।

চিকিৎসক এবং প্রকৃতিবিদ গার্সিয়া ডি ওর্টা তার ১৫৬৩ সালের বই Collaquios dos simples e drogas da India-তে "Jackfruit" নামটি ব্যবহার করেছিলেন। কয়েক শতাব্দী পরে, উদ্ভিদবিদ রাল্ফ র্যান্ডালস স্টুয়ার্ট পরামর্শ দিয়েছিলেন যে এটির নামকরণ করা হোক উইলিয়াম জ্যাকের (১৭৯৫-১৮২২) নামে, যিনি একজন স্কটিশ উদ্ভিদবিদ ছিলেন যিনি বাংলা, সুমাত্রা এবং মালয়েশিয়ায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির জন্য কাজ করেছিলেন।

দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় কাঁঠাল স্বাধীনভাবে গৃহপালিত হত, ফসলের দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় নামগুলি সংস্কৃত মূল থেকে উদ্ভূত হয়নি। সম্ভবত এটি প্রথম জাভা বা মালয় উপদ্বীপে অস্ট্রোনেশীয় লোকেরা দ্বারা গৃহপালিত হয়েছিল। প্রোটো-ওয়েস্টার্ন-মালয়েশিয়ান-পলিনেশিয়ান অঞ্চলে কাঁঠালের শব্দটি *lakak হিসাবে পুনর্গঠিত হয়েছে। আধুনিক জ্ঞানের মধ্যে রয়েছে জাভানিজ, মালয়, বালিনিজ এবং সেবুয়ানো নাগাকা; তাগালগ, পাঙ্গাসিনান, বিকোল এবং ইলোকানো লাংকা; চামোরো লাংকা বা নানকা; কেলবিট নাকান; ওলিও নাগাকা; ইবোলি ডাংকা; এবং লুন দেহে লাকাকা। এটি উল্লেখযোগ্য যে ফলটি সম্প্রতি ফিলিপিনো বসতি স্থাপনকারীদের দ্বারা গুয়ামে প্রবর্তন করা হয়েছিল যখন উভয়ই স্প্যানিশ সাম্রাজ্যের অংশ ছিল।