Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি

  • Mrinmoy Mizan
  • 2021-06-02
  • 40708
Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি
মৃন্ময় মিজানআবৃত্তিমৃন্ময় মিজানের আবৃত্তিশ্রেষ্ঠ আবৃত্তিকবিতাকবিতা আবৃত্তিসাত সাগরের মাঝিফররুখ আহমদইসলামী রেনেসাঁর কবিতাFarrukh AhmadSat Sagorer MajhiIslami KobitaIslamic KabitaIslami Renesar Kobitamrinmoy mizanAbritti Academyআবৃত্তি একাডেমিবাংলাদেশের আবৃত্তিদুই বাংলার আবৃত্তিদুই বাংলার শ্রেষ্ঠ আবৃত্তিশ্রেষ্ঠ কবিতা
  • ok logo

Скачать Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео Sat Sagorer Majhi || Kobi Farrukh Ahmad || ফররুখ আহমদের কবিতা - সাত সাগরের মাঝি

কবিতা- সাত-সাগরের মাঝি
কবি- ফররুখ আহমদ
আবৃত্তি: মৃন্ময় মিজান।

কত যে আঁধার পর্দা পারায়ে ভোর হ’ল জানি না তা’।
নারঙ্গি বনে কাঁপছে সবুজ পাতা।
দুয়ারে তোমার সাত-সাগরের জোয়ার এনেছে ফেনা।
তবু জাগলে না? তবু, তুমি জাগলে না?
সাত-সাগরের মাঝি চেয়ে দেখো দুয়ারে ডাকে জাহাজ,
অচল ছবি সে, তসবির যেন দাঁড়ায়ে রয়েছে আজ।
হালে পানি নাই, পাল তার ওড়ে নাকো,
হে নাবিক! তুমি মিনতি আমার রাখোঃ
তুমি উঠে এসো, তুমি উঠে এসো মাঝিমাল্লার দলে
দেখবে তোমার কিশতি আবার ভেসেছে সাগর জলে,
নীল দরিয়ায় যেন সে পূর্ণ চাঁদ,
মেঘ তরঙ্গ কেটে কেটে চলে ভেঙে চলে সব বাঁধ।
তবে তুমি জাগো, কখন সকালে ঝরেছে হাসনাহেনা
এখনো তোমার ঘুম ভাঙলো না? তবু তুমি জাগলে না?

দুয়ারে সাপের গর্জন শোন নাকি?
কত অসংখ্য ক্ষুধিতের সেথা ভিড়,
হে মাঝি ! তোমার বেসাতি ছড়াও, শোনো;
নইলে যে সব ভেঙে হবে চৌচির।

তুমি দেখছো না, এরা চলে কোন আলেয়ার পিছে পিছে ?
চলে ক্রমাগত পথ ছেড়ে আরও নিচে।
হে মাঝি ! তোমার সেতারা নেভেনি একথা জানো তো তুমি,
তোমার চাঁদনি রাতের স্বপ্ন দেখছে এ মরুভূমি,
দেখ জমা হ’ল লালা, রায়হান তোমার দিগন্তরে;
তবু কেন তুমি ভয় পাও, কেন কাঁপো অজ্ঞাত ডরে!

তোমার জাহাজ হয়েছে কি বানচাল?
মেঘ কি তোমার সেতারা করে আড়াল?
তাই কি অচল জাহাজের ভাঙা হাল,
তাই কি কাঁপছে সমুদ্র ক্ষুধাতুর
বাতাসে ফাঁপানো তোমার ও ফাঁকা পাল?
জানি না, তবুও ডাকছি তোমাকে সাত দরিয়ার মাঝি,
প্রবাল দ্বীপের নারিকেল শাখা বাতাসে উঠেছে বাজি।
এ ঘুমে তোমার মাঝিমাল্লার ধৈর্য নাইকো আর,
সাত সমুদ্র নীল আক্রোশে তোলে বিষ ফেনভার,
এদিকে অচেনা যাত্রী চলেছে আকাশের পথ ধ’রে
নারঙ্গি বনে কাঁপছে সবুজ পাতা।
বেসাতি তোমার পূর্ণ করে কে মারজানে মর্মরে?
ঘুমঘোরে তুমি শুনেছো কেবল দুঃস্বপ্নের গাঁথা।
উচ্ছৃঙ্খল রাত্রির আজো মেটেনি কি সব দেনা?
সকাল হ’য়েছে। তবু জাগলে না?
তবু তুমি জাগলে না?

তুমি কি ভুলেছ লবঙ্গ ফুল, এলাচের মৌসুমী,
যেখানে ধূলিতে, কাঁকরে দিনের জাফরান খোলে কলি,
যেখানে মুগ্ধ ইয়াসমিনের শুভ্র ললাট চুমি
পরীর দেশের স্বপ্ন সেহেলি জাগে গুলে বকাওলি!
ভুলেছ কি সেই প্রথম সফর জাহাজ চ’লেছে ভেসে
অজানা ফুলের দেশে,
ভুলেছ’ কি সেই জামরুদ তোলা স্বপ্ন সবার চোখে
ঝলসে চন্দ্রালোক,
পাল তুলে কোথা জাহাজ চ’লেছে কেটে কেটে নোনা পানি,
অশ্রান্ত সন্ধানী
দিগন্ত নীল পর্দা ফেলে সে ছিঁড়ে
সাত-সাগরের নোনা পানি চিরে চিরে।

কোন অজ্ঞাত বন্দরে এসে লাগলো সেই জাহাজ
মনে পড়ে নাকো আজ,
তবুও সেখানে ভ’রেছে জাহাজ মারজানে মর্মরে
এইটুকু মনে পড়ে।
কবে যে তোমার পাল ফেটে গেছে উচ্ছৃঙ্খল ঝড়ে,
তোমার স্বপ্নে আজ অজগর দুঃস্বপ্নেরা ফেরে!
তারা ফণা তোলে জীর্ণ তোমার মৃত্যুর বন্দরে
তারা বিষাক্ত ক’রেছে তোমার নুয়ে পড়া আকাশেরে।
তবু শুনবে কি, তবু শুনবে কি সাত-সাগরের মাঝি
শুকনো বাতাসে তোমার রুদ্ধ কপাট উঠেছে বাজি;
এ নয় জোছনা-নারিকেল শাখে স্বপ্নের মর্মর,
এ নয় পরীর দেশের ঝরোকা নারঙ্গি বন্দর
এবার তোমার রুদ্ধ কপাটে মানুষের হাহাকার,
ক্ষুধিত শিশুর কান্নায় শেষ সেতারের ঝংকার।
আজকে তোমার পাল ওঠাতেই হবে,
ছেঁড়া পালে আজ জুড়তেই হবে তালি,
ভাঙা মাস্তুল দেখে দিক করতালি,
তবুও জাহাজ আজ ছোটাতেই হবে।

কে জানে কখন কেটেছে তোমার স্বপ্নমুগ্ধ রাত,
আজকে কঠিন ঝড়ের বাতাস দ্বারে করে কষাঘাত,
সর্প-চিকন জিহ্বায় তার মৃত্যুর ইঙ্গিত,
প্রবল পুচ্ছ আঘাতে তোমার রঙিন মিনার ভাঙে।
হে মাঝি! তবুও থেমো না দেখে এ মৃত্যুর ইঙ্গিত,
তবুও জাহাজ ভাসাতে হবে এ শতাব্দী মরা গাঙে।

এখানে এখন রাত্রি এসেছে নেমে,
তবু দেখা যায় দূরে বহুদূরে হেরার রাজ-তোরণ,
এখানে এখন প্রবল ক্ষুধায় মানুষ উঠছে কেঁপে,
এখানে এখন অজস্র ধারা উঠছে দু’চোখ ছেপে
তবু দেখা যায় দূরে বহুদূরে হেরার রাজ-তোরণ...

কাঁকর বিছানো পথ,
কত বাধা, কত সমুদ্র, পর্বত,
মধ্যদিনের পিশাচের হামাগুড়ি,
শকুনি ফেলেছে ছায়া আমাদের মাথার উপরে উড়ি,
ফেলেছি হারায়ে তৃণঘন বন, যত পুষ্পিত বন,
তবু দেখা যায় দূরে বহুদূরে হেরার রাজ-তোরণ...
শাহী দরজার সকল কপাট অনেক আগেই খোলা,
অনেক আগেই সেখানে দ্বাদশী জোছনা দিয়েছে দোলা।

হে মাঝি! তোমার নোঙ্গর তুলবে না?
এখনো কি আছে দেরি?
হে মাঝি! তোমার পাল আজ খুলবে না?
এখনো কি তার দেরি?

বাতাসে কাঁপছে তোমার সকল পাল
এবার কোরো না দেরি,
নোনা পানি যদি ছুুঁয়েছে তোমার হাল
তা’হলে কোরো না দেরি,
এবার তা’হলে বাজাও তোমার যাত্রার জয়ভেরি,
আসুক যাত্রী পথিক, হে মাঝি এবার কোরো না দেরি।
দেরি হ’য়ে গেছে অনেক জানো তা তুমি,
ফিরে গেছে কত জাহাজ-ভাসানো দরিয়ার মৌসুমী,
কত এলাচের দানা উড়ে গেছে ঝড়ে
দারুচিনি-শাখা ভেঙেছে বনান্তরে,
মেশ্কের বাস বাতাস নিয়েছে লুটি’
মৃত্যু এখন ধ’রেছে তোমার টুটী,
দুয়ারে জোয়ার ফেনা;
আগে বহু আগে ঝ’রেছে তোমার সকল হাসনাহেনা।

সকল খোশবু ঝরে গেছে বুস্তানে,
নারঙ্গি বনে যদিও সবুজ পাতা-
তবু তার দিন শেষ হ’য়ে আসে ক্রমে-
অজানা মাটির অতল গভীর টানে
সবুজ স্বপ্ন ধূসরতা ব’য়ে আনে
এ কথা সে জানে
এ কথা সে জানে।

তুব সে জাগাবে সব সঞ্চয়ে নারঙ্গি রক্তিম,
যদিও বাতাসে ঝ’রছে ধূসর পাতা;
যদিও বাতাসে ঝরছে মৃত্যু হিম,
এখনো যে তার জ্বলে অফুরান আশা;
এখনো যে তার স্বপ্ন অপরিসীম।

হে মাঝি! এবার তুমিও পেয়ো না ভয়,
তুমিও কুড়াও হেরার পথিক-তারকার বিস্ময়,
ঝরুক এ ঝরে নারঙ্গি পাতা, তবু পাতা অগণন
ভিড় করে- যেথা জাগছে হেরার রাজ-তোরণ।

সে পথে যদিও পার হ’তে হবে মরু,
সে পথে যদিও দরিয়ার নোনা পানি,
তবুও সে পথে আছে মঞ্জিল, জানি আছে ছায়াতরু
পথে আছে মিঠে পানি।

তবে পাল খোলো, তবে নোঙ্গর তোলো;
এবার অনেক পথ শেষে সন্ধানী!
হেরার তোরণ মিলবে সমুখে জানি।
তবে নোঙ্গর তোলো
তবে তুমি পাল খোলো,
তবে তুমি পাল খোলো ॥

#সাত_সাগরের_মাঝি, #ফররুখ_আহমদ, #Sat_Sagorer_Majhi,

   • পান্জেরী। ফররুখ আহমদের কবিতা। Panjeri | Ko...  
   • ফিলিস্তিনের কবিতা। লেখো, আমি একজন আরব। মাহ...  
   • উপমহাদেশ কাশ্মীর:'৯৩। আলমাহমুদের বিখ্যাত ক...  
   • মতিউর রহমান মল্লিকের কবিতা। তুলনা (Tulona)...  
   • আমার কৈফিয়ৎ। কাজী নজরুল ইসলাম। Kazi Nazrul...  
   • প্রিয়তমাসু। সুকান্ত ভট্টাচার্য। Priyotomas...  

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]