নাগাল্যান্ডের জুকো ভ্যালিতে পৌছে অবাক করে দেয়া যা যা দেখলাম | Dzukou Valley, Nagaland

Описание к видео নাগাল্যান্ডের জুকো ভ্যালিতে পৌছে অবাক করে দেয়া যা যা দেখলাম | Dzukou Valley, Nagaland

নাগাল্যান্ডের জুকো ভ্যালিতে পৌছে অবাক করে দেয়া যা যা দেখলাম | Dzukou Valley, Nagaland
▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬▬
Disclaimer:
Don't Download & Copy Anything From This Channel. Its a Cyber Crime. All Videos of this Channel is Copyrighted by Md. Shahriar
___________________________________________

For Invitation & sponsorship contact
📧 [email protected]

Get connected with me 🙂
Facebook
  / shahriartraveler  

Travel Group
  / 476923664249168  

Instagram
  / sajonshahriar  

TikTok
  / shahriarofficial98  

✅ Make Sure you subscribe to my channel & press the bell icon to get the notifications of my New videos 🔥
_________________________________________________
নাগাল্যান্ডের আরেকটি অসাধারণ স্থান জুকৌ উপত্যকা। প্রকৃতির সমস্ত সৌন্দর্য্য এখানে উপচে পড়ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২৪৩৮ মিটার উঁচুতে অবস্থিত জুকৌ উপত্যকা নাগাল্যান্ডের অন্যতম শ্রেষ্ঠ দর্শনীয় স্থান। রাজধানী কোহিমা থেকে দক্ষিণে ৩০ কিমি দূরে অবস্থিত এটি। এখানে রয়েছে নানা প্রজাতির উদ্ভিদ এবং প্রাণী। এখানকার ফুলের আধিক্য দেখে অনেকেই একে ফুলের উপত্যকা বলে ডাকেন। শৈল শহরের সবচেয়ে সুন্দর সময় বর্ষাকাল। জুন থেকে সেপ্টেম্বর মাস এই শহর সবচেয়ে সুন্দর। গ্রীষ্মের শুরুতে রডোডেনড্রন, ইউফোরবিয়া, অ্যাকোনিটাম এবং লিলি ফুলে ভরে যায় জুকৌ ভ্যালি। বিশ্বের সেরা ট্রেকিং রয়েছে এখানে। এখানকার প্রধান আকর্ষণ প্রাকৃতিক গুহা, পাহাড়, নদনদী এবং সবুজ অরণ্য।

জাপফু চূড়া
জাপফু চূড়া সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩,০৪৮ মিটার উঁচুতে অবস্থিত। এই শৈল শহরটি ঘন বাঁশ ঝোপ দিয়ে ঘেরা। জাপফু চূড়া ট্রেক করা বেশ কঠিন এবং পরিশ্রমের হয়। কিন্তু সেই ট্রেকিং-এর আনন্দই আলাদা। এটি কোহিমার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ। রাজধানী শহর থেকে এর দূরত্ব মাত্র ১৫ কিলোমিটার। এই পর্বত চূড়া থেকে সমগ্র কোহিমা শহর দেখলে অবাক হয়ে যেতে হয়। জাপফু চূড়া থেকে রহস্যময় সূর্যোদয় দর্শন একটি অবিস্মরণীয় দৃশ্য। নভেম্বর থেকে মার্চ মাস জাপফু চূড়া সফরের সেরা সময়। পর্বতের জঙ্গলে রয়েছে মিকেলিয়া, ম্যাগনোলিয়া, কুয়েরকাস, প্রুনাস, অ্যালনাস, কিমা এবং বেতুলা ইত্যাদি চিরহরিৎ উদ্ভিদ। গ্রীষ্মের শুরুতে নাগাল্যান্ডের জাপফু চূড়ায় রডোডেনড্রন ফুলের রঙিন সৌন্দর্য্য ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা রডোডেনড্রন গাছ জাপফু চূড়ায় পাওয়া যায়। এর উচ্চতা ১৩০ ফিট এবং পরিধি প্রায় ১১ ফিট। দ্রুত প্রসারের জন্য এই বৃক্ষের নাম গিনেস বুক বিশ্ব রেকর্ডে স্থান অর্জন করেছে।
তুলি শহর
নাগাল্যান্ডের ছোট্টো শহর তুলি অপূর্ব সুন্দর। মোককচং জেলায় অবস্থিত, তুলি শহরের নির্মল পরিবেশ শান্তি এবং সতেজতার জন্য আদর্শ। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে এর উচ্চতা ১,১৪৮ ফিট। মেলাক নদীর ডান তীরে অবস্থিত তুলি শহরে আছে ঘূর্ণায়মান পাহাড়, আঁকাবাঁকা নদী, সমভূমি।

চাংতংগ্যা
ছোট্টো শহর চাংতংগ্যা নাগাল্যান্ডের মোককচং জেলায় অবস্থিত। এখানে আচে প্রচুর পাখি। পক্ষী পর্যবেক্ষকদের জন্য একটি আদর্শ স্থান। বিপুল সংখ্যক পরিযায়ী ফ্যালকন মঙ্গোলিয়া এবং জার্মানি থেকে চাংতংগ্যা বনাঞ্চলে উড়ে আসে। এই সুন্দর শহর দেখার সেরা সময় অক্টোবর থেকে নভেম্বরের শেষ পর্যন্ত। এছাড়াও চুচুয়িমলাং এবং পঙ্গো গ্রাম আকর্ষণীয় পরিদর্শনীয় স্থান।

পুলি ব্যাজ অভয়ারণ্য
পুলি ব্যাজ অভয়ারণ্য নাগাল্যান্ডের একটি বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। এটি ৯.২৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। এই অভয়ারণ্য সবুজ পাহাড় এবং নদী দ্বারা পরিবেষ্টিত। এখানে আছে বিরল প্রজাতির পাখি ব্লিথ ট্র্যাগোপান এবং হোয়াইট-নেপড্ ইউহিনা।

মেলুরি
মেলুরিতে প্রায় সারা বছরই পর্যটকের সমাগম। সবুজ পাহাড়, ছোট, আঁকাবাঁকা নদী এখানকার সৌন্দর্য্য আরও সুন্দর করে তুলেছে। এখানকার সিল্লোই হ্রদ অত্যন্ত জনপ্রিয়। মেলুরি শহর সুবিশাল প্রাকৃতিক এবং খনিজ সম্পদ দ্বারা সমৃদ্ধ। এখানে আছে আলঙ্করিক পাথর, কয়লা, ম্যাগনেসাইট, ব্রাইন, মলিবডেনাম, মার্বেল, লৌহ ক্রোমিয়াম, নিকেল, কোবাল্ট, তামা, ক্রোমিয়াম, অ্যাসবেসটস, স্ফটিক চুনাপাথর, অভ্র ইত্যাদি।


নাগানিমোরা
নাগাল্যান্ডের নাগানিমোরা এক অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ। স্থানের নামকরণ হয়েছে নাগা রানি মোরার নামে। এর অর্থ নাগা রাণির কবরস্থান। এই শহরের কাছেই রয়েছে ১৯০৭ সালের ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি কয়লাখনি।
নাগাভূমিতে কেনাকাটা
বাঁশ এবং বেতের আসবাবপত্র, ঝুড়ি, রান্নার পাত্র, নাগাল্যান্ডের স্থানীয় পোশাক, আদিবাসীদের অলঙ্কার, হস্তশিল্প, ঘর সাজানোর জিনিস, বনের কাঠ, বাঁশ, মধু ইত্যাদি কেনা যায়।

নাগাল্যান্ডের ভ্রমণ পরামর্শ
তবে নাগাল্যান্ড ভ্রমণের আগে বেশ কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
নাগাল্যান্ডের প্রবেশ করার জন্য করোনা পরীক্ষা করাতে হবে। সেই পরীক্ষা হতে হবে দুই দিনের মধ্যে। ৭২ ঘন্টা আগে টেস্ট গ্রহণ করা হবে না।
পর্যটকদের প্রি-বুকিং প্যাকেজ থকাতে হবে। না হলে নাগাল্যান্ডে ঢুকতে দেওয়া হবে না।
যাতায়াতের দুই তরফের ই-টিকিট বুক করে রাখতে হবে। নয়তো নাগাল্যান্ড ভ্রমণের অনুমতি মিলবে না।
পর্যটকদের মোবাইলে অবশ্যই রাখতে হবে আরোগ্য সেতু অ্যাপ। পাশাপাশি করোনা বিধি মেনে চলতে হবে।
পর্যটকদের কাছে অবশ্যই থাকতে হবে পরিচয় পত্র।
ট্রেকিং করার সমস্ত প্রয়োজনীয় জিনিস সঙ্গে বহন করবেন।

পয়লা ডিসেম্বর থেকে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত নাগাল্যান্ডে চলে হর্নবিল ফেস্টিভ্যাল।
মার্চ থেকে এপ্রিল মাসে এখানে চলে ফুলের উৎসব।
নাগাল্যান্ডে প্রবেশ করতে গেলে ইনার পারমিট (ILP) লাগে। দেশি বিদেশি সমস্ত পর্যটকদেরই এটি সংগ্রহ করতে হয়। অনলাইনে ইনার পারমিটের আবেদন করা যায়।
#dzukouvalley #dzukouvalleytrek #nagalandtour #nagaland #shahriarofficial #travelvlog #indiatourism #nagalandtourplan #জ্যুকোভ্যালী #জ্যুকোভ্যালীট্রেকিং #নাগাল্যান্ড #কোহিমা #ভারতভ্রমন #hilltrek #beautifulhills

Комментарии

Информация по комментариям в разработке