Milad Shorif. মিলাদ শরীফ।এত সুন্দর মিলাদ কিয়াম করলেন মাওঃ আঃ জব্বার আনোয়ারী আলমুজাদ্দেদী।নাওসিন টিভি

Описание к видео Milad Shorif. মিলাদ শরীফ।এত সুন্দর মিলাদ কিয়াম করলেন মাওঃ আঃ জব্বার আনোয়ারী আলমুজাদ্দেদী।নাওসিন টিভি

Milad Shorif. মিলাদ শরীফ।এত সুন্দর মিলাদ কিয়াম করলেন মাওঃ আঃ জব্বার আনোয়ারী আলমুজাদ্দেদী।নাওসিন টিভি
milad kiyam,milad kiam,milad kiam bangla,milad o kiyam,milad o kiam,bangla milad sharif,bangla milad o kiam,bangla milad shorif,Milad Shorif. মিলাদ শরীফ।এত সুন্দর মিলাদ কিয়াম করলেন মাওঃ আঃ জব্বার আনোয়ারী আলমুজাদ্দেদী।নাওসিন টিভি,জগৎ সেরা মীলাদ কিয়াম,মিলাদ কিয়াম সম্পর্কে,মিলাদ কিয়াম কি জায়েজ,দুরুধ,দুরুদ শরীফ,দুরুদ শরীফ আল্লাহুম্মা সাল্লি আলা,খাজা বাগ দরবার শরীফ,milad,মিলাদ শরীফ,মিলাদ কিয়াম মিলাদ কাশিদা বাংলা মিলাদ শরীফ milad kiyam,মিলাদ ক্বিয়াম,মিলাদের শের,ক্বিয়ামের ক্বাসিদা,popular milad kiyam মিলাদঃ নবী কারিম (সা) এর জন্ম উপলক্ষে আনন্দোৎসব করা, জন্ম কাহিনি বা ঘটনা সমুহ আলোচনা করা ।
কিয়ামঃ মিলাদ মাহফিলে নবী কারীম (সা)এর সম্মানার্থে দাড়িয়ে সালাম পেশ করা ।কোরআনে মিলাদ ও কিয়াম –
সর্বপ্রথম মিলাদ ও কিয়াম পালন করেছেন স্বয়ং আল্লাহ পাক।

পবিত্র মিলাদ শরীফের ইতিহাস অনেক প্রাচীন। মিলাদুন্নবীর সূচনা করেছেন স্বয়ং আল্লাহ তা’য়ালা। রোজে আজলে সমস্ত আম্বিয়া কেরামকে নিয়ে আল্লাহ এই মিলাদের সূচনা করেছিলেন। নবীগণের মহাসম্মেলনে সভাপতি ছিলেন স্বয়ং আল্লাহ পাক। ঐ মজলিসের উদ্দেশ্য ছিল নবীগণের সামনে মুহাম্মদ মুস্তাফা (সা) এর মর্যাদা তুলে ধরা, তাদের থেকে নবী কারীম (সা) এর ওপর ইমান আনয়ন এবং সমর্থনের প্রতিশ্রুতি নেয়া। (সুরা আল ইমরান ৮১, ৮২)।মিলাদুন্নবীর পক্ষে শত শত সহি হাদিস থেকে কিছু হাদিস –
হজরত আবু কাতাদা থেকে বর্ণিত, একজন সাহাবী হুজুর (সা) এর খেদমতে আরজ করলেন, ইয়া হাবিবাল্লাহ (সা), আপনি প্রতি সোমবার রোজা পালন করেন কেনো? জবাবে রাছুল (সা) বললেন, এই দিনে আমার জন্ম হয়েছে, এই দিনে আমি প্রেরিত হয়েছি এবং এই দিনে আমার ওপর কালামুল্লাহ শরীফ নাযিল হয়েছে। (মুসলিম শরীফ ২য় খন্ড ৮১৯ পৃষ্ঠা, বায়হাকি ৪র্থ খন্ড ২৮৬ পৃষ্ঠা, মুসনাদে আহমদ ৫ম খন্ড ২৯৭ পৃষ্ঠা, মুসান্নাফে আব্দুর রাজ্জাক ৪র্থ খন্ড ২৯৬পৃষ্ঠা, হিলিয়াতুল আউলিয়া ৯ম খন্ড ৫২ পৃষ্ঠা)।সংক্ষিপ্ত আকারে কিছু হাদিস তুলে ধরা হল –
হযরত সা’দ ইবনে মুয়াজ (রা) যখন মসজিদে নববীতে উপস্থিত হন তখন হুজুর (সা) আনছারদের হুকুম দিলেন “কুম ইলা সাইয়্যিদিকুম” আপনাদের নেতার জন্য দাঁড়িয়ে যান। (বুখারি,মুসলিম, মিশকাত শরিফ, ১ম খন্ড, কিতাবুল জিহাদ)।

আবু হুরায়রা থেকে বর্ণিত, যখন হুজুর (সা) বৈঠক থেকে উঠে যেতেন তখন আমরা দাঁড়িয়ে যেতাম। (বুখারি, মিশকাত)।

হযরত যায়েদ বিন হারেসা (রা) হুজুর (সা) এর দরজায় আসলেন এবং কড়া নাড়লে হুজুর (সা) চাদর বিহিন অবস্থায় দাঁড়িয়ে গেলেন এবং কোলাকুলি করলেন এবং চুমু খেলেন। (মিশকাত)

যখন হযরত ফাতেমা জহুরা (রা) হুজুর (সা) এর নিকট উপস্থিত হতেন তখন হুজুর (সা) দাঁড়িয়ে যেতেন, হাত ধরে চুমু খেতেন, নিজের জায়গায় বসাতেন। ফাতেমা (আ) ও অনুরুপ করতেন। (মিশকাত)

হুনাইনের যুদ্ধে হুজুর (সা) এর দুধ মাতা হালিমা (রা) তার নিকট আসলে তিনি দাঁড়িয়ে গায়ের চাদর বিছানা করে তাকে বসালেন। দুধ পিতার জন্যও অনুরুপ করলেন। (মিশকাত)

যে আমার ওপর একবার দরুদ পাঠ করবে আল্লাহ তার ওপর দশবার রহমত নাযিল করবেন। (মুসলিম)। যে একবার সালাম পেশ করবে তার ওপর আমি দশবার শান্তি বর্ষণ করবো। (নাসায়ি ও দারেমী)।

আমি সালাম কারির সালামের জবাব দেই। (আবু দাউদ, বায়হাকি)।

দোয়া কবুলের শর্ত দরুদ। (তিরমিজি, আবু দাউদ, নাসায়ি)।

নবী কারিম (সা) এর জন্ম আলোচনা সাহাবিরা করতেন। (তিরমিজি / মিলাদুন্নবী)।

নবী (সা) জান্নাতুল বাকিতে এসে কিয়াম করতেন। (আশবাওয়ান্নাজায়ের ১৮০পৃষ্ঠা, মুসলিম শরিফ ১/৩১২ পৃষ্ঠা)।

১২ই রবিউল আউয়াল নবী (সা) এর জন্মদিন। (মুছান্নাফ ইবনে আবি শায়বা, বুলুগুল আমানি, বিদায়া ওয়ান নিহায়া, সিরাতে ইবনে হিশাম, তারিখুল উমাম)

কিয়াম – ফাতাওয়ায়ে শামি ১/৮৪৩ পৃষ্ঠা, মুসলিম শরিফ ২/৯৫ পৃষ্ঠা, বুখারি শরিফ ২/৫৯১ পৃষ্ঠা, মিশকাত শরীফ ৪০২, ৪০৩ পৃষ্ঠা, আহমদ ও মিশকাত ১৬ পৃষ্ঠা, তিরমিজি ও মিশকাত ৪০২ পৃষ্ঠা, মুসলিম ১/৩১৩ পৃষ্ঠা, সীরাতে হালবিয়া ১/৯৯, ১০০ পৃষ্ঠা, ইনছানুল উয়ুন ১/১০০ পৃষ্ঠা, মাদারেজুন নবুয়ত ২/৬২১ পৃষ্ঠা, শামী ৮৪৩ পৃষ্ঠা, ফতোয়ায়ে আলমগীরি ১/১৩৬ পৃষ্ঠা, মিশকাত ২৪ পৃষ্ঠা।
মিলাদ শরীফ পাঠ
মিলাদ শরীফ লিরিক্স
মিলাদ শরীফ পড়ার নিয়ম
মিলাদ শরীফ pdf
মিলাদ শরীফ বাংলায়
মিলাদের বাংলা ছন্দ
মিলাদ শরীফ আরবি
মিলাদের শের
আল্লামা ইবনে হাজর হায়তামী(রহঃ) বলেছেন, খোলাফায়ে রাশেদীনগণের যুগেও মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম পালন করার নীতি প্রচলন ছিল।

হযরত আবু বকর সিদ্দীক(রাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এর জন্য এক দিরহাম খরচ করবে সে জান্নাতে আমার সাথী হবে।

হযরত ওমর (রাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লাম এর সম্মান দিবে, সে দ্বীন ইসলামকেই জীবিত রাখবে।

হযরত ওসমান (রাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামের জন্য এক দিরহাম খরচ করবে সে যেন নবীজীর সঙ্গে জঙ্গে বদর এবং জঙ্গে হোনাইনে শরীক হলো।

হযরত আলী (রাঃ) বলেছেন, যে ব্যক্তি মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়াসাল্লামকে তা’যিম করবে এবং মিলাদ পাঠ করার উদ্যোগ গ্রহণ করবে সে ঈমানের সঙ্গেই দুনিয়া হতে বিদায় গ্রহণ করবে এবং বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ করবে।

উপরে উল্লেখিত বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে ঈদ্-এ মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম সম্পর্কে। ঈদে মিলাদুন্নবী নিয়ে আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করা হয়েছে। ঈদে মিলাদুন্নবী কি সম্পর্কে আলোচনা করেছি আমাদের সঙ্গে থাকুন। কোরআন ও হাদিসের থেকে বোঝা যায় যে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম পালন হচ্ছে জান্নাত পাওয়ার মাধ্যম।

সাহাবা একরাম এর আমল তাই সাহাবা একরাম এর সঙ্গে একমত পোষণ করে ইদেমিলাদুন নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সালাম এর মাহফিল করা ঈমানদারদেরকে জন্য খুবই প্রয়োজন।

ঈদে মিলাদুন্নবী খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকারিতা আমরা ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করব আমাদের কেতার হাবিব নবীগণের নবী রাসূল সা: মুমিন বানিয়েছেন।।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке