ঢোলপাতা || কান ছিঁড়ে || কানছিড়ে || Commelina Benghalensis
/#naazfeels
কানছিড়ে একটি লতানো গাছ। এর বৈজ্ঞানিক নাম-Commelina Benghalensis (কোমেলিনা বেনঘ্যালেনসিস)। এর বাংলা নাম ঢোলপাতা বা কানশিরে। এটি Commelinaceae পরিবারের অন্তর্ভুক্ত। কানছিড়ে উষ্ণমণ্ডলীয় এশিয়া ও আফ্রিকার উদ্ভিদ। এই গাছের কাণ্ড নরম। গাঁটযুক্ত ও রোমশ। এর পাতাগুলি ২-৩ ইঞ্চি পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এই গাছে নিল বর্ণের তিন পাপড়ির ফুল ফোটে। এদের পাতা লম্বাটে এবং পাতায় হুল থাকে। বসন্তের শুরুতে ফুল আসে যা শেষ অব্দি থাকে। এই গাছ বাংলাদেশ, ভারত, এশিয়া, আফ্রিকা ছাড়াও ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও নর্থ আমেরিকাতে জন্মে।
কান ছিঁড়ের সমস্ত অংশই ঔষধ হিসাবে ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। তা হলে চলুন যেনে নেয়া যাক কান ছিরে বা ঢোল পাতার উপকারিতা সম্পর্কে।
ঢোলপাতা গাছের ভেষজ গুণাবলী || ঢোলপাতা গাছের ভেষজ গুণাগুণ || ঢোলপাতা গাছের স্বাস্থ্য উপকারিতা:
কানপাকা কানের রোগগুলোর অন্যতম। ভেষজ হিসাবে কানের ইনফেকশনে এবং ব্যাথায় ঢোলপাতা বা কানশিরের দুফোটা রস প্রতিদিন ৩বেলা করে অন্তত ৭-৮ দিন কানে দিলেই উপকার পাবেন।
কুষ্ঠ একটি দীর্ঘমেয়াদি জীবাণুঘটিত সংক্রামক রোগ, যা মাইকোব্যাকটেরিম লেপ্রি দিয়ে হয়। নারী-পুরুষ উভয়ই কুষ্ঠ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন, তবে বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই মহিলাদের চেয়ে পুরুষরাই বেশি আক্রান্ত হন। মানুষকেই কুষ্ঠ রোগের প্রধান উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় । কুষ্ঠ রোগের অন্যতম ভেষজ হল এই ঢোলপাতা। কুষ্ঠ রোগের ক্ষেত্রে এই
কানছিড়ের পাতার রস নিয়মিত প্রতিদিন ২ বেলা ২-৩ মাস আক্রান্ত স্থানে লাগালে কুষ্ঠ রোগ ভালো হয়।
কানছিড়ে র গাছ পাতা সহ বেঁটে নিয়ে অল্প গরম করে যে কোন ধরণের ক্ষতের উপর প্রলেপ দিলে ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে যায়।
হাত-পা কেটে গেলে সাথে সাথে এই লতার ডগা ভেঙ্গে পানির মত যে রস বা আঠা পাওয়া যাবে তা কাঁটা স্থানে লাগিয়ে দিলে এক মিনিটের মধ্যেই কাঁটা স্থান জোড়া লেগে যায়।
চর্মরোগে কম-বেশি সবাই ভোগেন৷ গরমকালেই এ জাতীয় রোগ বেশি দেখা দেয়৷ এছাড়া অপরিষ্কার ও ঘনবসতিপূর্ণ পরিবেশে বসবাস চর্মরোগের একটা অন্যতম কারণ৷ এটি ত্বকের একটি সাধারণ সমস্যা। বাংলাদেশে এটি পামা, বিখাউজ, কাউর ঘা ইত্যাদি নানা নামে পরিচিত। দাদ একজিমায় যদিও কোন মৃত্যু ঝুঁকি নেই, তারপরেও এ রোগ ব্যক্তি ও তার আশপাশের মানুষের জন্য মারাত্মক ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে। এটি ত্বকের এমন একটি অবস্থা যেখানে ত্বকে প্রদাহের সৃষ্টি হয়।
এই দাদ ও একজিমার অত্যন্ত কার্যকরী ভেষজ হল এই ঢোলপাতা।
ঢোলপাতার গাছ পাতাসহ বেঁটে প্রতিদিন একবার করে দাদ ও একজিমার উপর প্রলেপ দিলে কিছু দিনের মধ্যেই দাদ ও একজিমা সেরে যায়।
আগুনে পোড়ার জ্বালা- পোড়া কমাতে ঢোলপাতা
শরীরের কোন স্থান আগুনে পুড়ে গেলে এই ঢোলপাতা বা কানশিরেপাতা বেঁটে পোড়া অংশে প্রলেপ দিলে জ্বালা- পোড়া কমে যায় এবং নিয়মিত কিছুদিন দিলে ক্ষতও দ্রুত শুঁকিয়ে যায়। এই গাছের পাতা গুলু এবং এন্টিসেপ্টিক হিসাবে কাজ করে থাকে ।
চোখে অঞ্জলি হলেও এই গাছের লতা টিপে রস লাগিয়ে দিলে দুদিনেই সেরে যায়।
tree, tree lover, the tree lover, introducing tree, ভেষজ গাছ, ভেষজ উদ্ভিদ, ঔষধি গাছ, ভেষজ উদ্ভিদের ব্যবহার, Herbal Plant, কানপাকা এবং কুষ্ঠ রোগের অব্যার্থ ভেষজ ঢোলপাতা বা কানশিরে, দাদ ও একজিমায় ঢোলপাতা, ঢোলপাতা গাছের ভেষজ গুণাবলী, ঢোলপাতা গাছের ভেষজ গুণাগুণ, ঢোলপাতা গাছের স্বাস্থ্য উপকারিতা, কুষ্ঠ রোগের অব্যার্থ ভেষজ ঢোলপাতা, চোখে অঞ্জলি দূর করতে ঢোলপাতা, কানপাকা রোগের অব্যার্থ ভেষজ ঢোলপাতা, কান ছিঁড়ে, কানছিড়ে, কুষ্ঠ রোগে ঢোলপাতা, Commelina Benghalensis, ঢোলপাতা
Commelina benghalensis is a wide spread weed of Asia and Africa.
Commelina benghalensis is a spreading, annual herb, which is sparsely and shortly pubescent, sometimes bearing subterranean runners with self-pollinating, reduced flowers and thin roots. Its leaves are ovate, up to ±80 × 30 mm, shiny, pale apple-green, with apex that is obtuse to acute and the base abruptly narrowed into a sheathing petiole beset with long, red, or rarely colourless, several-celled setae (bristles), at the mouth.
Commelina benghalesis produces very attractive small flowers with deep ink-blue petals. Inflorescences are subsessile spathes, clustered at apices of branches, obliquely fused, triangular, 10 × 15 mm; apex short, acute. Cymes 2, the upper one often suppressed later in the season. It has 5- seeded capsules and flowers from August to June.
#commelinabenghalensis #benefitsofcommelinabenghalensis
#shorts
#flowers
#nature
#agriculture
Информация по комментариям в разработке