পদ্মাসেতুর সবশেষ সম্পূর্ণ ড্রোন ভিডিও এপার-ওপার

Описание к видео পদ্মাসেতুর সবশেষ সম্পূর্ণ ড্রোন ভিডিও এপার-ওপার

পদ্মাসেতুর জাজিরা প্রান্ত থেকে আকাশপথে রওয়ানা দিয়েছি মুন্সিগঞ্জের দিকে। ড্রোনের চোখে পদ্মাসেতু।
দেখা যাচ্ছে পদ্মাসেতুর সড়কপথ বিস্তৃতি হয়েছে। ৬.১৫ কিালোমিটারের পুরোপদ্মাসেতু এই একটানা ভিডিওতে শেষপযন্ত দেখতে থাকুন।
নিজের চোখেই প্রথমবার এমন পদ্মাসেতু দেখতে পারবেন যেখানে কোথাও কতদূর কাজ শেষ হয়েছে । আর কতটুকুই বা বাকি আছে।
দশক এই পদ্মাসেতু সহ দেশে বড় বড় নিমাণ অবকাঠামোর এক্সকুসিভ ভিডিও দেখার জন্য লাইক দিন সাসবস্ক্রাইব করুন এই চ্যানেল। বেল আইকন চেপে দিন। নিয়মিত আপডেট পাওয়ার জন্য।
কথা বলতে বলতে সামানে এগিয়ে যাওয়া যাক…।
আমরা াদেখছি সেতুর জাজিরা প্রান্তের দুই পাশে চর। পদ্মাসেতুর শুরুর দিকে এমন বিস্তৃত চর ছিল না। ডান পাশের চরে বসতিও হয়ে গেছে। সেতুর ঠিক নিচের চরে এখন ধীরে ধীরে বসতি হচেছ। বছরে বছরে চরে বসতি বিস্তৃতি হয়।
এগেুচ্ছি সামনের দিকে। এটি পদ্মাসেতুর সবশেষ পূণাঙ্গ ভিডিও চিত্র। যেখানে সবশেষ কাজের অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে।
লম্বা এই সেতুটি ইংরেজি এস বণের মতো। এরই মধ্যে আমরা পদ্মাসেতুর প্রায় ২ কিারোমিটার পাড়ি দিয়েছি।
মাঝকানের ১৫০ মিটার জায়গা মাদারীপুর জেলার সীমায় পড়েছে। এটি বাঙরাদেশের একমাত্র সেতু যা তিন জেলার সীমানার মধ্যে।
ঠিক এই জায়গাটি মাদারীপুর। যাত্রা শূরু করেছি শরিয়তপুরের জাজিরা থেকে তারপর মাদারীপুর এবং শেষে গিয়ে থামবো মুন্সিগঞ্জের মাওয়া।
এখন যে চর তা কিছুদিন পরে হয়ত বিলীন বরে ভরা বষার জলে। তখন টুইটুম্বুর পদ্মায় একুল ওকুল দেখা যাবে না।
আমরা দেখতে পা্চ্ছি এখানে
কিছুদূর পর পর দেখা যাচ্ছে পদ্মাসেতু জোড়াদেওয়ার মত একটা জায়গা। অথাৎ ফাকা জায়গা। এটি একটি ভাগ বা পাটিশন বলা হয়। এরকম ৭টি ভাগ আছে। প্রকৌশলীরা বলেন, ৭টি মডিউলের পদ্মাসেতু।


সেতুর মাঝামাঝি জায়াগয় পৌঁছে গেছি। এখানে ২৩ ২৪ এবং ২৫ এই তিনটি খূটির মধ্যে ৩০০ মিটার জায়গা রোডস্লাব বসানো বাকি রয়েছে।


এরপর আবার রোড শুরু হয়ে গেছে ২৩ নাম্বার খুঁটি থেকে। যাচ্চি মাওয়ার দিকে। সেতুর মাঝামাঝি জাযগা পেরিয়ে এখন মুন্সিগঞ্জের দিকে ঢুকে পড়লাম।


পদ্মার এই অংশটির গভীরাত বেশি। ভরা বষায় এখানে তুমুল ঢেউ দেখেছি। যেন পার হচ্ছি মাঝদরিয়া…


পদ্মার বুকে বাংলার স্বপ্ন দেখতে দেখতে এখন অদূরে মুনিস্গঞ্জের মাওয়া দৃশ্যমান হচ্ছে। সড়কপথ মাওয়ার দিকেও পেঁছে গেছে। চারলেনর এই সড়পাথ একপাশে গাড়ি ঢাকার দিকে অন্যপাশে দক্ষিণবঙেগ্র দিকে যাবে। ৪২টি খুঁটির উপর এই সেতু।
এক খুঁটি থেকে আরেকটি খুঁটির মাঝে ১৫০ মিটার দূরত্ব।


এখন আমরা পদ্মাসেতুর ঠিক উপর দিয়ে উড়ে এমন জায়গায এসেছি যেখানে দেখতে পাচ্ছি রোড স্লাব বসানো বাকি আছে। একানে রোড স্লাব বসয়ে মাওয়ার দিকে যাচ্ছে হচ্ছে।
নিচে বাজে রোড স্লাব রয়োছে। সেই স্লাবগুলো াক্রেকে উপর তুলে স্প্যানের উপর বসিায়ে দেওয়া হচ্ছে।


১৩ নাম্বার খুঁটি থেকে ৯ নাম্বার খুঁটি পযন্ত রোড স্লাব বসানো বাকি দেখা যাচ্ছে। এরপর মাওয়া তীরের দিকে আবার সড়কপথ গড়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে মাওয়া থেকেও সড়কপথ এগিয়ে আসছে সামনের দিকে।
সবমিলিয়ে পদ্মাসেতুর ৬ কিলোমিটারে ২৯১৭টি রোড স্লাব বসাতে হবে।
বাংলাদেশ াসেতু কতৃপক্সের দেওয়া সবশেস তথ্যে দেখা গেছে, এ পযন্ত বসানো হয়োছে ২৩৮৭টি। তাহলে বাকি থাকে মাত্র ৫৩০টি। যা আগামী আগস্টের মধ্যে শেষ হবে। তারপর সেপ্টেম্বর প্দমাসেতু একপাড় থেকে আরেকপাড়ে গাড়ি নিয়ে পারও হওয়া মত অবস্থা দেখা যাবে।
এদিকে পদ্মাসেতুর ভেতরে রেললাইনে ২৯৫৯টি স্লাব বসাতে হবে। এর মধ্যে বসানো হয়েছে ২৫৭০টি। অথাৎ বাকি রয়েছে মাত্র ৩৮৯টি। জুলাই মাসের মধ্যে বাকি রেলস্লাব বসিয়ে দিয়ে রেল প্রকল্পের কাছে দেওয়া হবে রেললাইন স্থাপনের জন্য।


এটিই হচ্ছে পদ্মাসেতুর মুন্সিগঞ্জের মাওয়া প্রান্ত। একানেই একসময় মাওয়া ঘাট ছিল। এরপর আর ঢাকা মাত্র ৩৫ কিলোমিটার।


আরও কিছুদিূর পর দেকা যাবে শিমুলিয়া কাঠালবাড়ি নৌরুট।


দশক ভিডিও লাইক দিন, শেয়ার করুন,

Комментарии

Информация по комментариям в разработке