Скачать или смотреть 'ম্যারি ক্রিসমাস' কেন উইশ করবো না। Christmas Day - explained in less then 2 minutes

খ্রিষ্ট বাদের সাথে পৌত্তলিকতার সংমিশ্রনের আরেকটি উদাহরন হচ্ছে ক্রিসমাস ডে,

যাকে প্রাচীন ইংরেজিতে বলা হয়ে থাকে cristes maesse, অর্থাৎ খ্রিষ্টের আগমন।
কোন দলিল-প্রমান ছাড়াই রোমান ক্যাথলিক চার্চ ২৫ ডিসেম্বরকে যিশু খ্রিষ্টের জন্ম তারিখ হিসেবে গ্রহন করেছে।

এর আগে সর্বশেষ তার জন্মদিন উদযাপনের রেকর্ড পাওয়া যায় ৩৩৬ সালে রোমে, (পূর্বে রোমান সাম্রাজ্যে ৬ জানুয়ারিতে এ অনুষ্ঠান উদযাপন করা হত) ,

এই ২৫ডিসেম্বরের সাথে মিলে যায় রোমানদের ‘অজেয় সূর্যের জন্মদিন’ (natalis solis invicti) এর উৎসব। এই উৎসব উদযাপিত হত সূর্যের দক্ষিনায়নের দিনে, যেদিন থেকে দিনের দৈর্ঘ বারতে শুরু করে।

এই তারিখটি আরও মিলে যায় স্যাটার্নালিয়া উদযাপনের দিনের সাথে (১৭ ডিসেম্বর) , যে দিন উপহার বিনিময় করা হয়।

গাছপালার উপাসনা করা ছিল পৌত্তলিক ইউরোপিয়ানদের খুব সাধারন রিতির একটি। পরবর্তিকালে তারা খ্রিষ্টান ধর্ম গ্রহন করলেও চিরসবুজ গাছ বা ক্রিসমাস ট্রি দিয়ে বাড়ি ঘর সাজানোর স্ক্যান্ডিনেভিয়ান প্রথার মধ্য দিয়ে তাদের এই পৌত্তলিক সুলোভ অভ্যাসটি টিকে থাকে।

[তথ্য সূত্রঃ দ্যা নিউ এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা, ভলিউম৩, পৃষ্ঠা ২৮৩-২৮৪]
[বইঃ সভ্যতার সংকট – আবু আমীনাহ বিলাল ফিলিপ ]

[বিঃদ্রঃ খ্রিষ্ট ধর্মকে বিক্রিত করে পৌত্তলিকতার সংমিশ্রনে তৈরি এই ক্রিসমাস ডে...
সুতরাং মুসলিম হয়ে ম্যারি ক্রিসমাস ম্যারি ক্রিসমাস না আওড়ে বরং খ্রিষ্টান ভাইদেরকে এই দিনের সত্যতা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়াই সমিচিন ... নাকি বলেন... ]