আজকে আমরা জানব ইসলামে একাধিক বিয়ের বিধান কি??? Islamic Pathshala Officials 111.Bangla Waz.voice Of Bangla আজকের আলোচক আবু তোহা মোহাম্মাদ আদনান islam muslim education quran hadith muhammad koran prophet sheikh history bangla waz mizanur rahman azhari mizanur rahman azhari new waz islamic waz bangla waz 2019 bangla waz new bangla waz mizanur rahman azhari new waz waz bangla waz একজন পুরুষ সর্বোচ্চ কয়টি বিয়ে করতে পারবে?। মিজানুর রহমান আজহারী। mizanur rahman azhari mizanur rahman azhari মিজানুর রাহমান আজহারী বিয়েশাদী পুরুষের বিয়ে বিয়ে নিয়ে মিজানুর রহমান আজহারী বিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে মিজানুর রহমান আজহারী mijanur rahman ajhari mizanur rahman waz ওয়াজ মিজানুর রহমান আজহারীইসলামিক বিবাহের আইনমতে, সুন্নি এবং শিয়া পুরুষরা বহুবিবাহ করতে পারে। এর ফলে পুরুষরা একইসাথে সর্বোচ্চ চারটা সহ একাধিক স্ত্রী রাখতে পারবে। তবে বিপরীত ক্রমে একই নারী একাধিক স্বামী রাখতে পারবেন না।মুসলিম বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই বহুবিবাহের চর্চায় ভিন্নতা আছে। কিছু মুসলিম দেশে এটা খুব সাধারণ আবার কিছু দেশ যেমনঃ আজারবাইজান, তিউনিশিয়া এবংতুর্কিতে বিবাহের ক্ষেত্রে ইসলামিক আইনকে গ্রহণ করা হয় নি। ফলে সেখানে বহুবিবাহ বৈধ নয়।বহুবিবাহ প্রসঙ্গে কুরআনের ৪ নং সুরার ৩ নং আয়াতে বলা হয়েছে"আর যদি তোমাদের এ আশঙ্কা থাকে, যে তোমরা এতিম (মহিলা)-দের সাথে ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে সাধারণ নারীদের মাঝ থেকে তোমাদের যাঁদের ভাল লাগে, তাঁদের দুইজন, তিনজন কিংবা চারজনকে বিয়ে করে নাও। কিন্তু যদি তোমাদের এই ভয় হয়, যে তোমরা ন্যায় বিচার করতে পারবে না, তাহলে তোমাদের জন্য একজনই যথেষ্ট। কিংবা যে তোমাদের ডান হাতের অধিকারভূক্ত; তাঁকেই যথেষ্ট মনে করে নাও। সীমালঙ্ঘন থেকে বেঁচে থাকার জন্য এটাই হচ্ছে সহজতর পন্থা।"— কুরআন, সুরা ৪ (আন নিসা), ৩য় আয়াত[১]এখানে ("ডান হাতের অধিকারভুক্ত" মানে দাসী) একে নিজের ইচ্ছানুসারে নানাভাবে ব্যাখ্যা করা যায়। যাইহোক, এটা জানা প্রয়োজন, কুরআনের এই উক্ত আয়াত কবে উচ্চারিত হয়েছিল। অর্থাৎ, আয়াত নাজিল বা সাধারণ মানুষ যখন জেনেছে, সে ঐতিহাসিক সময়ের দিক থেকে কুরআনের এই আয়াতকে বর্ণনা করা উচিত। এই আয়াত প্রথম প্রকাশিত হয় উহুদের যুদ্ধের পর, সেসময় অনেক পুরুষ মারা যায়। ফলে অনেক নারী বিধবা এবং এতিম হয়ে যান। অনেকে[কে?] বলেন, এই আয়াত নাজিল হওয়ার অন্যতম কারণ, নবী ও ইসলামের জন্য মৃত্যুবরণ করা স্বামী হারানো বিধবা নারী ও পিতা হারানো অনাথ সন্তানের জন্য আল্লাহ উদ্বিগ্ন হওয়ায় এই আয়াত নাজিল করেছেন। যাতে করে অনাথ সন্তান বা বিধবা নারীরা একটা আশ্রয় পায়। এখানে যৌনতা বা পুরুষ শাসিত সমাজ সংক্রান্ত কিছু নেই।[২]ইমাম বুখারি রহ. দ্বারা সংকলিত বুখারী শরীফে হাদিসে সুরা নিসা এর ৩ নং আয়াতটিকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।যুহরী (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘উরওয়াহ (রহ.) আমাকে অবহিত করেছেন যে, তিনি ‘আয়িশাহ -কে আল্লাহর এ বাণী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিলেনঃ ‘‘যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, ইয়াতীমদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দমত দুই-দুই, তিন-তিন ও চার-চার জনকে বিয়ে কর, কিন্তু যদি তোমরা আশঙ্কা কর যে, তোমরা সুবিচার করতে পারবে না, তাহলে একজনকে কিংবা তোমাদের অধীনস্থ দাসীকে; এটাই হবে অবিচার না করার কাছাকাছি।’’(সুরা আন-নিসাঃ ৩) হযরত আয়িশাহ বলেন, হে ভাগ্নে! এক ইয়াতীম বালিকা এমন একজন অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে ছিল, যে তার সম্পদ ও রূপের প্রতি আকৃষ্ট ছিল। সে তাকে যথোচিতের চেয়ে কম মাহর দিয়ে বিয়েকরার ইচ্ছা করে। তখন লোকদেরকে নিষেধ করা হলো ঐসব ইয়াতীমদের বিয়ে করার ব্যাপারে। তবে যদি তারা সুবিচার করে ও পূর্ণ মাহর আদায় করে (তাহলে বিয়ে করতে পারবে)। (অন্যথায়) তাদের বাদ দিয়ে অন্য নারীদের বিয়ে করার আদেশ করা হলো।— ইমাম বুখারী কর্তৃক সংগৃহীত, পাবলিশারঃ তাওহীদ পাবলিকেশন/গ্রন্থঃ সহীহ বুখারী (তাওহীদ)/অধ্যায়ঃ ৬৭/বিয়ে (كتاب النكاح), হাদিস নং ৫০৬৪পবিত্র কুরআনের সুরা নিসা ৪:২নং আয়াত দ্বারা বুঝা যাবে, এখানে বলা হয়েছে "এতীমদেরকে তাদের সম্পদ বুঝিয়ে দাও। খারাপ মালামালের সাথে ভালো মালামালের অদল-বদল করো না। আর তাদের ধন-সম্পদ নিজেদের ধন-সম্পদের সাথে সংমিশ্রিত করে তা গ্রাস করো না। নিশ্চয় এটা বড়ই মন্দ কাজ।"[৩] আয়াত ৪:৩ এর প্রথম অংশে পুরুষ অভিভাবকের দায়িত্বে থাকা এতিম নারীদের সাথে ন্যায্য ব্যবহার করতে বলা হয়েছে।আয়াত ৪:৩ এর দ্বিতীয় অংশে বলা হয়েছে, যদি তুমি তাদের সাথে ন্যায্য ভাবে ব্যবহার করতে না পারো, তাহলে তোমার ডান হাতের অধিকারভুক্ত একজন অথবা দাসীকে বিবাহ করে, তাকে স্ত্রীর মর্যাদা দাও। এটা তোমাকে তাদের সাথে অন্যায্য আচরণ করতে বাধা দিবে।"[১] যদি একজন পুরুষ একের অধিক স্ত্রীর সাথে ন্যায়ভাবে আচরণ করতে না পারে, তবে তার একজনকেই বিবাহ করা উচিত। এটা সুষ্পষ্টভাবে পরিষ্কার যে, এই আয়াতের প্রবর্তিত হওয়ার মুল কারণ হলো নারীদের যে ক্ষতি হয়, তা পুরন করা এখানে আধুনিক সময়ে যেভাবে ব্যাখ্যা করা হয়, সেরকম পুরুষের কোনো যৌন চাহিদা মিটানোর জন্য এই আয়াত প্রবর্তিত হয় নি।৪ইসলামে বিবাহের প্রকৃতি নিয়ে পরীক্ষা নীরিক্ষা করে আরও বৃহত্তর কুরআনীয় আলোচনায় বহুবিবাহ সম্পর্কিত কুরআনের আয়াতগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করলে এদেরকে বুঝতে সহজ হয়।
Please Follow in Facebook Facebook link https://www.facebook.com/profile.php?...,
Please Subscribe my YouTube channel
#Islamic Pathshala officials
#New_mahfil video,
#New Bangla Waz,
#বাংলা_ওয়াজ_মাহফিল,
Thank you For watching This video
Информация по комментариям в разработке