Скачать или смотреть ডাক বিভাগের উদ‍্যোক্তাদের স্মার্ট পোষ্টাল সার্ভিসে স্ব পদে বহালের দাবি

ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টারের সক্রিয় এবং দক্ষ উদ্যোক্তাদের ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্টে’ উদ্যোক্তা হিসেবে স্ব-পদে বহালের দাবি জানিয়েছেন এই পদে কাজ করা উদ্যোক্তারা।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এ দাবি জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তারা ২০১৪ সাল থেকে পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের মাধ্যমে ডাক অধিদপ্তর কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ভিশন-২১ বাস্তবায়নের জন্য কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে সারা দেশে ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট ই-সেন্টার স্থাপিত হয় এবং প্রত্যেক পোস্ট ই-সেন্টারে যাচাই-বাছাই এবং পরীক্ষার মাধ্যমে একজন করে উদ্যোক্তা নিয়োগ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর ‘চাকরি করবো না, চাকরি দেবো’ এই বার্তাকে বাণী হিসেবে গ্রহণ করে আমরা ১০ বছর উদ্যোক্তা হিসেবে গ্রামীণ জনগণকে ডিজিটাল সেবা দিয়ে আসছি। আমাদের কোনো বেতন-ভাতা না থাকলেও নিযুক্তির শর্ত অনুযায়ী ডিজিটাল সেবা প্রদানের বিনিময়ে প্রাপ্ত আয়ের ১০ শতাংশ সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে থাকি। আমরা গত চার বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকা রাজস্ব জমা দিয়েছি, যেখানে ডাক বিভাগের সরকারি কাজের ব্যয়, আয়ের থেকে বেশি। উদ্যোক্তাদের কোনো ধরনের সরকারি বেতন-ভাতা না থাকায় পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তা ভিত্তিক সব কার্যক্রমের সরকারি ব্যয় শূন্য।


জাতীয়
দক্ষ উদ্যোক্তাদের স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্টে বহালের দাবি
dhaka-post
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৪:৪৩
দক্ষ উদ্যোক্তাদের স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্টে বহালের দাবি
ডাক বিভাগের পোস্ট ই-সেন্টারের সক্রিয় এবং দক্ষ উদ্যোক্তাদের ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভিস পয়েন্টে’ উদ্যোক্তা হিসেবে স্ব-পদে বহালের দাবি জানিয়েছেন এই পদে কাজ করা উদ্যোক্তারা।

বিজ্ঞাপন


মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ পোস্ট ই-সেন্টার উদ্যোক্তা ফোরাম আয়োজিত মানববন্ধনে তারা এ দাবি জানান।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আমরা পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তারা ২০১৪ সাল থেকে পোস্ট ই-সেন্টার ফর রুরাল কমিউনিটি প্রকল্পের মাধ্যমে ডাক অধিদপ্তর কর্তৃক নিযুক্ত হয়ে ভিশন-২১ বাস্তবায়নের জন্য কাজ শুরু করি। প্রাথমিক পর্যায়ে সারা দেশে ৮ হাজার ৫০০ পোস্ট ই-সেন্টার স্থাপিত হয় এবং প্রত্যেক পোস্ট ই-সেন্টারে যাচাই-বাছাই এবং পরীক্ষার মাধ্যমে একজন করে উদ্যোক্তা নিয়োগ করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর ‘চাকরি করবো না, চাকরি দেবো’ এই বার্তাকে বাণী হিসেবে গ্রহণ করে আমরা ১০ বছর উদ্যোক্তা হিসেবে গ্রামীণ জনগণকে ডিজিটাল সেবা দিয়ে আসছি। আমাদের কোনো বেতন-ভাতা না থাকলেও নিযুক্তির শর্ত অনুযায়ী ডিজিটাল সেবা প্রদানের বিনিময়ে প্রাপ্ত আয়ের ১০ শতাংশ সরকারি কোষাগারে জমা দিয়ে থাকি। আমরা গত চার বছরে প্রায় ১০ কোটি টাকা রাজস্ব জমা দিয়েছি, যেখানে ডাক বিভাগের সরকারি কাজের ব্যয়, আয়ের থেকে বেশি। উদ্যোক্তাদের কোনো ধরনের সরকারি বেতন-ভাতা না থাকায় পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তা ভিত্তিক সব কার্যক্রমের সরকারি ব্যয় শূন্য।

বিজ্ঞাপন


তারা আরো বলেন, গত ১৫ ফেব্রুয়ারি ডাক অধিদপ্তর এক স্মারকের মাধ্যমে সারা দেশের সব পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তা নিযুক্তি বাতিল করেছে। এই বাতিল আদেশের ফলে পোস্ট ই-সেন্টারের সব সক্রিয় এবং দক্ষ উদ্যোক্তা এবং তাদের পরিবারের ওপর বিপর্যয় নেমে এসেছে, যা অত্যন্ত অমানবিক। সারা দেশের সব পোস্ট ই-সেন্টার সক্রিয় না থাকলেও যারা প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ধারণ করে কাজ করে যাচ্ছেন, তারা উদ্যোক্তা হিসেবে দক্ষ, মেধাবী এবং সফল।

বক্তারা আরো বলেন, এ অবস্থায় পোস্ট ই-সেন্টারের উদ্যোক্তাদের তাদের অতীত কৃতিত্বের ওপর ভিত্তি করে সক্রিয় এবং দক্ষ উদ্যোক্তাদের ‘স্মার্ট পোস্টাল সার্ভবস পয়েন্ট’ এর উদ্যোক্তা হিসেবে স্ব-পদে বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি। পাশাপাশি অদক্ষ, নিষ্ক্রিয় ও শূন্য উদ্যোক্তার স্থানে উদ্যোক্তা নিয়োগের দাবি জানাচ্ছি।