দাঁতের ভালো রাখার জন্য কি কি খাবেন? @Knowledgehivebd  #দাঁতের চিকিৎসা
ভিটামিন বি১ জাতীয় খাবার দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আটা, ডিমের কুসুম, মাছ, চিনাবাদামে এ উপাদানটি পাওয়া যায়। আয়োডিনযুক্ত খাবারও এখানে ভালো উপকারী। বাঁধাকপি, ফুলকপি, সামুদ্রিক মাছ ও আয়োডিনযুক্ত লবণ থেকে আয়োডিন পাওয়া যায়।চিনিমুক্ত চিউয়িং গামও বেশ কার্যকর। এর মাধ্যমেও মুখে লালা তৈরি হয় এবং মুখ থেকে খাবারের কণা পরিষ্কার হয়।
ফ্লুরাইডসমৃদ্ধ খাবার খেলেও বেশ উপকার পাবেন। ফ্লুরাইডসমৃদ্ধ পানি বা সেই পানি দিয়ে বানানো খাবার এক্ষেত্রে কাজে আসতে পারে। বাণিজ্যিকভাবে তৈরি করা কিছু খাবারেও ফ্লুরাইড পাবেন যেমন পোলট্রি পণ্য, সামুদ্রিক খাবার, পাউডার সিরিয়ালে ফ্লুরাইড থাকে।
ভিটামিন সি জাতীয় খাবার মাড়ি থেকে রক্তপাত হওয়া কমাতে সাহায্য করে। আমলকী, পেয়ারা, লেবুজাতীয় ফল, মাল্টা, টমেটো, কাঁচামরিচে পাওয়া যায় ভিটামিন সি।
মূলত ক্যালসিয়াম, ভিটামিন সি, ডি,–ই, জিংক, অ্যান্টি অক্সিডেন্টযুক্ত খাবার মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভিটামিন বি১ জাতীয় খাবার দাঁতের ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। আটা, ডিমের কুসুম, মাছ, চিনাবাদামে এ উপাদানটি পাওয়া যায়।আয়োডিনযুক্ত খাবারও এখানে ভালো উপকারী। বাঁধাকপি, ফুলকপি, সামুদ্রিক মাছ ও আয়োডিনযুক্ত লবণ থেকে আয়োডিন পাওয়া যায়। মাতৃদুগ্ধ শিশুর মুখের স্বাস্থ্য রক্ষায় সর্বোচ্চ মানসিক শারীরিক বিকাশসহ এলোমেলো দাঁত প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
অন্যদিকে চিনি বা মিষ্টিজাতীয় খাবার মুখের স্বাস্থ্যকে যেমন হুমকিতে ফেলে, তেমনি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা হ্রাস করে। ছোটবেলা থেকে চিনির প্রতি দুর্বলতা কমাতে শিশুদের উৎসাহিত করতে হবে। ধূমপান, জর্দা, গুল ও মদ স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। অতিরিক্ত টকজাতীয় খাবার যেমন- লেবু, তেঁতুল, ক্যান্ডি দাঁতের সংস্পর্শে যত কম রাখা যায়, ততই ভালো। কোমলপানীয় দাঁতের ক্ষতি করতে পারে। আর যে খাবারগুলো দাঁতে লেগে যায় যেমন নরম পাউরুটি, সেগুলোও খেতে হবে বুঝেশুনে।
                         
                    
Информация по комментариям в разработке