Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ

  • War History Bangla
  • 2025-10-09
  • 147
বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ
বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণমারাঠাদের আক্রমণখোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্গী এলো দেশে।ছত্রপতি শিবাজীমুঘল সাম্রাজ্যেরমারাঠা সাম্রাজ্যেমুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবেবর্গী আক্রমণপ্রথম রঘুজী ভোঁসলেরভাস্কর পণ্ডিতেরবালাজী রাওআলীবর্দী খানেরসেনাপতি গোলাম মুস্তফা খানেআফগান সেনাপতি সমশের খানমুহিব-আলীপুরের যুদ্ধেনবাব সিরাজউদ্দৌলার
  • ok logo

Скачать বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ

বাংলার ইতিহাসের এক অন্ধকার অধ্যায় হলো মারাঠা আক্রমণ। ১৮শ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে বাংলায় নেমে আসে এক ভয়াবহ দুর্যোগ—যা শুধু অর্থনৈতিক ক্ষতিই নয়, প্রাণহানিও ঘটায় অসংখ্য মানুষের। আজকের ভিডিওতে আমরা জানবো মারাঠাদের পরিচয়, তাদের ইতিহাস, বাংলায় তারা কীভাবে লুণ্ঠন চালিয়েছিল, তাদের নেতৃত্বে কারা ছিল এবং তাদের দমনে বাংলার শাসক ও সেনাপতির ভূমিকা কী ছিল।
খোকা ঘুমালো পাড়া জুড়ালো বর্গী এলো দেশে।” বহুল প্রচলিত এই ছড়ার বর্গীরা ছিল মারাঠা বাহিনী। যারা বাংলায় তাদের লুট তরাজ খুন ও নিসংসতার জন্য পরিচিত ছিল।
মারাঠারা মূলত ভারত বর্ষের মহারাষ্ট্র অঞ্চলের অধিবাসী এক যোদ্ধা জাতি। ১৭শ শতকে ছত্রপতি শিবাজীর নেতৃত্বে তারা শক্তিশালী হয়ে ওঠে।
(ছত্রপতি শিবাজী ভোঁসলে হলেন মারাঠা সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা। বিজাপুরের আদিলশাহি সালতানাতের সাথে যুদ্ধে তিনি নেতৃত্ব দেন। মুঘল সাম্রাজ্যের সাথে বেশ কয়েকবার যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েন এবং হেরে যান। তিনি স্বাধীন মারাঠা সাম্রাজ্যের পত্তন করেন, যার রাজধানী ছিল রায়গড়ে।
মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের মৃত্যুর পর গৃহ যুদ্ধের কারনে ভারতে মুঘল সাম্রাজ্য দুর্বল হয়ে পরে।
এই সুযোগে মারাঠারা শক্তিশালী হয়ে উঠে আর নানা প্রদেশে আক্রমণ চালিয়ে লুণ্ঠন শুরু করে এবং খাজনা আদায়ের নামে অত্যাচার চালাতে থাকে। মারাঠাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল ধনসম্পদ অর্জন, এবং এ জন্য তারা এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে হানা দিয়ে লুট তরাজ করতো। সে সময় বাংলা ছিল খুবই ধনী অঞ্চল। তাই লুণ্ঠন চালানোর জন্য এই প্রদেশ তাদের চোখে পড়েছিল খুব সহজেই।”

“বাংলায় মারাঠাদের আক্রমণ শুরু হয় ১৭৪১ সাল থেকে এবং তা চলে টানা ১৭৫১ সাল পর্যন্ত। এ আক্রমণকে ইতিহাসে বলা হয় ‘বর্গী আক্রমণ’।
‘বর্গী’ শব্দটির উৎপত্তি মারাঠাদের এক বিশেষ অশ্বারোহী সেনাদল থেকে। তারা বজ্রপাতের মতো দ্রুত আক্রমণ করত, লুটপাট করে মুহূর্তের মধ্যে পালিয়ে যেত। বাংলার সাধারণ মানুষের কাছে তারা আতঙ্কের প্রতীক হয়ে উঠেছিল।

 (১৭৪২ সালে মারাঠা নেতা প্রথম রঘুজী ভোঁসলের প্রধানমন্ত্রী ভাস্কর পণ্ডিতের নেতৃত্বে একটি বিরাট সৈন্যবাহিনী বাংলা আক্রমণ করে এবং সমগ্র বাংলা জুড়ে লুটপাট চালায়। তীব্র সংঘর্ষের পর বাংলার নবাব আলীবর্দী খান মারাঠাদেরকে বাংলা থেকে বিতাড়িত করতে সক্ষম হন। বাংলা থেকে বিতাড়িত হয়ে মারাঠারা উড়িষ্যা আক্রমণ করে এবং দখল করে নেয়। কিন্তু নবাব আলীবর্দী ১৭৪২ সালের ডিসেম্বরে তাদেরকে সেখান থেকেও বিতাড়িত করেন। এরপর পরাজিত মারাঠারা বাংলা থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করে নেয় এবং সংঘর্ষের সমাপ্তি ঘটে।

১৭৪৩ সালের মার্চে রঘুজী ভোঁসলে পুনরায়  বাংলা আক্রমণ করেন, কিন্তু মুঘল সম্রাটের সঙ্গে স্বাক্ষরিত এক চুক্তি অনুযায়ী আরেক মারাঠা নেতা এবং রঘুজীর প্রতিদ্বন্দ্বী পেশোয়া বালাজী রাও বাংলাকে রক্ষার জন্য অগ্রসর হন। বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের অনুমতিক্রমে তিনি রঘুজীর বাহিনীকে আক্রমণ করে পরাজিত ও বাংলা থেকে বিতাড়িত করেন।পেশোয়ার নিকট রঘুজীর শোচনীয় পরাজয়ের মধ্য দিয়ে বাংলায় মারাঠাদের দ্বিতীয় অভিযানের সমাপ্তি ঘটে।

১৭৪৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে নবাব আলীবর্দীর আফগান সেনা বাহিনী সেনাপতি গোলাম মুস্তফা খানের নেতৃত্ব বিদ্রোহ ঘোষণা করে। মারাঠারা এ গণ্ডগোলের সুযোগ গ্রহণ করে এবং আবার বাংলা আক্রমণ করে। নবাবের দুইজন আফগান সেনাপতি সমশের খান ও সর্দার খান মারাঠাদের সঙ্গে গোপন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন এবং এই বিদহে অংশ নেন।

নবাব যখন আফগানদের বিদ্রোহ দমন করতে ব্যস্ত ছিলেন, তখন প্রথম রঘুজী ভোঁসলে ও মীর হাবিব ২৪,০০০ মারাঠা সৈন্যসহ আবার উড়িষ্যা আক্রমণ করেন এবং উড়িষ্যার নবনিযুক্ত প্রাদেশিক শাসনকর্তা রায় দুর্লভকে পরাজিত ও বন্দি করেন। উড়িষ্যা দখলের পর মারাঠা বাহিনী মেদিনীপুর, বর্ধমান ও বীরভূমে লুটপাট ও উপদ্রব করে এবং বিহারের দিকে অগ্রসর হয়। তারা বিহারেও লুটতরাজ করে এবং নবাবের বিদ্রোহী আফগান সৈন্যদের সঙ্গে যোগ দেয়। মারাঠাদের অনুসরণ করে আলীবর্দী বিহারে আসেন এবং ১৭৪৫ সালের ১৪ নভেম্বর মুহিব-আলীপুরের যুদ্ধে মারাঠা ও আফগানদের সম্মিলিত বাহিনীকে পরাজিত করেন।)

লুণ্ঠন ও বর্বরতা
“মারাঠারা বাংলায় এসে অসংখ্য গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছিল। গবাদি পশু লুট করত, ধনসম্পদ কেড়ে নিত এবং নারীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন চালাত। বাজার, হাট, মন্দির, এমনকি সাধারণ মানুষের ঘরবাড়িও ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছিল।
অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ বাংলা থেকে তারা বিপুল পরিমাণ ধনসম্পদ নিয়ে যায়। অসংখ্য কৃষক তাদের ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়, ফলে কৃষি উৎপাদন ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। শস্যশ্যামলা বাংলায় নেমে আসে অনাহার আর দারিদ্রতা। হাজার হাজার মানুষ খেতে না পেয়ে অনাহারে মারা যায়।”

নেতৃত্বে কারা ছিল?
“বাংলায় এই আক্রমণের নেতৃত্ব দিয়েছিল মারাঠা নেতা ভাস্কর পণ্ডিত এবং রঘুনাথ রাও। তারা একের পর এক বাংলার গ্রামে হানা দিয়ে ভয়ঙ্কর তাণ্ডব চালায়। ভাস্কর পণ্ডিত মারাঠা সাম্রাজ্যের অন্তর্গত নাগপুর রাজ্যের মহারাজা রঘুজী ভোঁসলের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তিনি মারাঠাদের বাংলা অভিযানে সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তার এই অভিযানের সঙ্গী হয় রঘুনাথ রাও যিনি পরবর্তীতে ১৭৭৩ থেকে ১৭৭৪ সাল পর্যন্ত মারাঠা সাম্রাজ্যের ১১তম পেশোয়া হয়েছিলেন। তিনি উত্তর ভারতে তার অত্যন্ত সফল অভিযানের জন্য পরিচিত ছিলেন।
অন্যদিকে তখন বাংলার নবাব ছিলেন আলিবর্দী খান। তিনি সাহসিকতার সঙ্গে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন মারাঠাদের বিরুদ্ধে। সে সময় মীর জাফর আলী খান ছিলেন বাংলার নবাব আলীবর্দী খানের একজন গুরুত্বপূর্ণ সেনাপতি। তিনি মারাঠা আক্রমণ প্রতিহত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। মারাঠা দমনে নবাব সিরাজউদ্দৌলার সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিল। মাতামহ অর্থাৎ নানা আলীবর্দী খান যখন মারাঠা দমনে সক্রিয়ভাবে তৎপর ছিলেন, তখন তরুণ সিরাজ তাঁর পাশে থেকে সাহসিকতার সহিত যুদ্ধ করেছিলেন। পরবর্তীতে বাংলার নবাব আলিবর্দী খানের মৃত্যুর পর তারই ইচ্ছায় সিরাজউদ্দৌলা বাংলার নবাব হন।


#বাংলায়_মারাঠাদের_আক্রমণ #war_history_bangla

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]