এই সেই মইন ইউ আহমেদ | Who is Moeen U Ahmed | Biography | Information |

Описание к видео এই সেই মইন ইউ আহমেদ | Who is Moeen U Ahmed | Biography | Information |

এই সেই মইন ইউ আহমেদ | Who is Moeen U Ahmed | Biography | Information |

দৃষ্টি আকর্ষণ
-------------------
এই ভিডিওটি কপি করা থেকে বিরত থাকুন।
Facebook বা Youtube এ এই ভিডিওটি রি-আপলোড করলে Automatic Strike যাচ্ছে ।
তাই Link কপি করে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

ওয়ান ইলেভেনের আলোচিত ব্যক্তি জেনারেল মঈন ইউ আহমেদের জীবনী | Biography Of Moeen U Ahmed In Bangla | দুই নেত্রীই দূর্নীতিগ্রস্থ সেনা প্রধান মঈন ইউ আহমেদ | Moin U Ahmed | কোথায় আছেন সেই ওয়ান এলেভেনের দুই নেতা ফখরুদ্দীন ও মইন ইউ আহমেদ | Bangla Latest News | BDR and Moin U. Ahmed's Address | প্রবাসে একি হাল সেই মঈন ঊ আহমেদের | দেখুন তার বর্তমান অবস্থা | Moeen U Ahmed in Hospital | বিএনপিকে নিয়ে একি বললেন সাবেক সেনা প্রধান মইন ইউ আহমেদ |

Moeen Uddin Ahmed is a former Bangladesh Army general and the 12th Chief of Army Staff of the Bangladesh Army from 15 June 2005 to 15 June 2009 with last one-year extension during the caretaker government led by Fakhruddin Ahmed. He has worked in Bangladesh High Commission in Islamabad, Pakistan as a Defence Attaché in the rank of brigadier, and prior to that he served as a UN Peacekeeper in United Nations Assistance Mission for Rwanda as a colonel in 1995.

Moeen Uddin Ahmed is the first army chief of staff who was commissioned in the newly formed Bangladesh Military Academy then at Comilla (now at Chittagong). He is the first regular four-star general after the liberation war, although the first official four-star general was the country's commander-in-chief of the liberation war and liberation forces M. A. G. Osmani, leading the war of independence in 1971, and the second person was Lieutenant-General Mustafizur Rahman who was promoted to full general on the day of his retirement on December 23, 2000.


জেনারেল মঈন ইউ আহমেদ এনডিসি, পিএসসি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন কর্মকর্তা ছিলেন যিনি ১৫ জুন ২০০৫ হতে ১৫ জুন ২০০৯ পর্যন্ত সেনা প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।


২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব ছেড়ে দেন সাবেক রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ। আর প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর ড. ফখরুদ্দীন আহমদ। তৎকালীন সেনা কর্মকর্তাদের সমর্থনে ওই নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য এই সরকারকে সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার বলা হয়। ২০০৬ সালের ২৮ নবেম্বর তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর রাজনৈতিক অস্থিরতার মাঝে রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদকে প্রধান উপদেষ্টা করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা হয়। শুরু থেকেই এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে আওয়ামী লীগ জোর আপত্তি জানায়। রাজনৈতিক পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতির দিকে যেতে থাকলে সরকারের উপদেষ্টারা একে একে পদত্যাগ করতে থাকেন। এরই মধ্যে ২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি নির্বাচনের ঘোষণা দেয়া হলে আওয়ামী লীগ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে দেশে ব্যাপক গণআন্দোলনের সৃষ্টি হলে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় দেশে জরুরী অবস্থা জারি করা হয়। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি অধ্যাপক ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভেঙ্গে দিয়ে জরুরী অবস্থা জারি করেন। বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাসে বহুল আলোচিত ফখরুদ্দীন আহমদের সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আবির্ভাব সেদিন। দেশের দুই নেত্রী বর্তমান প্রধানমন্ত্রী আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ও বিএনপির চেয়ারপার্সন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেফতারের পর কারাগারে বন্দী করে ক্ষমতা কুক্ষিগত করার নীলনক্সা তৈরি হয়।
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব ছেড়ে দেন তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ। আর প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গবর্নর ড. ফখরুদ্দীন আহমদ। তখনকার সেনাপ্রধান জেনারেল মঈন ইউ আহমেদই এক অনুষ্ঠানে ১১ জানুয়ারির জরুরী অবস্থা জারির দিনটিকে ওয়ান-ইলেভেন বা এক-এগারো নামে আখ্যায়িত করেন।
মইন ইউ আহমদ ॥২০১০ সালে তাঁর ক্যানসার ধরা পড়ে। অসুস্থ হবার পর তাঁর প্রকাশ্যে চলাফেলা অনেক কমে গেছে। পরে তার ক্যান্সার ধরা পড়লে চিকিৎসার জন্য নিউইয়র্কের কুইন্সে থাকা শুরু করেন। এর মধ্যেই তার যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব হয় বা গ্রিনকার্ড পান। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে বিশেষ সুবিধায় নিউইয়র্কের হাসপাতালে ব্লাড ক্যান্সারের চিকিৎসা নেন। পরে দার স্পাইনাল কর্ডে ৫টি স্থানে ক্ষত হওয়ায় বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশনও করা হয়। কেমোথেরাপি দেয়া হয়। দীর্ঘ পাঁচ বছর লোকচক্ষুর আড়ালে থাকলেও ২০১৫ সালে ফ্লোরিডায় এক রবীন্দ্র সম্মেলনের মঞ্চে সরব উপস্থিতির মাধ্যমে সামনে আসেন জেনারেল মইন। দেখুন আল্লাহর বিচার! মইন-ফখরুদ্দীন মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত | দেখুন আল্লাহর বিচার! মইন-ফখরুদ্দীন মরণব্যাধি ক্যান্সারে আক্রান্ত
২০০৭ সালের ১১ জানুয়ারি দেশের রাজনৈতিক সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে সেনা হস্তক্ষেপে ক্ষমতা দখল করেছিলেন ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। সেই থেকে বছরের প্রথম মাসের ১১ তারিখ পশ্চিমা আদলে ১/১১ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। বছর ঘুরে এই দিনে বাংলার ১৬ কোটি মানুষের মনে পড়ে ফখরুদ্দীন-মইন ইউ আহমেদের সেই ভয়াল দিনগুলোর কথা।

ফখরুদ্দীন আহমদের নেতৃত্বাধীন কথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার সামনে থাকলে ওই সময় মূলতঃ পেছন থেকে সব কলকাঠি নাড়তেন সেনাপ্রধান হিসেবে জেনারেল মইন ইউ আহমেদ।বরং ওয়ান ইলিভেনের দুই বছরে যা কিছু ঘটেছে সবকিছুতেই নাটের গুরু ছিলেন মইন ইউ আহমেদ।


#Moeen_U_Ahmed #Open_T_School #FakhruddinAhmed#BanglaBiography #BanglaDocumentary

Комментарии

Информация по комментариям в разработке