Скачать или смотреть পটুয়াখালীর দিকে ধেয়ে আসছে ভয়ং কর রাসেল'স ভাইপার; আতঙ্কিত সাধারণ মানুষ.!

পটুয়াখালীর দিকে ধেয়ে আসছে ভয়ং কর রাসেল'স ভাইপার.!
শেষ ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসের পর এখন পর্যন্ত পটুয়াখালীতে দেখা মেলিনি রাসেলস ভাইপারের।

#russelsviper #snake #রাসেল_ভাইপার #forest #awarness #পটুয়াখালী #বরগুনা #ভোলা #ঢাকা #bangladesh #catchingSnake #firstaid #hospital #medicine #voice_of_Patuakhali #Patuakhali
অবশ্য আতঙ্কিত হবেই না কেন বর্তমানে আলোচনার তুঙ্গে রাসেলস ভাইপার। সংবাদ মাধ্যম সময় সংবাদ জানায় ইতিমধ্যে পটুয়াখালী সহ দেশের ২৮ টি জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে বিষধর এই রাসেল ভাইপার।

আরেক সংবাদ মাধ্যম খবরের কাগজ জানায় পার্শ্ববর্তী জেলা ভোলায় বসতবাড়িসহ বিভিন্ন স্থান থেকে ৫ তিন দিনে ধরা পড়েছে ১২ টি রাসেল ভাইপার এর মধ্যে ১১ টি পিটিয়ে মেরেছে স্থানীয়রা।

ভয়ংকর এ সাপের এমন উপস্থিতির খবর পেয়েই রীতিমতো আতঙ্কিত পটুয়াখালী সাধারণ মানুষ।
এদিকে ২০২৩ সালের অক্টোবর মাসের পর এখন পর্যন্ত পটুয়াখালীতে দেখা মেলিনি রাসেলস ভাইপারের।

রাসেল ভাইপার দেখতে অনেকটা অজগরের বাচ্চার মতো। ছোট ও সরু লেজের সরীসৃপটি দৈর্ঘ্যে তিন থেকে পাঁচ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাথা চ্যাপ্টা, ত্রিভুজাকার এবং ঘাড় থেকে আলাদা। শরীরজুড়ে অনেকটা চাঁদের মতো গাঢ় বাদামি গোল গোল দাগ। দৈহিক এই বৈশিষ্ট্যের কারণে শুকনো পাতা বা ধান ক্ষেতের মধ্যে খুব সহজেই লুকিয়ে রাখতে পারে নিজেকে। রাসেল ভাইপার সাপ চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া নামেও পরিচিত।

সাধারণত সাপ মানুষকে এড়িয়ে চললেও ঠিক উল্টো স্বভাব রাসেল ভাইপারের। নিজেকে বিপন্ন মনে করলেই করে বসে আক্রমণ। আক্রমণের ক্ষেত্রে এটি এত ক্ষিপ্র যে, ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময়ে শেষ করতে পারে পুরো প্রক্রিয়া। ক্ষেপে গেলে শব্দ করে প্রচণ্ড জোরে। ঠিক যেন প্রেসার কুকারের মতো

রাসেল ভাইপারের বিষ হেমাটোটক্সিক, যার কারণে ছোবল দিলে আক্রান্ত স্থানে পঁচন ধরে। ছোবলের পাঁচ মিনিটের মধ্যে ফুলে যায় ক্ষতস্থান। এর বিষ নষ্ট করে দিতে পারে ফুসফুস, কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গপ্রত্যঙ্গ।

বেশির ভাগ সাপ ডিম পাড়লেও রাসেল ভাইপার বাচ্চা দেয়। গর্ভধারণ শেষে স্ত্রী রাসেল ভাইপার সাধারণত ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেয়। তবে ৮০টি পর্যন্ত বাচ্চা দেয়ার রেকর্ডও আছে। একদিকে উচ্চ প্রজনন ক্ষমতা, অন্যদিকে বেজি, গুইসাপসহ প্রকৃতি থেকে সাপের শত্রু বিলীন হয়ে যাওয়া সেইসঙ্গে ইঁদুর, ব্যাঙসহ সাপের পর্যাপ্ত খাবারের উপস্থিতি থাকায় বাড়ছে রাসেল ভাইপার।


বিশ্লেষকরা বলছেন,দেশের সব অঞ্চলে শিয়াল, গুইসাপ ও বেজি দেখলেই লোকজন মেরে ফেলছেন। তারা জানেন না, এটির উপকারিতা কত! এ কারণেই রাসেল ভাইপারের সংখ্যা বেড়ে যাচ্ছে। কারণ তার খাদক নেই। ইকো সিস্টেমে ব্রেক হয়ে গেছে।

পটুয়াখালীর সকল ইতিহাস,ঐতিহ্য,সংবাদ ও বিনোদন মূলক তথ্য পেতে আমাদের ফেসবুক পেইজ অনুসরণ করুন :

☆
https://www.facebook.com/Voice.of.Ptk...

☆
  / noyapatuakhali  


আমাদের গুরুপেও ঘুরে আসতে পারেন :

☆
https://m.facebook.com/groups/5074942...

☆
https://www.facebook.com/groups/67775...

সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ 💐