Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত!

  • সুন্নাহ আমল
  • 2022-02-24
  • 42
মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত!
মুফতি সাঈদ আহমাদ পালনপুরিপালনপুরিসাঈদ আহমাদকুরআন তিলাওয়াতকুরআন তেলাওয়াতওয়াজবয়ানবাংলা ওয়াজনতুন ওয়াজwaznew wazQuranquranic
  • ok logo

Скачать মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত! бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত! или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত! бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео মনে হয় যেন জান্নাত থেকে বেসে আসা তিলাওয়াত!

তিনি আজ মরেও অমর

কওমী মাদরাসার ঝরে পড়ে যাওয়া এক আলোর প্রদীপ
জীবনের সূচনালগ্ন থেকেই যারা আমরণ সাধনা করেন। তাদের লক্ষ্য থাকে অনেক বড় হওয়া। ধ্যানে-জ্ঞানে পরমে থাকে ডানা মেলে আকাশে উড়বার অদম্য বাসনা। তাদের অনেকে বড়ও হন একদিন। যশ-খ্যাতি তাদের গলায় ফুলের মালা পরিয়ে দেয়। সবাই তাদের চেনে। শ্রদ্ধা করে। বরণ করে। তারা নন্দিত।

কিন্তু আরও গুরুত্বপূর্ণ কিছু মানুষ আমাদের সবার আড়ালে থেকে জীবনযাপন করে এ দুনিয়া থেকে চির বিদায় নিয়ে চলে যান। যারা নীরবে নিরালায় সবার অজান্তে মানুষের জন্য, সমাজের কল্যাণে, দেশের হিতে এবং বিশ্ব মানবতার সেবায় তিলতিল করে আপন অস্তিত্ব বিকিয়ে দিয়ে চলেছেন। জীবনের উষালগ্ন থেকে যারা ব্রতী হয়েছেন উন্নত ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে, আদর্শ জাতি গঠনে এবং বিশ্ব সংসারের কুশল কামনায়। সাফল্য ও কর্মবৈচিত্রের এই পড়ন্ত বেলায়ও যারা নিরন্তর সাধনা করে চলেছিলেন। তাদের ভুলে যাওয়া বড় অন্যায়। বরং তারাইতো বেশী শ্রদ্ধার পাত্র। তাদের প্রতি শ্রদ্ধা আসে অন্তরের গহীন থেকে। তাদের গলায় সাফল্যের মালা দান হয় ভালোবাসার টানে, আত্মার শক্তিতে। তাদের মহানুভবতা আকাশসম বরং তারও ওপরে।

এমনভাবে কোনো কোনো মানুষ সবার প্রিয় হয়েও বাস করেন নিভৃতে। কোনো কোনো মানুষ সবার মান্য হয়েও বাস করেন নিঃশব্দে। তারা আল্লাহর দুনিয়ায় এসে আল্লাহর দীনের কাজে ডুবে থাকেন। নিজের চেষ্টা, শ্রম-সাধনা বিলিয়ে যান অকাতরে। আর সেটা দেওয়াটাই থাকে তাদের কাজ। নির্দিষ্ট সময় এলে আবার আল্লাহর হুকুমে দুনিয়া ছেড়ে আল্লাহর কাছে চলে যান। দুনিয়ার মানুষ তাকে হারিয়ে বুঝতে পারে-তিনি কতো বড়ো আশ্রয় ছিলেন। কতো বড়ো আপন ঠিকানা ছিলেন। কতো বড়ো মহা মনীষী ছিলেন। তখন মানুষ শোকে-কেঁদে বুক ভাসায়। এমনি একজন মানুষ, সর্বজনমান্য আল্লাহর ওলি, উস্তাযুল আসাতিযা, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত ছিলেন, ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপিঠ দারুল উলুম দেওবন্দের শাইখুল হাদীস আল্লামা মুফতী সাঈদ আহমাদ পালনপুরী রহ.।

জন্ম : মুফতি সাঈদ আহমাদ পালনপুরি ১৩৬২ হিজরি মোতাবেক ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বনাস কাঁথা (উত্তর গুজরাট) মৌজা কালীত্রা জেলার বাসিন্দা। তাঁর বাবা-মা “আহমাদ” নাম রেখেছিলেন তার। কিন্তু তিনি যখন মাদরাসা মাযাহির উলূম সাহারানপুর ভর্তি হোন, তখন তিনি তাঁর নামের শুরুতে “সাঈদ” যুক্ত করেছিলেন, এইভাবে তাঁর পুরো নাম দিয়েছিলেন “সাঈদ আহমদ”।

শিক্ষাজীবন : হজরত পালনপুরির প্রাথমিক শিক্ষা তার নিজ শহর গুজরাটে শুরু করেন। পিতার কাছ থেকেই শুরু হয় তার ইলম অর্জনের হাতেখড়ি। শহরেই তিনি ধর্মতত্ত্বে পড়াশোনা করেছিলেন। তারপর দারুল উলূমে দেওবন্দে যান এবং সেখানে প্রাথমিক ফারসি বই পড়েন।


দারুল উলূমে দেওবন্দ তাঁর অবস্থান ছয় মাস স্থায়ী হয়। অতঃপর তিনি নাজির আহমদ পালনপুরীর মাদরাসায় ভর্তি হন এবং সেখানে আরবি স্তর পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। যেখানে মুহাম্মদ আকবর পালানপুরী এবং হাশিম বুখারি তাঁর বিশেষ শিক্ষক ছিলেন।

১৩৭৭ হিজরিতে তিনি মাযাহির উলূম সাহারানপুরে ভর্তি হন, সেখানে ব্যাকরণ, যুক্তি ও দর্শন নিয়ে বেশিরভাগ বই পড়েছিলেন, পরে ১৩৮০ হিজরীতে তিনি ১৯৬০ খ্রিস্টাব্দে দারুল উলূম দেওবন্দে আবার ভর্তি হন এবং হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ ছাড়াও আরও অনেক শিল্পকলা তখন অধ্যয়ন করেন।

১৩২৮ হিজরী অনুসারে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে দাওরায়ে হাদিস পড়ে স্নাতক হন এবং বার্ষিক পরীক্ষায় স্বতন্ত্র নম্বর অর্জন করেন। পরের শিক্ষাবর্ষে তিনি ইফতা বিভাগে ভর্তি হন এবং ফতোয়া লেখার প্রশিক্ষণ গ্রহণ শুরু করেন।

কর্মজীবন : ইফতা সমাপ্তির পরে ১৩৮৪ হিজরিতে আলিয়া মাদরাসা দারুল উলূম আশরাফিয়া রণদীরে (সুরত) শিক্ষক নিযুক্ত হন, সেখানে তিনি প্রায় দশ বছর শিক্ষকতার দায়িত্ব পালন করেন। তারপর ১৩৯৩ হিজরিতে দারুল উলূম দেওবন্দের মজলিসে শুরার সম্মানিত সদস্য মুহাম্মদ মনজুর নোমানীর পরামর্শে তিনি দারুল উলূম দেওবন্দের শিক্ষক পদে নির্বাচিত হন এবং তিনি মৃত্যুর আগে পর্যন্ত দারুল উলূমে দায়িত্ব পালন করে আসছিলেন।

দারুল উলূম দেওন্দে বিভিন্ন চারুকলার বই পড়ানোর পাশাপাশি তিনি তিরমিযি শরিফ প্রথম খণ্ড ও তাহাবি শরিফের পাঠ দান করতেন। তার দারস অত্যন্ত জনপ্রিয়, সংগঠিত এবং তথ্যে পূর্ণ ছিল৷ শিক্ষার্থীরা তার বক্তৃতার নোট নেওয়ার প্রবণতা রাখতো শুরু থেকেই। তাঁর বক্তব্য এতটাই স্থির এবং স্বচ্ছ যে- দারুল উলূমের শাইখুল-হাদিস এবং সদরুল মুদাররিসিন নাসির আহমদ খান (১৪২৯ হিজরি ২০০৮ খ্রিস্টাব্দ) নিজের অসুস্থতার কারণে বুখারি শরিফের পাঠদানের দায়িত্ব অর্পণ করেন। পরে তিনি দেওবন্দের শাইখুল হাদিস পদে সমাসীন হন।

দারস-তাদরিস : হযরত পালনপুরির দরস ছিল হযরতের জীবন্ত কারামত। কঠিন কঠিন বিষয় হযরত সহজেই বুঝাতে পারতেন । হযরত বলতেন- যেত্নে ভি কঠিন মাসআলা লাও মাই চুটকি সে সমঝা দোঙ্গা! ঘন্টার পর ঘন্টা হযরত দরস দিতেন বিরক্তি লাগতো না । মাঝে মাঝে ক্লান্তি দূর করার জন্য হাস্যরস করতেন। আমার দেখামতে, দারুল উলুমের সবচেয়ে আদর্শবান উস্তাদ ছিলেন তিনি। নিজস্ব মানহায ছিল সবকিছুতে চলন-বলন, আচার-ব্যবহার সবক্ষেত্রে। হযরত সময় নষ্ট হবে সেজন্য দোস্ত আহবাবদের দাওয়াতও গ্রহণ করতেন না । দরসের ব্যাপারে ছিলেন আপোষহীন। সকালে আহলিয়ার ইন্তেকাল, দাফন-কাফন শেষ করে জোহরের আগে দরসে উপস্থিত।

প্রয়াত শায়খে সানি আবদুল হক আজমি রহ-এর ইন্তেকালের দিন হযরত দরসে আসলেন । দোয়া করলেন আর বললেন- কেছি কি ওহ যেতনি ভি বুযুর্গ আদমি হো, ইনতিকাল কি অজাহসে দীনি কাম বন্দ নেহি হো সাকতা

দরস শেষ হতো সাড়ে বারটায় সঙ্গে সঙ্গে কিতাব বন্ধ করে ফেলতেন । কখনো কখনো এক দুই মিনিট দেরি হয়ে গেলে মজা করে বলতেন সরি ! ছাত্ররা হেসে খুন। কখনো মজা করে বলতেন এহ বাত মুফতি গুগল ছে পুচহ লো। একজন অসাধারণ মানুষ ছিলেন।

হযরতের যে বিষয়টা আমাকে বেশি আকৃষ্ট করতো তা হলো তার গাম্ভীর্যতা! আল্লাহ তার চেহারায় অনেক রুগুব ঢেলে দিয়েছিলেন। কিন্তু মাঝে মাঝে এমন হাস্যরস করতেন পরিবেশ সহজ হয়ে যেত। অনেক অনেক স্মৃতি মনে পড়ছে এই মুহূর্তে। হযরত ছিলেন ভালোলাগা ভালোবাসার নাম। হযরত শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসে দেহলভি রহ. ও কাসেম নানুতবি রহ.-এর ভাষ্যকার।...........

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]