মহেশখালী বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের কক্সবাজার জেলার অন্তর্গত একটি উপজেলা। এই অঞ্চলটি কক্সবাজারের একটি বাটি অঞ্চল দ্বীপ রুপেও পরিবেশিত এবং এটি বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ। এটি মহেশখালী দ্বীপ নামেও পরিচিত।
মহেশখালী উপজেলার আয়তন ৩৬২.১৮ বর্গ কিলোমিটার।[১]কক্সবাজার জেলার পশ্চিমাংশে ২১°২৮´ থেকে ২১°৪৬´ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৯১°৫১´ থেকে ৯১°৫৯´ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ জুড়ে মহেশখালী উপজেলার অবস্থান। কক্সবাজার জেলা সদর থেকে এ উপজেলার দূরত্ব প্রায় ১৫ কিলোমিটার। এ উপজেলার উত্তরে চকরিয়া উপজেলা, দক্ষিণে কক্সবাজার সদর উপজেলা ও বঙ্গোপসাগর, পূর্বে চকরিয়া উপজেলা ও কক্সবাজার সদর উপজেলা, পশ্চিমে কুতুবদিয়া উপজেলা ও বঙ্গোপসাগর।
প্রশাসনিক এলাকা
১৯৫৪ সালে মহেশখালী থানা গঠিত হয়।[৩] মহেশখালী থানাকে ১৯৮৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর উপজেলায় রূপান্তর করা হয়।[৪] মহেশখালী উপজেলা আরো তিনটি ছোট ছোট দ্বীপের সমন্বয়ে গঠিত। এগুলো হল: সোনাদিয়া, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটা।[৫] বর্তমানে মহেশখালী উপজেলায় ১টি পৌরসভা এবং ৮টি ইউনিয়ন রয়েছে। সম্পূর্ণ মহেশখালী উপজেলার প্রশাসনিক কার্যক্রম মহেশখালী থানার আওতাধীন।
পৌরসভা:
মহেশখালী
ইউনিয়নসমূহ:
১নং মাতারবাড়ী
২নং ধলঘাটা
৩নং কালারমারছড়া
৪নং শাপলাপুর
৫নং হোয়ানক
৬নং বড় মহেশখালী
৭নং কুতুবজোম
৮নং গোরকঘাটা (৮নং গোরকঘাটা ইউনিয়ন সম্পূর্ণ মহেশখালী পৌরসভায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ কার্যক্রম বর্তমানে বিলুপ্ত)
৯নং ছোট মহেশখালী
নামকরণ
দ্বীপটির নামকরণের ইতিহাস সুবিদিত নয়। কিংবদন্তি অনুসারে, ছোট মহেশখালীর তৎকালীন এক প্রভাবশালী বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ সিকদার, মাঝে মাঝেই পাহাড়ে হরিণ শিকার করতে যেতেন। একদিন হরিণ শিকার করতে গিয়ে সারা দিন এদিক-ওদিক ঘুরেও শিকারের সন্ধান না পেয়ে একটি গাছের নিচে বসে বিশ্রাম নিচ্ছিলেন। হঠাৎ কিছু একটার শব্দে তার তন্দ্রা টুটে যায়। শব্দ অনুসরণ করে তিনি দেখতে পান যে, একটি গাভী একটি মসৃণ শিলাখণ্ডের উপর বাট থেকে দুধ ঢালছে; এই গাভীটি তারই গোয়ালঘর থেকে কিছুদিন আগে হারিয়ে যায়। গাভী আর সেই সুন্দর শিলাখণ্ডটি নিয়ে তিনি বাড়ি ফেরেন। সেদিন রাতেই তিনি স্বপ্নে দেখতে পান, এক মহাপুরুষ তাকে বলছেন যে, শিলাখণ্ডটি একটি দেব বিগ্রহ। এ বিগ্রহ যেখান থেকে নিয়ে এসেছেন সেখানে রেখে তার উপর একটি মন্দির নির্মাণ করতে হবে। মন্দিরের নাম হবে আদিনাথ মন্দির। এ আদিনাথের (শিবের)[৭] ১০৮ নামের মধ্যে "মহেশ" অন্যতম। আর এই মহেশ নাম হতেই এই স্থান পরবর্তীতে মহেশখালী হয়ে যায়।[৫][৭] আবার, এটি প্রায় ২০০ বছর আগে মহেশখালী নামে পরিচিত হয়ে উঠে, বৌদ্ধ সেন মহেশ্বর দ্বারাই এটির নামকরণ হয়েছিল বলেও অনেকের ধারণা।
Moheshkhali,Moheshkhali Cox’s Bazar,Moheshkhali dip,Moheshkhali island cox's bazar,Moheshkhali tourist spot,Travel with naimur,how to go moheshkhali,maheshkhali buddhist temple,moheshkhali cox's bazar,shooting bridge,পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী ভ্রমণ,বাংলাদেশের একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ মহেশখালী,মহেশখালী,মহেশখালী আদিনাথ মন্দির,মহেশখালী চ্যানেল,মহেশখালী দ্বীপ,মহেশখালী দ্বীপ ভ্রমণ,মহেশখালী শুটিং ব্রিজ, Moheshkhali Cox’s Bazar 2024, Moheskhali Island to Coxs Bazar,Moheskhali Island to Coxs Bazar Boat,Speedboat Riding,Moheskhali Speedboat,স্পীডবোট,Speedboat Travel,Speedboat Journey,ঝুঁকিপূর্ণ স্পীডবোট জার্নি,মহেশখালী স্পীডবোট,কক্সবাজার টু মহেশখালী,মহেশখালী টু কক্সবাজার,মহেশখালী ভ্রমণ,মহেশখালী স্পীডবোট ভ্রমণ,bakkhali river,moheshkhali cox's bazar,cox bazar
#moheshkhali #মহেশখালী #coxbazer
Информация по комментариям в разработке