Скачать или смотреть গোবর্ধন - রাজা যিনি পর্বতমালা গ্রাস করতে পারেন

কৃষ্ণ এবং গরুকে তাদের চমৎকার শখের অনুষ্ঠান করার জন্য কৃষ্ণ ও গরুকে সুবিধার্থে গোবর্ধন পর্বত বৈষ্ণবদের মধ্যে সেরা। তিনি গিরিরাজ নামেও অভিহিত হন কারণ তিনি পর্বতমালার মধ্যে সেরা।

 

বৃন্দাবনের বাসিন্দারা ছিলেন সরল, তাদের কর্তব্য ছিল কৃষিকাজ। তাদের প্রচুর গাভী এবং ষাঁড় ছিল যারা পাহাড়ের উর্বর মাটি দ্বারা প্রদত্ত ঘাসের উপরে চারণ করত, তাদের একাধিক একর জমিতে বিস্তৃত কৃষিক্ষেত্রগুলি গিরিরাজের উপর নির্ভর করে যেমন পুষ্টির উত্স হিসাবে, যেমন কোনও ভক্ত কৃষ্ণ করুণার উপরে নির্ভর করে।

চৈতন্য চরিতামৃতায় পাওয়া যায় যে চৈতন্য মহাপ্রভু গোবর্ধনকে হরিদেব বলে উল্লেখ করেছিলেন। তাই তিনি কখনও গোবর্ধনের উপরে উঠেন নি এবং ছোট কৃষ্ণ গোপাল দেবকেও দেখেন নি। গোপাল দেব এখনও গোবর্ধন পাহাড়ে মাধবেন্দ্র পুরী দ্বারা প্রতিষ্ঠিত অন্নকুট গ্রামে বাস করছেন। শ্রীল রূপা এবং সনাত গোস্বামী মহাপ্রভুর পদচিহ্ন অনুসরণ করেও কখনও শীর্ষে উঠলেন না।

এই দিনে, কাপুরুষরা একটি বড় যজ্ঞের জন্য প্রস্তুত ছিল, এটি ইন্দ্রের পক্ষে ছিল, একটি সফল ফসল কাটার জন্য প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত সরবরাহ করার জন্য দায়বদ্ধ জনক ra ভগবান ইন্দ্রকে সন্তুষ্ট করতে প্রচুর পরিমাণে ফল, দুধ, বিভিন্ন ধরণের খাবারের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। ছোট বালক কৃষ্ণ, বৃন্দাবনের বাসিন্দাকে তাদের উত্সব রুপান্তরিত করার পরিবর্তে গোবর্ধন পাহাড় উদযাপন করতে দৃ convinced়প্রত্যয় জানিয়েছিলেন যে, এটি সেই পাহাড় যা ঘাস সরবরাহ করেছিল যার উপর গরু এবং ষাঁড়গুলি চরেছিল; এবং গরু এবং ষাঁড় যারা দুধ সরবরাহ করে এবং জমি জমি বেঁধে দেয় তাদের পূজা করা উচিত। তাই কৃষ্ণ যখন কথা বললেন তখন তাঁর এত শক্তি ছিল যে কোনও ভক্ত তা অস্বীকার করতে পারেন নি। তাঁর ধারণাগুলি উপস্থাপনের একটি আকর্ষণীয় উপায় ছিল এবং তিনি এত যুক্তিযুক্ত ছিলেন।

ইসকন মায়াপুরে এই উপলক্ষে প্রচুর খাদ্য সামগ্রী প্রস্তুত করা হয়েছে। গদা রান্নাঘর, সুলাব রান্নাঘর এবং গীতা কিচেনের মতো সমস্ত বড় রান্নাঘর প্রচুর পরিমাণে ভোগ রান্না করে। সম্প্রদায় ভক্তদের অনেকেই অবদান রাখেন এবং ভোগ মন্দিরে আনেন। গিরিজের অভিষেকের পরে মধ্যাহ্নে যে বিশাল মহা ভোগের নৈবেদ্য অর্পণ করা হয় ততক্ষণ ভক্তরা আরও বেশি করে ভোগ নিয়ে আসেন। উত্সর্গের পর্বতটি দৈর্ঘ্যে আঠারো ফিট, প্রস্থ আট ফুট এবং উচ্চতা প্রায় চার ফুট measures লাড্ডু, সন্দেশ, রসগুল্লা, হালওয়া, চাল, চাপাতি, মিষ্টি ভাত, খির ও গুলব জামুনযুক্ত পাত্রগুলিতে আরও নৈবেদ্য।

গোবর্ধন পূজা যেহেতু পর্বতমালার রাজার উদযাপন, তাই কেবল তাকে এক বিশাল খাবারের পর্বতই দেওয়া হয় না, তাকে একটি বিশাল কেকও দেওয়া হয় যা প্রায় একুশ বর্গফুট পরিমাপ করে। এই কেকটি প্রসাদমের পাশাপাশি বিতরণও করা হয়। প্রত্যেকের পর্যাপ্ত পরিমাণ হয়ে গেলে, তারা দিনের জন্য অবসর নেয় এবং সন্ধ্যায় আনন্দ স্নানের জন্য প্রস্তুত হয়।