Brahmanbaria Govt College | ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ | অবস্থান, ইতিহাস বর্ণনা
Assalamoalaikum viewers,
Welcome to my channel. I hope you all like this video. If you like this video, you can click on like button & share with everybody. And last request is to subscribe my channel. May Allah bless you all. Thank you so much.
জরুরি পয়োজনে মেইল করতে পারেন
[email protected]
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি শীর্ষস্থানীয় এবং ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন হতে পূর্ব দিকে ২০০ গজ দূরে কলেজটি অবস্থিত। এই কলেজ বাংলাদেশ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর অধিভুক্ত।
স্থাপিত
১৯৪৮
অধ্যক্ষ
প্রফেসর খান রফিকুল ইসলাম
শিক্ষার্থী
১৫২২৮ (২০২২-২০২৩)
কলেজের আয়তন ৬ দশমিক ৭২ একর।
১৯৩৯ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে ব্রিটিশ সৈন্যরা ফেনী কলেজে অবস্থান নেয়। তখন কয়েক বছরের জন্য অস্থায়ীভাবে ফেনী কলেজকে ফেনী থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্থানান্তর করা হয়।[১] যুদ্ধ শেষে উক্ত কলেজটি আবার ফেনীতে ফিরে যায়। পরবর্তীতে সেখানে ওই অবকাঠামোর ওপরই ১৯৪৮ সালে[২] এলাকার গুণীব্যক্তিদের উদ্যোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ বেসরকারিভাবে স্থাপিত হয় এবং ১৯৭৯ সালে কলেজটি জাতীয়করণ হয় । প্রাথমিক পর্যায়ে কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পাস কোর্স চালু হয় । ১৯৯৩-৯৪ শিক্ষাবর্ষ হতে গণিত ও রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিষয়ে অনার্স কোর্স শুরু হয় । ধীরে ধীরে কলেজটিতে আরো ১২ টির অধিক বিষয়ে অনার্স , মাস্টার্স কোর্স চালু করা হয়
অনুষদ ও বিষয়
স্নাতক( সম্মান) কোর্সঃ ১৫ টি বিষয়
স্নাতকোত্তর কোর্সঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও গণিত
মাস্টার্স প্রিলিমিনারি কোর্সঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞান
কলা অনুষদঃ বাংলা, ইংরেজি, দর্শন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, ইসলাম শিক্ষা ও ইতিহাস।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদঃ রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি ও সমাজবিজ্ঞান।
বিজ্ঞান অনুষদঃ পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত, উদ্ভিদবিজ্ঞান ও প্রাণিবিজ্ঞান।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদঃ হিসাব বিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা।
কলেজ ভবন
সম্পাদনা
সাতটি একাডেমিক ভবন
একটি প্রশাসনিক ভবন
চারটি হোস্টেল (পরিত্যক্ত ১টি)
একটি মসজিদ
একটি শিক্ষক মিলনায়তন
দুইটি অধ্যক্ষের বাসভবন
একটি শিক্ষক ডরমিটরী
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ
ঐতিহ্যের ৭৫ বছর!
উচ্চমাধ্যমিক (বিজ্ঞান, মানবিক, ব্যবসায় শিক্ষা), স্নাতক-পাস (কলা, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, ব্যবসায় শিক্ষা), স্নাতক-সম্মান (বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, ইসলাম শিক্ষা, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, গণিত, ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞান), প্রিলিমিনারী টু মাস্টার্স (বাংলা, ইংরেজি, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞান), মাস্টার্স- ফাইনাল (বাংলা, ইংরেজি, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, অর্থনীতি, সমাজবিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ব্যবস্থাপনা, হিসাববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান, গণিত) প্রোগ্রামসমূহে প্রায় ১৭ হাজার শিক্ষার্থী এ প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়ন করছে।
বর্তমানে ৮৩ জন শিক্ষক ও ৬১ জন কর্মচারী কর্মরত রয়েছে। বিএনসিসি, রোভার স্কাউট, বিজ্ঞান ক্লাব, গণিত ক্লাব, বিতর্ক ক্লাব, আবৃত্তি দল, সঙ্গীত দল, রেডক্রিসেন্ট ও বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কার্যক্রমের পাশাপাশি অন্যান্য সহপাঠ কার্যক্রম চালু আছে এ কলেজে।
ছাত্রদের আবাসনের জন্য রয়েছে ৪ তলা বিশিষ্ট হযরত মাওলানা তাজুল ইসলাম (র:) ছাত্রাবাস। এতে আসন সংখ্যা ১১২। ছাত্রীদের আবাসনের জন্য রয়েছে ২টি ছাত্রীনিবাস, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রীনিবাস (আসন সংখ্যা ১৪৪) ও বেগম খালেদা জিয়া ছাত্রীনিবাস (আসন সংখ্যা ১৫০)। কলেজে রয়েছে একটি ৩ তলা বিশিষ্ট মূলভবন, ৫ তলা বিশিষ্ট শেখ হাসিনা একাডেমিক ভবন, ৫ তলা বিশিষ্ট উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী প্রশাসনিক ভবন, ৩ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন, ৪ তলা বিশিষ্ট শহীদ লুৎফুর রহমান বিজ্ঞান ভবন, সুপরিসর লেকচার থিয়েটার, ২ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন (পুরাতন অর্থনীতি ভবন) ও ২ তলা বিশিষ্ট প্রণিবিজ্ঞান ভবন।
কলেজের দক্ষিণ ক্যাম্পাসে সম্প্রতি সমাপ্ত হয়েছে আধুনিক সুযোগ সুবিধা সম্বলিত সুরম্য ১০ তলা ভবন, ফুলের বাগান, নান্দনিক মাঠ, স্বচ্ছ পানির পুকুরের সমন্বয়ে ক্যাম্পাসটি সেজেছে অপরূপ রূপে, যা মন কেড়ে নেয় শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ দর্শনার্থীদের। স্থাপিত হয়েছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দৃষ্টিনন্দন ম্যুরাল ‘‘মুক্তির দিশারী।”
বর্তমানে কলেজে ৪২ তম অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন প্রফেসর খান রফিকুল ইসলাম ও ১৬ তম উপাধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন জনাব মোহাম্মদ হামজা মাহমুদ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ: জেলার সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ
জেলা শহরের প্রধান সড়কের পাশেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজ। এখানকার সবচেয়ে বড় বিদ্যাপীঠ। রাস্তায় দাঁড়িয়েই চোখে পড়ে ছেলেমেয়েদের জটলা, শোনা যায় গল্প, আড্ডা আর হইচই। প্রাঙ্গণে পা রাখতেই চোখে পড়ল শহীদ মিনার। স্বাগত জানাল কলেজের চোখজুড়ানো সবুজ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মানুষ তখন উচ্চশিক্ষার জন্য এখানে কলেজ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। ১৯৪৮ সালে স্থানীয় গুণীজনদের উদ্যোগে বেসরকারিভাবে প্রতিষ্ঠিত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া কলেজ। ঢেউটিন দিয়ে তৈরি হয়েছিল কলেজের প্রথম ক্লাসরুম। ১৯৭৯ সালে প্রতিষ্ঠানটি জাতীয়করণ করা হয়। ধীরে ধীরে কলেজের পরিসর বড় হয়েছে, বেড়েছে শিক্ষার্থীর সংখ্যা। কয়েক বছর আগে এখানে আরও সাতটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর কোর্স চালু হয়। চলছে একাডেমিক ভবন সম্প্রসারণ ও সৌন্দর্যবর্ধনের কাজ। নতুন একাডেমিক ভবনগুলোর সৌন্দর্য আরও বাড়িয়েছে পুকুর, গাছপালা, মসজিদ, খেলার মাঠ ও চারদিক দিয়ে তৈরি পাকা রাস্তা।
Информация по комментариям в разработке