Скачать или смотреть মহররম মাসের আমল | মহররম মাসের করনীয় ও বর্জনীয় আমল | মহররম মাসের রোজা | মহররম মাসের দোয়া ও নামাজ |

মহররম মাসের আমল | মহররম মাসের করনীয় ও বর্জনীয় আমল | #মহররম_মাসের_রোজা | মহররম মাসের দোয়া ও নামাজ |

#মুহররম_মাসের_গুরুত্ব_ও_ফযীলত। #মুহররম_মাসের_গুরুত্বপূর্ণ_৪টি_বিশেষ_আমল। আশুরার দিনের রোজা। |
পবিত্র মুহাররম মাসের গুরুত্ব ও ফযীলত সম্পর্কে মূল্যবান নছীহত না শুনলে মিস করবেন ও ফজীলত থেকে মাহরুম হবেন।। মুহররম মাসের দ্বিতীয় পর্ব। সাথে থাকুন ধারাবাহিক ইসলামিক ভিডিও আসবে। ইনশাআল্লাহ!

মহররম মাসে বিশ্বনবী নিজে যে ৩ টি কাজ করতেন। মহররম মাসের ফজিলত ও আমল । মিস করবেন নাl
মহররম মাসে বিশ্বনবী নিজে যে ৩ টি কাজ করতেন। মহররম মাসের ফজিলত ও আমল। মিস করবেন না
#দিনী_আমল
মহররম মাসের ফজিলত ও আমলঃ
মহররম হিজরি বর্ষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাস। পবিত্ৰ কোরআনুল কারিম ও হাদিস শরিফে এ মাসকে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে। কোরআনের ভাষায় এটি সম্মানিত চার মাসের ('আরবাআতুন হুরুম') অন্যতম। এ মাসে বেশি বেশি নফল রোজা ও তওবা ইস্তিগফারের প্রতি উৎসাহিত করা হয়েছে।

রমজানের পর মহররম মাসের রোজা সবচেয়ে উত্তম বলে বর্ণনা করেছেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত আছে যে, তিনি বলেন, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, 'রমজানের পর সবচেয়ে উত্তম রোজা হচ্ছে- আল্লাহর মাস 'মুহররম'-এর রোজা। আর ফরজ নামাজের পর সবচেয়ে উত্তম নামাজ হচ্ছে- রাত্রিকালীন নামাজ। -(সহিহ মুসলিম,
মহররম মাসে ভিত্তি রয়েছে এমন তিনটি আমল নিম্নে তুলে
ধরা হলো-
১। রোজা রাখাঃ
প্রথমত, রোজা রাখা। এ আমল সহিহ হাদিস দ্বারা প্রমাণিত। আশুরা উপলক্ষে দুই দিন রোজা রাখা মুস্তাহাব। মহররমের ১০ তারিখের আগে বা পরে এক দিন বাড়িয়ে রোজা রাখার কথা হাদিস শরিফে এসেছে।

ইসলামে আশুরার রোজার বিশেষ গুরুত্ব আছে। রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে আশুরার রোজা ফরজ ছিল।

জাবের (রা.) থেকে বর্ণিত, 'রাসুল (সা.) আমাদের (রমজানের রোজা ফরজ হওয়ার আগে) আশুরার রোজা রাখার নির্দেশ দিতেন এবং এর প্রতি উৎসাহিত করতেন।

আশুরার রোজা রাখার ফজিলত অনেক বেশি। এ দিনের রোজা রাখার ফজিলত বর্ণনায় রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, 'আল্লাহর কাছে আশা করি তিনি বিগত এক বছরের গোনাহ ক্ষমা করে দেবেন।' (মুসলিম)

২। পরিবারের জন্য ভালো খাবারের আয়োজন করাঃ

হজরত আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সা. থেকে বর্ণনা করেন, 'যে ব্যক্তি আশুরার দিনে পরিবারে প্রশস্ততা প্রদর্শন করবে, সে সারা বছর প্রশস্ততায় থাকবে। (মুজামে কবির, হাদিস : ১০০০7

হজরত আবদুল্লাহ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি নবী সা. থেকে বর্ণনা করেন, 'যে ব্যক্তি আশুরার দিনে পরিবারে প্রশস্ততা প্রদর্শন করবে, সে সারা বছর প্রশস্ততায় থাকবে। (মুজামে কবির, হাদিস : ১০০০৭)

৩। নবীর পরিবারের জন্য দোয়া পাঠ করাঃ

আরেকটি আমল যুক্তি দ্বারা প্রমাণিত। আর তা হলো, আহলে বাইত তথা নবীর পরিবারের সদস্যরা শাহাদাতের কারণে তাঁদের জন্য দোয়া করা, দরুদ পড়া এবং তাঁদের কাছ থেকে সত্যের ওপর অটল থাকার শিক্ষা গ্রহণ করা

এই তিনটি কাজ ছাড়া আশুরায় অন্য কোনো আমল নেই। আল্লাহ্ আমাদের সকলকে এই ৩ টি আমল করার তাওফিক দিন। আমিন।