Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ

  • সিলেটের ম্যাগাজিন
  • 2021-07-02
  • 1268
সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ
  • ok logo

Скачать সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে এখন পুলিশ

সিলেটের ভয়ঙ্কর প্রতারক সাকিয়ার জালে পুলিশ
প্রকাশিত : ২ জুলাই, ২০২১, ১:২৪ পূর্বাহ্ণ
ক্রাইম সিলেট ডেস্ক : পুলিশের জালে বরাবরই অপরাধীদের ধরা পড়ার খবর পাওয়া যায়। কিন্তু এবার খোঁদ পুলিশই ধরা পড়েছেন এক ভয়ঙ্কর প্রতারক নারীর জালে। দক্ষিণ সুরমার সিলাম এলাকার কাজের বুয়া সাকিয়া বেগম (৩০) প্রেমের ফাঁদে ফেলে একের পর এক যুবককে করছেন ধরাশায়ী। সাকিয়ার সর্বশেষ শিকার সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশে (এসএমপি) কর্মরত এক পুলিশ কনস্টেবল।

গত ৭ এপ্রিল ওই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ এনে এসএমপি কমিশনার বরাবরে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন সাকিয়া বেগম।

কিন্তু পুলিশী তদন্তে ওই অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণিত হয়। এবার ওই কনস্টেবলের বিরুদ্ধে দক্ষিণ সুরমা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা (নম্বর-৩১) দায়ের করেছেন সাকিয়া বেগম। তবে এবারই প্রথম নয়, বছর দেড়েক আগেও আরেক যুবকের বিরুদ্ধে ‘বিয়ের প্রলোভনে’ ধর্ষণের অভিযোগ এনেছিলেন সাকিয়া।

এ ঘটনায় মামলাও হয়, কিন্তু আদালতে প্রমাণ হয়নি ধর্ষণের ঘটনা। তবে, সাকিয়ার এবারের অভিযোগের সূত্র জুড়ে আছে তার আগের ঘটনার সাথেও। সাকিয়া খাতুন নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার মৃত সিকান্দর আলীর মেয়ে। বর্তমানে তিনি দক্ষিণ সুরমার সিলাম ডালিপাড়ায় বসবাস করেন।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সাকিয়ার নাম আগে ছিলো সাফিয়া খাতুন। ২০০৯ সালে অষ্টাদশী সাফিয়া তার খালাতো ভাই নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলার খিদিরপুর গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে শওকত আলীর সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। শওকত-সাফিয়া দম্পতির ঘরে জন্ম নেয়ে শিশু জান্নাত। ১২ বছর আগে সাফিয়ার বাবার মৃত্যুর পর তার মা আলেখা বেগম সন্তানদের নিয়ে চলে আসেন সিলেটে।

বসবাস শুরু করেন দক্ষিণ সুরমার সিলাম ডালিপাড়া এলাকায়। স্বামীর সাথে বনিবনা না হওয়ায় শিশু জান্নাতকে নিয়ে সাফিয়াও চলে আসেন সেখানে। নাম বদলে সাফিয়া থেকে হয়ে যান সাকিয়া খাতুন। পরবর্তীতে বিভিন্ন বাসা ও ব্যাচেলর মেসে রান্নাবান্নার কাজ জুটিয়ে নেন সাকিয়া। ২০১৬ সালে নিজেই তালাক দেন স্বামী শওকত আলীকে। প্রায় সময় সাকিয়া দক্ষিণ সুরমার চন্ডিপুলস্থ সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকে নিজস্ব একাউন্টে টাকা জমা এবং উত্তোলন করতে আসতেন।

সেই সূত্রে ব্যাংকের অফিস সহকারী ইকবাল হোসেনের সাথে পরিচয় এবং একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে সাকিয়ার। ইকবাল হোসেন ফেনী জেলার পরশুরাম উপজেলার পাগলীকুল গ্রামের মৃত আবুল বাসারের ছেলে। চাকরীর সুবাদে তিনি নগরীর তালতলা এলাকায় বসবাস করতেন, ইকবাল নিজেও বিবাহিত ছিলেন। ২০১৯ সালের শুরুতে প্রেমের সূচনা হলেও, বছর শেষ হতে হতে সাকিয়া-ইকবালের প্রেমও ফুরিয়ে আসে। একসময় নিজেকে গর্ভবতী দাবি করে ইকবালকে বিয়ের জন্য চাঁপ দেন সাকিয়া।

ইকবাল বিয়ে করতে অপারগতা প্রকাশ করলে বিভিন্নভাবে ইকবালের কাছে মোটা অংকের টাকা দাবি করতে থাকেন, ওই টাকা না দিলে মিথ্যা মামলায় জড়ানোরও হুমকি দেন। একাধিক ব্যক্তি সাকিয়ার হয়ে ইকবালের কাছে লাখ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে। জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ওই বছরের ২৩ নভেম্বর সাকিয়ার বিরুদ্ধে দক্ষিণ সুরমা থানায় অভিযোগ (নম্বর-১২১০) দায়ের করেন ইকবাল হোসেন। ওই সময় স্থানীয় ইউপি সদস্যসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সাকিয়া ও ইকবালকে নিয়ে শালিসে বসেন। সেখানে সাকিয়া ৫ লাখ টাকা দাবি করেন ইকবালের কাছে। ইকবাল ওই টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি সিলেটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে তার বিরুদ্ধে ‘জোরপূর্বক পালাক্রমে’ ধর্ষণের অভিযোগ এনে একটি মিথ্যা মামলা (নারী ও শিশু মামলা নং-১/২০) দায়ের করেন সাকিয়া খাতুন।

তদন্তকালে মেডিকেল রিপোর্ট ও অন্যান্য নথি পর্যালোচনা করার পর ধর্ষণের আলামত না পাওয়ায় মামলাটি খারিজ করে দেন বিচারক। একই সাথে সাকিয়ার গর্ভবতী হওয়ার বিষয়টিও মিথ্যা বলে প্রমাণিত হয়। পরবর্তীতে মেডিকেল রিপোর্টের বিরুদ্ধে নারাজি দাখিল করেন সাকিয়া।

ধর্ষণের ঘটনা মিথ্যা হওয়ায় ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সেই নারাজিও খারিজ করে দেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রইব্যুনালের বিচারক (সিনিয়র জেলা জজ) মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। এদিকে, ভয়ে ও লজ্জায় একদিন রাতের অন্ধকারে সিলেট ছেড়ে পালিয়ে যান ইকবাল হোসেন।

২০২০ সালের ১৯ ডিসেম্বর দক্ষিণ সুরমা থানার ওয়ারলেস অপারেটর কনস্টেবল রাসেলের মুঠোফোনে একটি কল আসে। রিসিভ করতেই অপরপ্রান্ত থেকে সাকিয়ার গলা ভেসে আসে। তিনি রাসেলের কাছে ইকবালের দায়েরকৃত অভিযোগের কপি চান। এ সময় রাসেল তাকে থানার মুন্সির সাথে যোগাযোগ করতে বলেন। এরপর মাঝেমধ্যেই রাসেলকে ফোন দিতেন সাকিয়া। একপর্যায়ে রাসেলকেও জালে ফাঁসানোর চেষ্টা করেন তিনি। বারবার তাকে ফোন দিয়ে বিরক্ত করা নৈমত্যিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছিলো। রাসেলের কাছেও একাধিকবার নগদ অর্থ চাঁদা দাবি করেন সাকিয়া ও তার সহযোগীরা।

চলতি বছরের ৭ এপ্রিল এসএমপি কমিশনার নিশারুল আরিফের বরাবরে কনস্টেবল রাসেলের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন সাকিয়া খাতুন। অভিযোগে সাকিয়া ধর্ষণের কথা উল্লেখ করেন একইভাবে, ঠিক যেভাবে দেড়বছর আগে পিওন ইকবাল হোসেনের বিরুদ্ধে তিনি আদালতে মামলা দায়ের করেছ সামসুদ্দিন ভূঁইয়ার কাঁধে। এদিকে, সাকিয়ার সহযোগীরা বিষয়টি সমাধান করে দেওয়ার কথা বলে বিভিন্নভাবে কনস্টেবল রাসেলের কাছে লক্ষাধিক টাকা চাঁদা দাবি করেন। কিন্তু তাদের এসব প্রস্তাবে রাজি হননি রাসেল।

দক্ষিণ সুরমার বরইকান্দি ইউনিয়নের ৫ ন সদস্য মো. জাবেদ আহমদ জীবন জানান, দু বছর ধরে সাকিয়া বেগম তার পরিবার ছেড়ে একা আলাদা বাসা নিয়ে বসবাস করছেন। এর আগেও তিনি স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকে কর্মরত ইকবাল হোসেন নামক এক ছেলের সাথে পরকিয়ায় জড়িয়ে তাকে বিয়ের প্রস্তাব দ রাজি না হওয়ায় সিলেট আদালতে মামলা দায়ের করেন সাকিয়া। এর আগে স্থানীয় লোকজন বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করলে সালিশে ৫ লাখ টাকা দাবি করেন এবং নিজেকে গর্ভবতী বলেও দাবি করেন। সে সময় ৫ লাখ টাকা দিয়ে অপারগতা প্রকাশ করেন ইকবাল। ইউপি সদস্য আরো জানান, মহ

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • Putin Hosts State Awards Ceremony in the Kremlin
    Putin Hosts State Awards Ceremony in the Kremlin
    9 часов назад
  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]