Durga Sagar Dighi_Guthia Mosque_ম্যাজিক চা_Dhaka_Barishal_Padma Bridge_Expressway_Barishal Tour।

Описание к видео Durga Sagar Dighi_Guthia Mosque_ম্যাজিক চা_Dhaka_Barishal_Padma Bridge_Expressway_Barishal Tour।

দুর্গাসাগর হল, বাংলাদেশের দক্ষিণে বরিশাল জেলার অন্তর্গত একটি বৃহৎ দিঘী। বরিশাল শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার উত্তরে স্বরূপকাঠি - বরিশাল সড়কে মাধবপাশায় এর অবস্থান। শুধু জলাভূমির আকার ২৭ একর। পার্শবর্তী পাড় ও জমি সহ মোট আয়তন ৪৫.৪২ একর।[১] ১৭৮০ সালে চন্দ্রদ্বীপের পঞ্চদশ রাজা শিব নারায়ন এই বিশাল জলাধারটি খনন করেন। তার স্ত্রী দুর্গামতির নামানুসারে এর নাম করন করা হয় দুর্গাসাগর। ১৯৭৪ সালে তৎকালিন সরকারের উদ্যোগে দিঘীটি পুনরায় সংস্কার করা হয়। বর্তমানে “দুর্গাসাগর দিঘীর উন্নয়ন ও পাখির অভয়ারন্য” নামে একটি প্রকল্পের অধিনে বরিশাল জেলা প্রশাসন দিঘীটির তত্ত্বাবধান করছে।

সম্পূর্ণ দিঘীটি উঁচু সীমানা প্রাচীর দিয়ে ঘেড়া। এই দুই দিকে ‍প্রবেশের জন্য দুইটি গেট আছে। দিঘীর মাঝখানে জঙ্গলপূর্ণ একটি ছোট দ্বীপ আছে। শীতকালে এখানে অতিথি পাখির সমাগম হয়। চৈত্রমাসের অষ্টমী তিথীতে হিন্দু ধর্মালম্বীরা এখানে পবিত্র স্নানের উদ্দেশ্যে সমবেত হন।

বাইতুল আমান জামে মসজিদ (এছাড়াও গুঠিয়া মসজিদ কমপ্লেক্স নামেও পরিচিত) বাংলাদেশের বরিশাল জেলায় অবস্থিত একটি মসজিদ।[১] এখানে ২০ হাজার অধিক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন ঈদগাহ্ ময়দান রয়েছে। চাংগুরিয়া গ্রামের ব্যবসায়ী এস সরফুদ্দিন আহমেদ এটির নির্মাণ ব্যয় বহন করেন। কমপ্লেক্সের মূল প্রবেশপথের ডানে বড় পুকুর। পুকুরের পশ্চিম দিকে মসজিদ অবস্থিত এবং এর মিনারটির উচ্চতা প্রায় ১৯৩ ফুট।
এস. সরফুদ্দিন আহম্মেদ গুঠিয়া বাইতুল আমান জামে মসজিদ-এর নির্মাণ কার্যক্রম শুরু করেন (১৬ ডিসেম্বর ২০০৩)। মসজিদটি নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয় (২০০৬)। এবং গুঠিয়ার নামেই ৮ গম্বুজ বিশিষ্ট এই মসজিদটি পরিচিতি লাভ করে।
গুটিয়া মসজিদ নামে খ্যাত এই মসজিদটি উজিরপুর উপজেলার গুঠিয়ার চাংগুরিয়া গ্রামে অবস্থিত।
১৪ একর জমির উপর স্থাপিত এই মসজিদটিতে ব্যবহার করা হয়েছে উন্নমানের কাঁচ, ফ্রেম, বোস স্পিকার। এছাড়া মসজিদটির সীমানার মধ্যে ঈদগাহ্ ময়দান, দিঘি, এতিমখানা, ডাকবাংলো, গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা, লেক, পুকুরসহ বিভিন্ন প্রজাতির ফুলের বাগান রয়েছে। একটি হ্যালিপেডও রয়েছে।

গরুর খাঁটি দুধ দিয়ে ভিন্ন স্বাদের চায়ের পাশাপাশি চাল ভাজা ও নাড়ু বানিয়ে বিক্রি করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন বরিশালের দুলাল কাজী। প্রতিদিন অন্তত দেড় হাজার কাপ চা বিক্রি করেন তিনি। প্রতি কাপ চায়ের দাম ৩০ টাকা। সে হিসেবে মাসে সাড়ে ১৩ লাখ টাকার চা বিক্রি করেন দুলাল।
চায়ের সঙ্গে চাল ভাজা, বাদাম, তিল ও নারিকেলের তৈরি নাড়ুও বিক্রি করেন দুলাল। বিক্রি করেন প্রতিবাটি ২০ টাকা করে। সবমিলিয়ে দুলালের চায়ের দোকানে বেচাবিক্রি মাসে ২২ লাখ টাকা ছাড়িয়ে যায়।
বরিশাল শহরতালর ৬ মাইল বাজারে অবস্থিত দুলাল কাজীর চায়ের দোকান। প্রতিদিন বিকেল ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চাপ্রেমীদের ভিড় লেগে থাকে তার দোকানে। অনেক সময় জায়গার সংকুলান না হওয়ায় দাঁড়িয়েও চা পান করতে হয়।
কথা বলে জানা যায়, ১৫ বছর আগে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের পাশে ছোট একটি চায়ের দোকান দেন দুলাল কাজী। তার বানানো চায়ের স্বাদ ভিন্ন হওয়ায় তার দোকানের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে পুরো বরিশালজুড়ে। ধীরে ধীরে ক্রেতা সমাগম বেড়ে যাওয়ায় তার ছোট চায়ের দোকান রূপ নেয় বড় দোকানে।
নামিদামি রেস্তোরাঁর চেয়ে দুলাল কাজীর ভিন্ন স্বাদের চা, চাল ভাজা, নাড়ু সবার মন জয় করেছে বলে জানান চাপ্রেমীরা।
“চায়ের দোকান দেওয়ার কিছুদিন পর ঢাকা থেকে কিছু মেহমান আসতো। তারা চা পান করে স্বাদ পেয়ে মাসে চারবারও আসতেন। পরে তারাই আমার দোকানের নাম ‘ম্যাজিক চা’ দিয়ে সাইনবোর্ড বানিয়ে দিয়েছে”, যোগ করেন এ চা বিক্রেতা।
চায়ের সঙ্গে দেওয়া চাল ভাজা, বাদাম, তিল ও নারিকেলের নাড়ু সব কিছুই হাতে তৈরি। সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এগুলো বাসায় তৈরি করেন। পরে বিকেল থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত চলে দোকানদারি। এক্ষেত্রে তার দু-একজন সহযোগী থাকলেও মূল কাজটা তিনি নিজেই করেন। এ ম্যাজিক চায়ের জাদু শুধু তার হাতেই আছে। এটা আর কারও কাছে নেই বলেও জানান দুলাল কাজী।

Durga Sagar, known locally as Madhabpasha Dighi,[1] is the largest lake in southern Bangladesh. It has a total area of about 25 hectares (62 acres). The lake is about 11 kilometres (6.8 mi) away from Barisal city. Rani Durgabati, mother of Raja Joy Narayan, had the pond excavated in 1780. There is a small island in the middle of the lake; this island was originally not part of the lake – it was created artificially to beautify and increase tourist attraction.
It is located at Madhabpasha village of Babuganj Upazila, about 11 kilometres (6.8 mi) away from Barisal town. Tourists can go there by road, including by bus, from Barisal City.

The Baitul Aman Jame Masjid Complex (Bengali: বাইতুল আমান জামে মসজিদ, Arabic: بيت الأمان جامع مسجد), commonly known as Guthia Mosque (Bengali: গুঠিয়া মসজিদ) of Barisal, is a mosque complex of Bangladesh having a land area of 14 acres, comparing to the 8.30 acres land area of the national mosque Baitul Mukarram of the country.[1][2] The Baitul Aman Jame Masjid Complex consists of a mosque, a large eidgah, a graveyard, three lakes, a madrasa and an orphanage.[2] Established on December 16, 2003, Guthia Mosque is also a tourist spot in Bangladesh.[3]
Construction of the mosque complex began on December 16, 2003, under the supervision of SAS Foundation. A small mosque already existed. [4] The complex is a private initiative by Sharifuddin Ahmed Santu, a local politician and businessman who lived abroad.[3] The mosque took four years and one month to be completed. The complex was designed by architect M. Ameenul Haque.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке