কোরবানির জন্য সকল সরঞ্জাম - গরু জবাই করার শক্তিশালী ছুরি চাপাতি

Описание к видео কোরবানির জন্য সকল সরঞ্জাম - গরু জবাই করার শক্তিশালী ছুরি চাপাতি

কোরবানির জন্য সকল সরঞ্জাম -গরু জবাই করার শক্তিশালী ছুরি চাপাতি

ঘরে বসে অর্ডার দিন, পণ্য বুঝে মূল্য দিন
কোরবানি ঈদ তো ঘনিয়ে আসছে, কোরবানির গরু/ছাগল নিশ্চয়ই কিনেছেন বা কিনবেন। তবে শুধু কোরবানির গরু কিনে ক্ষান্ত হলে চলবে না। যেহেতু কোরবানির ঈদ, তাই পশু জবাই থেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতাসহ রয়েছে অনেক ঝামেলা। পশু কোরবানির রয়েছে অনেক ধাপ। যেমন-পশু জবাই, রাখার উপকরণ ঠিক করা, পরিমাপ করা এবং স্থানটিকে পরিচ্ছন্ন করা। কোরবানি করতে প্রয়োজন হবে ছুরি ও চাপাতি। তেমনি চামড়া ছাড়াতে, মাংস বানাতে প্রয়োজন হবে ছুরি, চাকু, দা, কুড়াল, কাঠের গুঁড়ি। প্রতিটি ছুরি, কুড়াল, চাকু ও দা যাই বলি না কেন, সবই আগেভাগে সংগ্রহ করে রাখতে হবে। তা না হলে ঈদের দিন পড়তে হবে ভারি ঝামেলায়। এসব ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকতে হলে কোরবানির প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কিনে ফেলুন এখনই। আজ আপনাদের জন্য তাই থাকছে কোরবানির মাংস কাটার দরকারি সরঞ্জাম নিয়ে

কোরবানির দিন যা যা সরঞ্জাম লাগবে :
♣ চাপাতি : মূলত কোরবানির পশু জবাইয়ের কাজে ব্যবহার করা হয় এটি। তবে গরুর চামড়া যদি মোটা হয় তবে চামড়া ছাড়ানোর কাজেও ব্যবহার করা যায়। এটি কিছুটা আকারে বড়, তাই বহনের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত। রেডিমেড বা অর্ডার দিয়ে বানিয়ে নেওয়া যায়। দাম লোহার ওজন কেমন সেটির উপর নির্ভর করে।
♣ দা : দা দুই ধরনের। একটি সাধারণ, অন্যটি রামদা। রামদা কিছুটা চাপাতির কাজ করে। তবে দা মাংস বানানোর কাজে লাগে। এর সাইজ বা আকৃতি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এর হাতল কাঠ বা লোহার হতে পারে।

♣ ছুরি-চাকু: পশুর চামড়া ছাড়ানোর জন্য ছুরি-চাকুর প্রয়োজনীয়তা অনেক। তবে চাকু যেন অনেক ধারালো হয়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। তা ছাড়া হাড় থেকে মাংস ছাড়াতে ছুরি ব্যবহার করা হয়। ছোট থেকে বড় অনেক সাইজের ছুরি-চাকু বাজারে পাওয়া যায়।
♣ কুড়াল : সাধারণত মোটা হাড়গুলোকে পিস করতে এটি ব্যবহার করা হয়। তবে কুড়াল না থাকলে ভারী দা দিয়ে কাজ চালাতে পারেন।

এ ছাড়া বেশকিছু সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়। কাঠের গুঁড়ি। সাধারণত মাংসের ওপর রেখে কাটতে এটি ব্যবহার করা হয়। আরও লাগে চাটাই, মোটা পলিথিন, দাঁড়িপাল্লা ও দড়ি। কোরবানির পশুর মাংস দ্রুত ও সুন্দর করে কাটার জন্য বর্তমানে গাছের গোলাকার কাঠ খণ্ড বা খাইটা প্রাচুর ব্যবহার হয়। এ খাইটার আড়ত আছে সোয়ারীঘাটে। তাছাড়া খাইটা ঈদের পশুর হাট ও নগরীর বিভিন্ন জায়গায় কোরবানির দিন পর্যন্ত বিক্রি চলবে।


এ তো গেল দেশি সরঞ্জামের কথা। অনেকে বিদেশি সরঞ্জামও কিনতে চান দেখতে সুন্দর আর হালকা বলে। অনলাইন শপ ও বাজারে পাওয়া যায় পশু জবাই থেকে শুরু করে চামড়া ছাড়াই, মাংস টুকরো করার জন্য নানা রকম ছুরির সেট। হাড় কাটার জন্য চায়নিজ কুড়ালের দাম পড়বে ৫৫০ টাকা। চাপাতি পাওয়া যাবে ৪৫০ থেকে ৮০০ টাকায়। কাবাব তৈরির বিভিন্ন স্টিকের মধ্যে সিঙ্গেল ৫০ আর সেট পাওয়া যাবে ৫৫০ টাকায়। বারবিকিউ স্টিক ১৫০ থেকে ৫০০ টাকায় পাওয়া যাবে। গরুর বিভিন্ন ধরনের বর্জ্য ফেলার জন্য ব্যাগ পাবেন। দাম ২০০ থেকে ৪৫০ টাকার মধ্যে। সালাদ তৈরির জন্য গ্রেটার পাবেন ১৫০ থেকে ৩৫০ টাকার মধ্যে।

চাপাতি, ছুরি, বঁটির মূল্য
চাপাতি কেজি হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতি কেজির দাম ৬০০-৭০০ টাকা। তিন কেজি ওজনের চাপাতির দাম ১৮০০-২১০০ টাকা। দুকেজি ওজনের চাপাতির দাম ১২০০-১৪০০ টাকা। দেড় কেজি ওজনের চাপাতির দাম ১০০০ টাকা। পশু জবাইয়ের সবচেয়ে বড় চুরির দাম ৩০০০ টাকা। এরপর আছে ২০০০, ১৫০০, ১০০০, ৫০০, ৩০০ টাকা দামের বাহারি ছুরি। সবচেয়ে ভালো বড় বঁটির দাম ২০০০ টাকা। এরপর আছে ১৫০০, ১২০০, ১০০০, ৮০০, ৫০০ টাকা দামের চোখ ধাঁধানো বঁটি। বাজার ঘুরে নিজের পছন্দের চাপাতি, ছুরি, বঁটি কিনে আনতে পারেন।

খাইটার মূল্য
খাইটা মণ হিসেবে বিক্রি হয়। প্রতি মণের দাম ২০০০ থেকে ৫০০০ টাকা। খাইটার আকার ছোট হলে মণপ্রতি দাম কম হয়।

ঘরে বসে অর্ডার দিন, পণ্য বুঝে মূল্য দিন
24 ঘণ্টা 7 দিন এখন পণ্য কিনুন আজকের ডিল থেকেঃ

সপ্তাহে ৭ দিন এবং ২৪ ঘন্টা পণ্য কিনতে পারবেন কৃষি ফেরিওয়ালা থেকে। ২৪ ঘন্টা কাস্টোমার সাপোর্ট থাকছে সেই সাথেই। ছুটি কিংবা হরতাল এখন আর নো চিন্তা, কেনাকাটার জন্য সব সময় প্রস্তুত কৃষি ফেরিওয়ালা


সরাসরি ফোনে অর্ডার করে পণ্য ক্রয় করতে পারেন কৃষি ফেরিওয়ালা থেকে
আজকের ডিল আপনাদের জন্য নিয়ে এল সরাসরি ফোনে অর্ডার করে পণ্য কেনার সুবিধা। সরাসরি ফোন করে এখন থেকে আপনি আপনার পছন্দের পণ্য কিনতে পারবেন কৃষি ফেরিওয়ালা থেকে। আপনার অর্ডার করতে ডায়াল করুন এ 01910-931434 নাম্বারে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке