যে ৪টি জিকির ১বার পাঠ করলে বড় বড় সপ্ন পূরণ হবে | মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী | Mustakunnabi Kasemi

Описание к видео যে ৪টি জিকির ১বার পাঠ করলে বড় বড় সপ্ন পূরণ হবে | মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী | Mustakunnabi Kasemi

যে ৪টি জিকির ১বার পাঠ করলে বড় বড় সপ্ন পূরণ হবে। ​আল্লামা মুফতী মুস্তাকুন্নবী কাসেমী Mustakunnabi Kasemi waz new waz 2024

নিয়মিত ”সুবহানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার” পড়ুন এতে অনেক ফজিলত রয়েছে।
▬▬▬▬▬▬▬💠💠💠▬▬▬▬▬▬▬
سُبْحَانَ اللَّهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَاللَّهُ أَكْبَرُ ‏”‏ ‏
অনুবাদ এবং অর্থ: সুবহানাল্লাহ (আল্লাহ মহাপবিত্র), ওয়ালহামদু লিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর) ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু (আল্লাহ ব্যাতিত কোন ইলাহ নাই) এবং ওয়াল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান)

▪️(১) তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ) অর্থ আল্লাহ মহাপবিত্র।
▪️(২) তাহমীদ (আলহামদু লিল্লাহ) অর্থ, সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর।
▪️(৩) তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ)অর্থ আল্লাহ ব্যাতিত কোন হক ইলাহ নাই।
▪️(৪) তাকবীর (আল্লাহু আকবার) অর্থ, আল্লাহ মহান। আজ আমরা এগুলো পাঠের ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করবো ইনশাআল্লাহ।

(১) রাসল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেনঃ চারটি শ্রেষ্ঠ বাক্য আছে তার যে কোনোটি দিয়ে শুরু করাতে তোমার ক্ষতি নেই, সুবহানাল্লাহ (আল্লাহ মহাপবিত্র), ওয়ালহামদু লিল্লাহ (সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর) ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু (আল্লাহ ব্যাতিত কোন ইলাহ নাই) এবং ওয়াল্লাহু আকবার (আল্লাহ মহান)। (মুসলিম ২১৩৭। সিলসিলা সহীহাহ ৩৪৬। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৮১১)
.
(২) রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, “সুব্হানাল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ, আল্লাহু আকবার পাঠ করা যা কিছুর উপর সূর্য উদিত হয়েছে সবকিছু থেকে আমার নিকট অধিক প্রিয়।” (সহীহ মুসলিম ২৬৯৫)
.
(৩) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেনঃ তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ), তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ) ও তাহমীদের (আলহামদু লিল্লাহ) এর মাধ্যমে তোমরা আল্লাহর যে মহিমা বর্ণনা কর তা মৌমাছির গুঞ্জনের ন্যায় শব্দ করে আরশের চারপাশে ঘুরতে থাকে। সেগুলো নিজ নিজ প্রেরকের কথা উল্লেখ করতে থাকে। তোমাদের কেউ কি এটা পছন্দ করে না যে, আল্লাহর নিকট অনবরত তার উল্লেখকারী কেউ থাকুক? সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস নং ৩৮০৯)
.
(৪) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “তোমাদের মধ্যে প্রত্যেকের প্রত্যেক (হাড়ের) জোড়ের পক্ষ থেকে প্রাত্যহিক (প্রদেয়) সাদকাহ রয়েছে। সুতরাং প্রত্যেক তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ বলা) সাদকাহ, প্রত্যেক তাহমীদ (আলহামদু লিল্লাহ বলা) সাদকাহ, প্রত্যেক তাহলীল (লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলা) সাদকাহ, প্রত্যেক তাকবীর (আল্লাহু আকবার বলা) সাদকাহ।” (সহীহ মুসলিম ১৭০৪ হাদিস)
.
(৫) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি শুকনা পাতাওয়ালা গাছের কাছ দিয়ে যাচ্ছিলেন। তিনি তাঁর লাঠি দিয়ে তাতে আঘাত করলে হঠাৎ পাতাগুলো ঝরে পরে। অতঃপর তিনি বললেন কোন বান্দা “আলহামদুলিল্লাহ, সুবহানাল্লাহ এবং লা ইলা-হা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার” (সকল প্রশংসা আল্লাহ তা’আলার, আল্লাহ তা’আলা অতি পবিত্র এবং আল্লাহ তা’আলা ব্যতীত সত্য কোন মা’বূদ নেই, তিনি অতি মহান) বললে তা তার গুনাহ সমূহ এরূপভাবে ঝরিয়ে দেয় যেভাবে এ গাছের পাতাসমূহ ঝরে পড়েছে। (তিরমিজি,৩৫৩৩)
.
(৬) উম্মু হানী (রাঃ) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর নিকট এসে বললাম, হে রাসূলুল্লাহ! আমাকে একটা আমল বলে দিন। কেননা এখন তো আমি বৃদ্ধ হয়ে পড়েছি, দুর্বল হয়ে গেছি এবং আমার দেহও ভারী হয়ে গেছে। তিনি বলেনঃ তুমি শতবার আল্লাহু আকবার, শতবার আলহামদু লিল্লাহ এবং শতবার সুবহানাল্লাহ পড়ো। তা জিনপোষ ও লাগামসহ একশত ঘোড়া আল্লাহর পথে (জিহাদে) দান করার চেয়ে উত্তম, একশত উটের চেয়ে উত্তম এবং একশত গোলাম আজাদ করার চেয়ে উত্তম। (আহমাদ ২৭৭২৩, ২৬৮৪৭। সুনানে ইবনে মাজাহ, ৩৮১০)
.
(৭) রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “তোমাদের কোন ব্যক্তি প্রত্যহ এক হাজার নেকী অর্জন করতে অপারগ হবে কি?” তাঁর সাথে উপবিষ্ট ব্যক্তিদের একজন জিজ্ঞাসা করল, ‘কিভাবে এক হাজার নেকী অর্জন করবে?’ তিনি বললেন, “একশ’বার তাসবীহ (সুবহানাল্লাহ) পড়বে। ফলে তার জন্য এক হাজার নেকী লেখা হবে অথবা এক হাজার গুনাহ মিটিয়ে দেওয়া হবে।” (সহীহ মুসলিম ২৬৯৮, তিরমিযী ৩৪৬৩)

(৮) রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, “নামাযান্তে কিছু বাক্য রয়েছে বা কিছু কর্ম রয়েছে, সেগুলি যে পড়বে বা (পাঠ) করবে, সে আদৌ ব্যর্থ হবে না। তা হচ্ছে প্রত্যেক ফরয নামায বাদ ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদুলিল্লাহ ও ৩৪ বার আল্লাহু আকবার পড়া। (মুসলিম ৫৯৬, তিরমিযী ৩৪১২, নাসায়ী ১৩৪৯ রিয়াদুস সলেহিন, হাদিস নং ১৪২৮)
.
(৯) অপর এক বর্ণনায় রাসূল (ﷺ) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক ফরয সালাতের পর ‘সুবহা-নাল্লাহ’ ৩৩ বার, ‘আল-হামদুলিল্লাহ’ ৩৩ বার, ‘আল্লাহু আক্বার’ ৩৩ বার, সর্বমোট ৯৯ বার এবং ১০০ বার পূরণ করার জন্য একবার لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْـحَمْدُ وَهُوَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ (লা ইলাহা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ দাহু লা-শারী-কা লাহূ, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হাম্দু ওয়া হুয়া ‘আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বদীর) পাঠ করবে, তার পাপ সমুদ্রের ফেনারাশি পরিমাণ হলেও মাফ হয়ে যাবে’। (সহীহ মুসলিম হা/৫৯৭; মিশকাত হা/৯৬৭)


#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেম
#Mufti_Mustakunnabi_Kasemi
#Mustakunnabi_Kasemi_2022
#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#Mufti_Mustakunnabi_Kasemi
#mufti_mustakun_nobi_2021
#মুস্তাকুন্নবী_ওয়াজ_2021
#মুশতাকুন_নবি_কাসেমী_২০২২
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_নতুন_বয়ান
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_২০২২
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_ওয়াজ
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_সাহেবের_ওয়াজ
#Mustakunnabi_Qasemi_Waz_2022
#নতুন_ওয়াজ
#বাংলা_ওয়াজ
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2022
#মুফতী_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী
#bangla_waz_2023
#মুফতি_মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_২০২৩
#বাংলা_ওয়াজ
#allamah
#মুস্তাকুন্নবী_কাসেমী_2023
#২০২৪
#Waz 2024
#new waz 2024
#mustakunnabi2024
#allama_mufti_Mustakunnabi_kasemi2024

Комментарии

Информация по комментариям в разработке