tafajul kalimi waz / বিশ্ব নবী (সাঃ) জীবনী (পার্ট-১) ✓ মন ভরানো ওয়াজ / মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী।

Описание к видео tafajul kalimi waz / বিশ্ব নবী (সাঃ) জীবনী (পার্ট-১) ✓ মন ভরানো ওয়াজ / মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী।

Title:: tafajul kalimi waz / বিশ্ব নবী (সাঃ) জীবনী (পার্ট-১) ✓ মন ভরানো ওয়াজ / মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী



maulana tafajul kalimi
maulana tafajul kalimi naat
maulana tafajul kalimi gojol
maulana tafajul kalimi jiboni
tafajul kalimi new waz


#tafajul_kalimi_waz
#ফাটাফাটি_ওয়াজ
#মন_মাতানো_ওয়াজ
#মাওলানা_তাফাজ্জুল_কালিমী

বিশ্ব নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জীবনী: পার্ট ১
বিষয়: মন ভরানো ওয়াজ | মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী

বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর জীবনী এমন এক সুমহান অধ্যায়, যা মানুষের জীবনের প্রতিটি দিককে আলো দিয়ে ভরিয়ে দেয়। মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমীর উপস্থাপনায় এই বয়ান এত হৃদয়গ্রাহী যে এটি শোনার পর আপনার অন্তর ইমানের নূরে উদ্ভাসিত হবে।

বয়ানের শুরু: পৃথিবীর অবস্থা ও নবীর আগমন

মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী সাহেব আলোচনা শুরু করেন নবীজির আগমনের প্রেক্ষাপট দিয়ে। তিনি ব্যাখ্যা করেন, কেমন ছিল আরব ভূমির জাহিলিয়াতের যুগ—যেখানে মানুষ অন্ধকারে ডুবে ছিল, পূজার নামে মূর্তিপূজা করত, এবং নারীদের অধিকার ছিল সম্পূর্ণরূপে লঙ্ঘিত। ঠিক এমন একটি সময়, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন মানবজাতির জন্য আশীর্বাদ হিসেবে প্রেরণ করেন হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ)-কে।

জন্ম ও শৈশব:
মাওলানা সুন্দরভাবে উল্লেখ করেন, ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে মক্কার কুরাইশ বংশে বিশ্বনবীর জন্ম হয়। তাঁর পিতা আব্দুল্লাহ নবীজির জন্মের পূর্বেই ইন্তেকাল করেন এবং ছয় বছর বয়সে তিনি মাতাও হারান। দাদার তত্ত্বাবধানে কিছুদিন থাকার পর চাচা আবু তালিব তাঁকে নিজের সন্তানের মতো লালন-পালন করেন। এই শৈশবেই নবীজির চরিত্রের মহত্ব প্রকাশিত হতে থাকে। তিনি ছিলেন সদা সত্যবাদী, সহানুভূতিশীল এবং বিশ্বস্ত।

আল-আমিন ও আস-সাদিক:
মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী নবীজির যৌবনের বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, কীভাবে নবীজি যুবক অবস্থায় “আল-আমিন” (বিশ্বস্ত) ও “আস-সাদিক” (সত্যবাদী) উপাধি অর্জন করেন। মক্কার প্রতিটি মানুষ তাঁর চরিত্রের মহত্ব ও সততার সাক্ষী ছিল। ব্যবসা, সমাজের মধ্যস্থতা কিংবা পারিবারিক সমস্যার সমাধানে সবাই তাঁর কাছে আসত।

নবুওয়াত লাভ:
৪০ বছর বয়সে হেরা গুহায় ধ্যানমগ্ন অবস্থায় আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে প্রথম ওহি নাযিল হয়। এই অংশটি অত্যন্ত আবেগঘনভাবে উপস্থাপন করেন মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী। তিনি ব্যাখ্যা করেন, কীভাবে জিবরাঈল (আঃ) নবীজির কাছে এসে বললেন, “ইকরা” (পড়ুন)। এই ওহি ছিল কোরআনের প্রথম আয়াত, যা নবীজির নবুওয়াতের সূচনা করে। এরপর নবীজি মানবজাতিকে এক আল্লাহর ইবাদতের দাওয়াত দিতে শুরু করেন।

মক্কার প্রতিকূলতা ও নবীজির দৃঢ়তা:
মাওলানা বর্ণনা করেন, কীভাবে নবুওয়াতের প্রথম দিনগুলোতে নবীজি এবং তাঁর সাহাবিরা বিভিন্ন প্রতিকূলতার মুখোমুখি হন। মক্কার কাফেররা নবীজির দাওয়াতকে বাধা দেওয়ার জন্য নানা ষড়যন্ত্র ও অত্যাচার চালায়। কিন্তু নবীজি কখনো ধৈর্য হারাননি। তিনি বলেন, “ধৈর্য এবং তাওয়াক্কুলের মাধ্যমে মহান আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য সফলতা নিশ্চিত করেছেন।”

নবীজির জীবন থেকে শিক্ষা:

মাওলানা তাফাজ্জুল কালিমী এই পার্টে বিশেষভাবে জোর দেন নবীজির জীবনের শিক্ষাগুলো তুলে ধরার উপর।
১. ধৈর্য ও তাওয়াক্কুল: কষ্ট এবং বিপদের মধ্যেও ধৈর্যধারণের শিক্ষা।
২. সত্যবাদিতা ও ন্যায়পরায়ণতা: প্রতিটি কাজে ন্যায় এবং সততার উপর জোর দেওয়া।
৩. মানবতার সেবা: নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থ ত্যাগ করে অন্যের জন্য কিছু করার প্রেরণা।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке