একাদশী দিন কি কি খাওয়া যাবে আর কি খাওয়া যাবেনা।। সম্পূর্ণ কিছু জানুন এই ভিডিওটিতে।।
একাদশীতে কি কি খাওয়া যাবে
একাদশীতে কি কি খাওয়া যায়
একাদশী খাওয়ার রেসিপি
একাদশীতে কি কি খাওয়া যাবেনা
একাদশীতে কি কি খেতে নেই
একাদশীর দিন কি কি খাওয়ার খেতে নেই
একাদশীতে কি কি খাওয়া উচিত আর কি কি খাওয়া অনুচিত।।
একাদশী
একাদশী কবে
একাদশী ২০২৩
ekadashi
ekadashi 2023
ekadashi kab hai
একাদশীর খাদ্য তালিকা
১. সামর্থ অনুযায়ী দশমীতে একাহার, একাদশীতে নিরাহার ও দ্বাদশীতে একাহার করবেন ।
২. এতে অসমর্থ হলে একাদশীতে অনাহার ।
৩. যদি এতেও অসর্মথ হন একাদশীতে পঞ্চ রবিশস্য বর্জ্জন করে ফল-মূলাদি অনুকল্প গ্রহনের বিধি আছে । একাদশীতে কিছু সবজী ফল-মূলাদি গ্রহণ করতে পারেন । যেমনঃ গোলআলু, মিষ্টিআলু ও চালকুমড়া, বাদাম তৈল অথবা ঘি দিয়ে রান্না করে ভগবানকে উৎসর্গ করে আহার করতে পারেন ।
৪. দুধ, কলা, আপেল, আঙ্গুর, আনারস, বেল, তরমুজ, নারিকেল, পেয়ারা, শসা, মিষ্টিআলু ইত্যাদি ফল-মূলাদি আহার করতে পারেন ।.
পঞ্চ শস্য কি কি ?
১. ধান জাতীয় খাদ্যঃ যেমন-চাউল, মুড়ি, চিড়া, সুজি, পায়েস, খিচুড়ি, চাউলের পিঠা, খৈ ইত্যাদি ।
২. গম জাতীয় খাদ্যঃ যেমন- আটা, ময়দা, সুজি, রুটি, বিস্কুট ইত্যাদি ।
৩. যব বা ভূট্টা জাতীয় খাদ্যঃ যেমন- ছাতু, খই, রুটি ইত্যাদি ।
৪. ডাল জাতীয় খাদ্যঃ যেমন- মুগ, মাসকালাই, খেসারী, মশুরী, ছোলা, অড়হড়, বরবটী, শিম ইত্যাদি ।
৫. সরিষা,তিল তৈল ইত্যাদি ।
একাদশীতে যা যা বর্জনীয় ❌
পঞ্চ রবিশস্য একাদশীতে গ্রহণ করলে ব্রত নষ্ট হবে ।
একাদশী ব্রত করলে যে কেবল নিজের জীবনের সদগতি হবে তা নয়,একাদশী ব্যক্তির মৃত পিতা-মাতাও নরক থেকে উদ্ধার হতে পারে ।
একাদশীতে অন্ন ভোজন করলে যেমন নিজে নরক বাসী হবে, অন্যকে ভোজন করালেও নরকবাসী হবে । কাজেই একাদশী পালন করাই আমাদের প্রত্যেকের কর্তব্য ।
একাদশীতে পারন পঞ্জিকাতে একাদশী পালনের সময় দেয়া থাকে সেই সময়ের মধ্যে ভগবানকে নিবেদন করে প্রসাদ গ্রহণ করে পারণ করা একান্ত দরকার । নতুবা একাদশীর কোন ফল লাভ হয় না , নরকবাসী হতে হয় ।
একাদশী ব্রত পালনের প্রকৃত উদ্দেশ্য কেবল উপবাস নয়, নিরন্তর শ্রীভগবানের পূজাস্মরণ, মনন ও শ্রবণ-কীর্তনের মাধ্যমে একাদশীর দিন অতিবাহিত করতে হবে ।
একাদশীতে কি কি খাওয়া যাবে ? ✅
গোল আলু , মিষ্টি আলু , চাল কুমড়ো , পেঁপে , ফুলকপি, কাঁচা কলা ইত্যাদি সবজি ঘি অথবা বাদাম তৈল দিয়ে রান্না করে ভগবানকে উৎসর্গ করে আহার করতে পারেন, লবণ(সন্ধুক), গোলমরিচ, গোটা জিরা, আদা, নারিকেল ব্যবহার্য । কিন্তু অন্য কোন রকম ফোরন বা মসলা ব্যবহার করা যাবে না ।
বাহিরের মিষ্টি জাতীয় দ্রব্য খাওয়া যাবে না তবে নিজের হাতে লেবু দিয়ে ছানা তৈরি করে যদি মিষ্টি তৈরি করা হয় তাহলে গ্রহণ করা যাবে ।
শ্যামা চাওল খাওয়া যাবে না ।
Информация по комментариям в разработке