শ্বাসকষ্ট রুখতে, অ্যাজমাকে জব্দ করতে মানুন এ সব নিয়ম শীতের সময়I CONTROL ASTHMA IN WINTER

Описание к видео শ্বাসকষ্ট রুখতে, অ্যাজমাকে জব্দ করতে মানুন এ সব নিয়ম শীতের সময়I CONTROL ASTHMA IN WINTER

শ্বাসকষ্ট রুখতে, অ্যাজমাকে জব্দ করতে মানুন এ সব নিয়ম শীতের সময়

শীতের সময় ভয় তাড়া করে অ্যাজমা রোগীদের। এমন মওসুমে শ্বাস নেওয়া কঠিন হয়ে ওঠে তাদের কাছে।

হাওয়াবাতাসে দূষণ-দোষে শ্বাস নেওয়ার ঝঞ্ঝাটের সঙ্গে আবহাওয়া বদলে বাড়তে থাকে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্ট, টান।

বিশেষজ্ঞরা শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমাকে ‘বংশগত অসুখ’-এর তকমা দিলেও আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, দূষণের জেরে অ্যালার্জির কারণেও এই অসুখে আক্রান্ত হতে পারেন য়ে কেউ।

ব্রঙ্কিয়াল অ্যাজমায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা কোটি কোটি

সাধারণত অ্যাজমা বাড়ে শ্বাসনালীর প্রদাহের ফলে। এই অসুখে ফুসফুসে বাতাস ঢোকার পথগুলো সরু হয়ে ফুলে যায়। মিউকাসও জমতে থাকে সেই পথে। ফলে শ্বাস নিতে কষ্ট হয়।

কিভাবে বুঝবেন হাঁপানির লক্ষণ:
ফুসফুস বিশেষজ্ঞদের মতে, এই অসুখে শ্বাস নেওয়ার সময় শাঁ শাঁ করে বুকে আওয়াজ হতে থাকে অনেকের ক্ষেত্রে। শ্বাসকষ্টের প্রভাবে রাতে না ঘুমোতে পারা, রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাশির দমক বাড়া, ঘন ঘন শ্বাস, সারা শরীরে বিন্দু বিন্দু ঘাম, অল্পেই বুকে কফ জমে যাওয়া, শ্বাস নিতে না পারার দমবন্ধ কষ্ট - এই অসুখের প্রধান কয়েকটা লক্ষণ।

তবে কিছু বিষয়ে সচেতন না হলে এই অসুখ যে কোনও সময় বেড়ে যেতে পারে। কুয়াশা, ধোঁয়া, রাসায়নিকের উপস্থিতি, বিশেষ কোনও গন্ধ, গ্যাস, ধুলো ইত্যাদি থেকে অ্যাজমা বাড়তে পারে।
এই অসুখ সম্পূর্ণ নিরাময় না হলেও কিছু বিশেষ নিয়মে তাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। নিয়ম মেনে চিকিৎসা করানোই সুস্থ থাকার একমাত্র পথ। তবে তার সঙ্গে সতর্ক থাকুন বিশেষ কয়েকটি বিষয়ে।
অ্যালার্জি রয়েছে, এমন খাবার একদম খাবেন না। অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, কোনও একটি খাবারে অ্যালার্জি এক সময় থাকলেও এখন হয়তো কেটে গিয়েছে, আবার অ্যালার্জি বাড়ে এমন কোনও খাবার ভুল করে খেয়ে ফেলেও অ্যালার্জি হয়নি। কোনওটাতেই নিশ্চিন্ত হয়ে যাবেন না। নতুন করে অ্যালার্জি তৈরি করতে পারে যে কোনও খাবার আবার অ্যালার্জি রয়েছে এমন খাবারে কয়েক বার কিছু না হলেও পরে তা ফিরে আসতেই পারে।

তাই শ্বাসের কষ্ট থাকলে অ্যালার্জি টেস্ট করাতে থাকুন মাঝেমধ্যেই।
অফিস শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলে অবশ্যই কান-মাথা ঢেকে বসুন। গায়ে রাখুন পাতলা চাদর বা গরম কাপড়।
শীতে শোওয়ার সময়ও কান-মাথা ঢেকে ঘুমোন। ঘাম হচ্ছে কি না খেয়াল রাখুন। ঘাম বসে ঠান্ডা লাগলেও বিপদ বাড়বে।
হাতের কাছেই থাক ইনহেলার। যখন তখন কাজে আসতে পারে।
ঠান্ডা লেগেছে বুঝলেই চিকিৎসকের কাছে যান।
খাঁটি অল্প সর্ষের তেল হাতের তালুতে নিয়ে বুকে মাসাজ করলেও কিছুটা আরাম পাবেন।
ইউক্যালিপটাস তেল হাঁপানিতে খুব কার্যকর। গরম পানিতে দু’ফোটা এই তেল ফেলে ভেপার নিলে উপশম পাওয়া যায়।
ঠান্ডা পানীয়, আইসক্রিম, ফ্রিজে পাতা দই না খেয়ে বরং গরম গরম স্যুপ খান। এতে উপকার পাবেন।
হাঁপানির টান উঠলে পিঠে বালিশ রেখে আধশোয়া হয়ে থাকলে খানিকটা আরাম পাবেন।
কিছু কিছু ব্যায়ামে নিয়ন্ত্রণে থাকে এ অসুখ। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে সেই সব ব্যায়াম রপ্ত করুন।
#lifestyle #breathing #asthma #allergies #food #airconditioner #test #inhalers #cold #massage

Комментарии

Информация по комментариям в разработке