Скачать или смотреть পাটুয়ারটেক পাথর রানী সৈকত ভ্রমণ - সাবাবা রহমান হাফসা Travel Patuartek Sea Beach -Sababa Rahman Hafsa

পাটুয়ারটেক, ইনানী, উখিয়া, কক্সবাজার।

কক্সবাজারের উখিয়ার পাটুয়ার টেকে প্রাকৃতিক সুন্দর্যে সৌন্দর্যে ভরপুর পাথরের রানী সী-বীচ। কক্সবাজার মেরিন ড্রাইভ সড়ক দিয়ে হিমছড়ি হয়ে ইনানী সী-বীচের থেকে আরও সামনে গেলে নজরে পড়ে পাটুয়ার টেক পাথরের রানী সী-বীচ। প্রধান সড়কের কাছে এ সমুদ্র সৈকত প্রবালে সয়লাভ। সৈকতে নামার তেমন কোন ব্যবস্থা না থাকলে মাঝে মধ্যে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা ওই সৈকতে যান। সৈকতটি কলাতলী, সুগন্ধি, ইনানী বীচ থেকে দূরে হওয়ায় তা অবহেলায় পড়ে আছে। প্রাকৃতিকভাবে এ সৈকতে শুধু পাথর আর পাথর সৃষ্টি হয়েছে। এর পাশে রয়েছে পাহাড় ঘেরা ৩০০ বছরের পুরনো কানা রাজার গুহ রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানান।

অপূর্ব সৌন্দর্যের লীলাভূমি কক্সবাজার। বাংলাদেশের পর্যটন রাজধানী বলা চলে। ১৯৬০ এর দশকে বিদেশি পর্যটকরাও সমুদ্রের আকর্ষণে কক্সবাজার যেত। দিন দিন যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি, অবকাঠামোগত প্রাচুর্যের কারণে এখন সারা বছর পর্যটকদের যাতায়াত রয়েছে। অনেকের মতে, কক্সবাজার এখন বছরজুড়ে পর্যটকের আগমনে মুখরিত থাকে। তারা সমুদ্র ও পাহাড়ের চারপাশের আকর্ষণীয় স্পটগুলোতে গিয়ে সময় কাটান। বিমান ও বাসযোগে দ্রুততম সময়ে এখন কক্সবাজার যাওয়ার কারনে অনেকেই সময় ফেলে বা ছুটির সময় সৈকতে ছুটে যান। কিন্তু পাথরের রানী সী পয়েন্টের মতো বিভিন্ন দর্শনীয় স্থানগুলো আধুনিকরণের কোন উদ্যোগ নেই। স্থানীয়রা জানান, পাথরের রানী সী-বীচ ও ইনানী সী-বীচকে আরও আকর্ষণীয় করে গড়ে তুললে দেশি-বিদেশি পর্যটক দিন দিন আরও বাড়বে। এতে সেখানে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে। সরকারের রাজস্ব বাড়বে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পাথরের রানী সী-বীচের গুরুত্ব বাড়বে। পর্র্যটকদের মধ্যে আগ্রহ আরও বেড়ে যাবে।

পাটুয়ারটেক এলাকার স্থানীয় ব্যবসায়ী রহমত উল্লাহ জানান, পাথরের রানী সী-বীচের বয়স। সেখান প্রবালে সয়লাভ। ব্রিটিশ আমলে পাথরের রানী সী-বীচের কাছে কানা রাজার আস্তানা ছিল। পরবর্তীতে এলাকাটিকে কানারাজার গুহা নামে পরিচিত পায়। সেই কানা রাজার গুহায় প্রায় সময় রানীর যাতায়াত করত। তা নিয়ে এলাকায় ব্যাপক আলোচনা আছে। ৩ বছর আগে স্থানীয়রা রানীর নামে পাথরের রানী সী-বীচের নামকরণ করেন। সেখানে বীচের পার্শ্বের রাস্তায় একটি মার্কেট ও ছোটখাট দোকান গড়ে ওঠেছে। মাঝে মধ্যে দেশি-বিদেশি পর্যটকরা গেলে সেখানে অবস্থান নেয়। এখন সেখানে রাস্তার অদূরে পাহাড় ও জঙ্গল রয়েছে। কিন্তু এখনও তা উন্নয়ন হয়নি। এলাকার উন্নয়ন হলে সেখানে সৈকতের গুরুত্ব বাড়বে বলে তারা আশাবাদী। হিমছড়ির অবহেলিত ঝর্ণার আশপাশের উন্নয়ন হলে সেখানে পর্যটন স্পটের গুরুত্ব বাড়বে। কিন্তু প্রতি বছর বহু পর্যটক হিমছড়িতে গিয়ে টিকিট কিনে ভেতরে ঢুকলে হতাশ হয়ে পড়ে। সেখানে ঝর্ণার আশপাশে নোংরা আবর্জনা রয়েছে। পাহাড় ধসে পড়ার শংকা রয়েছে। পর্যটকদের অভিযোগ, টিকিট করে সেখানে ঢুকার পর ২ থেকে ৩ মিনিটের মধ্যে পর্যটকরা হতাশ হয়ে ফিরে যান। আবার হিমছড়ি পাহাড়ে ওঠার সিড়ি সেই পুরাতন। তা আধুনিকীকরণ না করায় বহু পর্যটক ওই সিঁড়ি দিয়ে উপরে ওঠতে গিয়ে ভয়ে নিচে নেমে যান। আর বৃদ্ধ ও শিশুরা হাঁসিমুখে গেলেও কাহিল হয়ে নিচে নেমে যান। কিন্তু রহস্যজনক কারণে হিমছড়ির ঝর্ণাসহ আশপাশ এলাকা সংস্কার করা হচ্ছে না। উল্টো পর্যটকদের কাছ থেকে টিকিটের নামে টাকা নেয়া হচ্ছে বলে বহু পর্যটক অভিযোগ করেন। পর্যটকদের মতে হিমছড়ির উন্নয়ন হলে বাড়বে পর্যটক। আর সরকারের রাজস্ব বাড়তে থাকবে বলে মন্তব্য করেন।

কক্সবাজারে হোটেল মোটেল জোন এবং দীর্ঘ সমুদ্র সৈকতে প্রায় সারা রাত দেশি-বিদেশি পর্যটকের দেখা মেলে। যে কোন উৎসবকে কেন্দ্র করে পর্যটকের সংখ্যা স্বাভাবিকের চেয়ে কয়েক গুণ বেড়ে যায়।

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত ছাড়াও এখানে রয়েছে রয়েছে ৮০ কি.মি. দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ। একপাশে সবুজের গালিচা বিছানো পাহাড় আর একপাশে সাগর। পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ হিসেবে পরিচিতি পেল টেকনাফ থেকে ৯ কি.মি. দক্ষিণে মিয়ানমার উপকূল থেকে ৮ কি.মি. পশ্চিমে নাফ নদীর মোহনায় অবস্থিত প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন।

Patuartek is located approximately 30 km from the main Cox's Bazar city and around 6 km from the Inani Sea Beach. Although it is a great attraction for tourists, many of the people haven't heard the name of the beach that much. Hence, it remained unpopular and only few tourists visit this place. However, with the help of social media, and many other travel organizations, the place is starting to get new tourist at present and hopefully in future it may even surpass the popularity of the main Cox's Bazar Sea Beach.

I went to this place almost a year ago, and came to know about this place from an auto rickshaw driver. He suggested me to visit this place. Hence without wasting anytime, I took a day off and visited Patuartek along with my family members. The beach here is quite clean and bluish compared to other beaches of Cox's Bazar. You can also observe pebbles and rocks of different sizes a bit similar to Saint Martin. Beside, there are other activities such as quad bikes, horse riding etc. If you hire a quad bike, you'll be able to see these red crabs. The quad bike drivers will take you to another part of the beach where the crabs can be mostly seen. You can also walk there and find out if you don't want to waste money on hiring the bikes. Make sure if you visit Cox's Bazar, you visit Patuartek once. Hopefully you'll be amazed by the beauty of this place. The place is easily accessible as you can hire jeep /auto rickshaws/ cngs from the Kolatoli point. They will take you there through the marine drive road. The best time to get to this place is in the morning and return back before the evening since there aren't any accommodation for staying.