Скачать или смотреть বিদায়ী শিক্ষককে সম্মাননা প্রদান | বিদায়ী শিক্ষকের আবেগঘন বক্তব্য | Farewell ceremony | Gharay Bairay

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড। শিক্ষা ছাড়া কখনো একটি জাতি উন্নতির চরম শিখরে যেতে পারে না। সেই শিক্ষার প্রধান আলো যিনি দেখান তিনিই হলেন শিক্ষক। আমরা জানি পরিবারই হচ্ছে একটি শিশুর প্রথম শিক্ষা ক্ষেত্র, কিন্তু বৃহত্তর পরিবেশে শিক্ষা লাভের জন্য একজন শিক্ষার্থীর প্রধান অবলম্বন হলো একজন শিক্ষক। এই শিক্ষকরাই হচ্ছেন আমাদের জীবনের অমূল্য সম্পদ।

০২২, ৩ ভাদ্র ১৪২৯

আজকের পত্রিকা ই-পেপার জাতীয় দেশ রাজনীতি আন্তর্জাতিক চাকরি মুক্তিযুদ্ধ খেলা মুক্তমত ক্যাম্পাস আমার আমি প্রবাসে বাংলার মুখ পরিবেশ বিজ্ঞান-প্রযুক্তি ফ্যাশন শিল্প-সাহিত্য



   দেশে সব ধর্মের মানুষের অধিকার সমান : প্রধানমন্ত্রী   বাধা নয়, তবে নৈরাজ্য হলে কড়া জবাব       ডলারের বিপরীতে বাড়ছে টাকার মান   মাকে হত্যাকারী ছেলে গ্রেপ্তার   গার্ডার দুর্ঘটনায় শাস্তিমূলক ব্যবস্থায় আপত্তি থাকবে না : চীনের রাষ্ট্রদূত   ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ৯৩ জন   মরক্কোতে সড়ক দুর্ঘটনায় ঝরল ২৩ প্রাণ   আপনাদের আন্দোলন দেখি না কেন : ওবাদুল কাদের   চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে আকস্মিক বন্যা, নিহত ১৬    বঙ্গবন্ধু হত্যার অন্যতম প্রধান কুশীলব জিয়াউর রহমান: তথ্যমন্ত্রী   পাপনকে আশ্বস্ত করলেন সাকিব

/

আজকের পত্রিকা

/

ক্যাম্পাস

শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা প্রকাশে শিক্ষার্থীদের ভাবনা

শিক্ষক আমাদের পরম শ্রদ্ধেয়জন। আমাদের পিতা-মাতার পরই শিক্ষকের অবস্থান। কিন্তু বর্তমানে শিক্ষক ও ছাত্রের মধ্যে শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও আন্তরিকতার ছিটেফোঁটাও নেই। সেখানে স্থান করে নিচ্ছে- স্বার্থ, লোভ আর দাম্ভিকতা। এভাবে চলতে থাকলে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্পর্ক বৈরিতায় রূপ নেবে; যা শিক্ষা তথা সমাজের অগ্রগতি কোনোভাবেই সম্ভব নয়। তবে কি আমরা অন্ধকারের অতলে হারিয়ে যাচ্ছি? আর এ মহান শিক্ষকদের প্রতি ভালোবাসা নিয়ে কী ভাবছেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা? স্বপ্নবাজ তরুণদের কাছে এ বিষয় নিয়ে মতামত জানতে চেয়েছেন চট্টগ্রাম কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী- মোহাম্মদ এনামুল হক

প্রিন্ট সংস্করণ
১৮ জুলাই, ২০২২

















ছাত্র-শিক্ষকের সম্পর্ক হোক বন্ধুত্বের-ভ্রাতৃত্বের

শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড, শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতি উন্নতির শিহরন লাভ করতে পারে না, ‘যে জাতি যত বেশি শিক্ষিত, সে জাতি তত বেশি উন্নত।’ এসব প্রবাদ যাকে ঘিরে রচিত হয়েছে তিনি হলেন আদর্শ জাতি গড়ার কারিগর ‘শিক্ষক’। শত শত বছর ধরে শিক্ষকরা মানুষ গড়ার কারিগর হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছেন। শিক্ষাগুরু হিসেবে শিক্ষকরা দেশ, সমাজ ও জাতির কাছে নমস্য ব্যক্তি। কিন্তু দিন দিন কেন জানি আমাদের দেশে শিক্ষার পরিবেশ হারিয়ে যাচ্ছে, শিক্ষকতা পেশাটি শিক্ষকদের কাছে ভয়ংকর রূপ নিচ্ছে। কারণ একটি সময় শাসন করলে সম্মান পেত, বর্তমানে শাসন করলে মৃত্যুভয় নিয়ে চলতে হয়। একসময় শিক্ষার্থীরা চলন্ত বাইসাইকেলে থাকলেও শিক্ষকদের দেখলে তাৎক্ষণিক নেমে সম্মান জানিয়ে সালাম দিত। কিন্তু ইদানীং দেখা যাচ্ছে, দিন দিন ওইসব হারিয়ে যাচ্ছে, টিভি কিংবা পত্রিকা খুললে দেখা যায় বিভিন্ন স্থানে শিক্ষকরা লাঞ্ছিত হচ্ছেন।

তাই মেধাবীরা শিক্ষকতা পেশার প্রতি অনীহা প্রকাশ করছেন। দেশের সর্বোচ্চ চাকরির পরীক্ষা বিসিএসের ক্যাডার চয়েজে শিক্ষক ক্যাডারকে প্রায় বেশির ভাগ নিচের দিকে দিয়ে থাকেন। এসব দেখে মনে হচ্ছে, আধুনিকতার ছোঁয়াতে দিন দিন ছাত্র-শিক্ষকদের মধুর সম্পর্ক হারিয়ে যাচ্ছে। অথচ একটি আদর্শ জাতি গঠন করতে হলে দরকার ছাত্র শিক্ষকের মধ্যে সম্পর্ক বন্ধুত্বের, ভ্রাতৃত্বের। তাই শিশুকে পারিবারিকভাবে শিক্ষা দেওয়া অতি জরুরি। এবং একটি আদর্শ জাতি গঠন করতে হলে রাষ্ট্রের দরকার শিক্ষকদের জন্য সর্বোচ্চ নিরাপত্তাব্যবস্থা এবং শিক্ষকের দুর্যোগে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা। তাহলে মেধাবীরা আবারও শিক্ষকতার মতো মহান পেশায় ফিরে আসবেন।

ঘরে বাইরে ব্লগ