Скачать или смотреть এস বেডিং কালিবাউস মাছের পোনা দ্রুত বধনশীল সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি

সততায় ব্যাবসার মূলধন★★
01320493162
🕜২৪ ঘন্টায় ফোন---01320493162খোলা কল করতে পারেন🕜। (📱মাছের পোনার জন্য📱)
১০০% বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান
দীর্ঘদিন যাবত সফলতার সাথে ব্যাবসা করে আসছে... ##এখন​​ গ্রাহকদের কথা চিন্তা করে অনলাইনেও বিস্তার করতে যাচ্ছে##
যে কোন মাছের প্রয়োজন এ কল করুন
01320493162+(whtas app)
##আমাদের​​ হোম ডেলিভারির ব্যাবস্থা রয়েছে
যে কোন মাছের পোনার প্রয়োজন এ যোগাযোগ করুন
#শিং​​,#মাগুর​​,#পাবদা​​,#গুলশা​​,#মনোসেক্স_তেলাপিয়া​​ #কই​​ #পাংগাস​​ #চিতল​​ #শৈল​​

✅আপনি আপনার জায়গায় বসে ফোনে অর্ডার করে সুলভ মূল্যে যে কোন মাছের রেণু পোনা ক্রয় করতে পারেন✅✅ ( মাছের দাম ফুনে আলোচনা করুন মুবাইল নাম্বার,)

✅আপনারা আমাদের কাছে বর্তমানে যে সকল মাছের পোনা পাবেন:
🔊🐠দেশী শিং মাছের পোনা
🔊🐠 দেশি টেংরা মাছের পোনা
🔊🐠 গুলসা
🔊🐠 ভিয়েতনাম কৈ মাছের পোনা
🔊🐠 ফিলিপাইন জাতের মনোসেক্স তেলাপিয়া
🔊🐠 থাই পাঙ্গাস মাছের পোনা
🔊🐠 ভিয়েতনাম শোল
🔊🐠 দেশি মাগুর
⚫🏴 কার্প জাতীয় সকল মাছ
সহ সকল মাছের ধানী পোনা রেণু।
#🐬রুই মাছের পোনা
#🐟কাতল মাছের পোনা
#🐟গাসকাপ মাছের পোনা
#🐟ব্লাটকাপ
#🐟চাইনা সরপুঁটি
#🐟ইলিশ বাটা
........................
#🐟সোনালী রুই
#🐟কৈ কাপ
#🐟গলকাপ
#🐟তরাবাইন
#🐟বোয়াল
#🐟চিতল
#🐟কোরাল
#🐟আইর
#🐟বেটকি
#মাছের_পোনা​​

☞ আমরা সারা বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি দিয়ে থাকি।
কালিবাউশ মাছের পোনা চাষ পদ্ধতি: 

১. পুকুর নির্বাচন: 

পুকুরের আয়তন, গভীরতা, এবং পানির গুণাগুণ বিবেচনা করে পোনা চাষের জন্য উপযুক্ত পুকুর নির্বাচন করতে হবে।

পুকুরের তলদেশ পলি ও কাদা মুক্ত হওয়া বাঞ্ছনীয়।

পুকুরে পর্যাপ্ত সূর্যালোক আসার ব্যবস্থা থাকতে হবে।

পুকুরের আয়তন সাধারণত ১-২ বিঘা এবং গভীরতা ৫-৭ ফুট হওয়া উচিত।

পুকুরের পাড় যেন উঁচু ও মজবুত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

২. পুকুর প্রস্তুতকরণ:

পুকুরের অবাঞ্ছিত উদ্ভিদ ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে।
পুকুরের তলায় জমে থাকা পচা কাদা ও আবর্জনা অপসারণ করতে হবে।

পুকুরের তলদেশে শতাংশ প্রতি ১ কেজি হারে চুন প্রয়োগ করতে হবে।

পুকুরে সার ব্যবহার করতে হবে। জৈব সার (যেমন- গোবর সার) বা রাসায়নিক সার ব্যবহার করা যেতে পারে।

পুকুরে নতুন পানি সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে।

৩. পোনা মজুদ:

ভালো মানের পোনা সংগ্রহ করতে হবে। সাধারণত, প্রতি শতাংশে ৫০০-৭০০টি পোনা মজুদ করা যেতে পারে।

পোনা মজুদের পূর্বে কিছুক্ষণ জালিসহ পোনাকে নতুন পরিবেশের সাথে মানিয়ে নেবার সুযোগ দিতে হবে।

পুকুরে পোনা ছাড়ার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন মাছের কোনো ক্ষতি না হয়।

৪. খাবার সরবরাহ:

পোনা মজুদের পর, তাদের নিয়মিত খাবার সরবরাহ করতে হবে।

শুটকি মাছ, কুঁড়া, সরিষার খৈল, চালের কুঁড়া ইত্যাদি খাবার হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।

খাবারের পরিমাণ নির্ভর করে মাছের আকার ও ওজনের উপর।

খাবার এমনভাবে দিতে হবে যেন মাছ সহজেই খেতে পারে এবং খাবারের অপচয় না হয়।

৫. রোগবালাই ও পরিচর্যা: 

মাছকে রোগমুক্ত রাখতে নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

মাছের গায়ে কোনো রোগাক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা গেলে দ্রুত অভিজ্ঞ মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ নিতে হবে।

পুকুরে নিয়মিত জাল টেনে মাছের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে।

পুকুরে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন সরবরাহ করতে হবে, প্রয়োজনে এয়ারেটর ব্যবহার করা যেতে পারে।

পুকুরের পানি পরিবর্তন করে নতুন পানি সরবরাহ করা প্রয়োজন হতে পারে।

৬. মাছ আহরণ:

নির্দিষ্ট সময় পর (যেমন- ৬-১২ মাস) মাছ আহরণের জন্য প্রস্তুত হয়ে যায়।