১৫ সেনা কর্মকর্তা কতদিন হেফাজতে থাকবে ? বিচারাধীন মামলায় সরকারের এ কেমন বিবৃতি ? Bangladesh Army
#army
#bangladesharmy
১৫ সেনা কর্মকর্তা কতদিন হেফাজতে থাকবে,
বিচারাধীন মামলায় সরকারের এ কেমন বিবৃতি,
হাকিমুজ্জামান,
শফিকুল আলম,
কবীর আহাম্মদ,
সেনাবাহিনী,
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল,
প্রেস উইং
আইএসপিআর,
আয়নাঘর,
টিএফআই,
ডিজিএফআই,
র্যাব,
সেনা আইন,
বাংলাদেশ,
আদালত,
খবর,
কাজী রুনা,
Hakimuzzaman,
Shafiqul Alam,
Kabir Ahmed,
Bangladesh Army,
ICT,
Army Act 1952,
ISPR,
TFI,
DGFI,
Constitution,
Bangladesh,
Court,
News,
Live News Today,
Kazi Runa,
গুমের মামলায় ট্রাইব্যুনাল থেকে পরোয়ানা জারির পর তা নিয়ে যে তুমুল আলোচনা তৈরি হয়েছে – সে আলোচনার রাশ আপাতত টেনে ধরেছে সেনাবাহিনী। ১১ অক্টোবর সেনাসদরের পক্ষ থেকে আয়োজিত এক সংবাদ ব্রিফিংয়ে জানানো হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল সামরিক বাহিনীর যেসব কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন, তার মধ্যে ১৫ জনকে হেফাজতে রাখা হয়েছে। তবে একজন এখনো নিখোঁজ। এই একজনের বাইরে আটজন সামরিক বাহিনী থেকে এরই মধ্যে অবসর নিয়েছেন। একজন রয়েছেন অবসরের প্রক্রিয়ায়। তবে সেনাসদর বলছে, এত বেশি সংখ্যক সেনাকর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ওয়ারেন্ট জারির ঘটনায় সেনাবাহিনী মোর্যালি আপসেট। বিশেষ করে নির্বাচনের প্রস্তুতি নেয়ার সময় এ ধরনের ঘটনা সেনাসদস্যদের মনোবলে প্রভাব ফেলেছে। প্রশ্ন হলো, সেনা হেফাজতে নেয়া ১৫ সেনা কর্মকর্তার ক্ষেত্রে পরবর্তী প্রক্রিয়াটি কী হবে? যেহেতু বলা হচ্ছে সেনা আইনের অধীনে তাদের হেফাজতে নেয়া হয়েছে, সেক্ষেত্রে তাদের জন্য সেনা আইন অনুসরণ করা হবে, নাকি আইসিটি অ্যাক্টের বিধান কার্যকর করা হবে? কতক্ষণ হেফাজতে রাখা যাবে তা নিয়ে সেনা আইনে আছে বাধ্যবাধকতা। এরই মধ্যে শনিবার সন্ধ্যায় এক অদ্ভুত বিবৃতি দিয়েছে অধ্যাপক ইউনূসের প্রেস উইং। যেখানে আইসিটির প্রসিকিউশনের বরাত দিয়ে নিশ্চয়তা দেয়া হয়েছে, গুম-খুনের মামলাগুলোয় আর কোনো সেনা কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করা হবে না। দর্শক, একটি বিচারধীন মামলা বা সাবজুডিস বিষয়ে এ ধরনের নিশ্চয়তা সরকারের প্রেস উইং কিভাবে দেয়?বিস্তারিত জানতে চলুন যাওয়া যাক বিশ্লেষণে।
=================
Fair Use Disclaimer:
This channel may use some copyrighted materials without specific authorization of the owner but contents used here falls under the “Fair Use” as described in The Copyright Act 2000 Law No. 28 of the year 2000 of Bangladesh under Chapter 6, Section 36 and Chapter 13 Section 72. According to that law allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use. "Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for fair use for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statute that might otherwise be infringing. Non-profit, educational or personal use tips the balance in favor of fair use." #news_analysis_by_kazi_runa
Информация по комментариям в разработке