Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть "আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে!

  • Rashel Sheikh
  • 2017-10-11
  • 1448
"আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে!
  • ok logo

Скачать "আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে! бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно "আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে! или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку "আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে! бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео "আশা" নামক এন,জি,ও তার কিস্তির টাকার জন্য ঘর ভেঙে নিরাশা করলো রহিমাকে!

এনজিও আশা থেকে ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে এথন কাঁদছেন হতদরিদ্র রহিমা বেগম (৩২)। ঋণের কিস্তি শোধ করতে বিলম্ব হওয়ার অভিযোগে তার থাকার একমাত্র টিনশেড ঘর বিক্রি করা হয়েছে বলে অভিযোগ রহিমার। লালমনিরহাট পৌর এলাকার চার নং ওয়ার্ডের সৈয়দমোড় নদীরপাড় এলাকার আমীর হোসেনের স্ত্রী রহিমা এখন তার দুই সন্তান হোসাইন মোহাম্মদ (৮) ও হোসাইন আহমদ (৫) নিয়ে খোলা আকাশের নীচে রয়েছেন। স্বামী রয়েছেন রাজধানী ঢাকার একটি গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে। রহিমা বলেন, ক্ষুদ্র ব্যবসার জন্য এনজিও আশা থেকে গেল বছর ২০১৬’র ১৮ আগষ্ট ২৬ হাজার টাকা ঋণ উত্তোলন করেন। পর পর সাতশ টাকা করে তিনটি সাপ্তাহিক কিস্তি পরিশোধ করে তিনি স্বামীর সাথে ঢাকা চলে যান গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে কাজের জন্য। একমাসের মধ্যে রহিমা অসুস্থ্য হয়ে পড়লে ভর্তি হন টঙ্গি হাসপাতালে। চিকিৎসা নিয়ে আবারো গার্মেন্টস ফ্যাক্টরীতে যোগ দিয়ে রোজগার করে ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু করেন। তিনি ওই এনজিও’র কর্মকর্তার মোবাইলে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠান। মাঝখানে কয়েকটি কিস্তি দিতে বিলম্ব হলে একমাস আগে আশা এনজিও’র লোকজন স্থানীয় মৃত বদিয়ার রহমানের ছেলে সৈয়দ আলীকে নিয়ে তার একমাত্র টিনশেড ঘরটি বিক্রি করে দেয়। ”আমি খুব কষ্ট করে অন্যের বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করে গেল বছর জুন মাসে ৩৫ হাজার টাকা খরচ বিশ ফিট টিনশেড ঘরটি করেছিলাম। মাত্র আড়াই শতাংশ জমির উপর ঘরটিই ছিলো একমাত্র সম্বল,” কান্নাজনিত কন্ঠে জানালেন রহিমা বেগম। ”এখন আর আমার মাথা গোজাবার আশ্রয় নেই। সন্তানদের নিয়ে খোলা আকাশের নীচে দিনাতিপাত করছি,” এমনটি জানিয়ে রহিমা বলেন তিনি ঋণ নিয়েছেন আর ঋনের টাকাও পরিশোধ করছেন তবে একটু বিলম্ব হচ্ছে দারিদ্রতার কারনে। অভিযুক্ত গ্রামবাসী মৃত বদিয়ার রহমানের ছেলে সৈয়দ আলী (৪৮) দাবি করে বলেন তিনি রহিমা বেগমের ঋণের জামিনদার হয়েছিলেন তাই রহিমা ঋণের কিস্তি দিতে বিলম্বিত করায় আশা’র লোকজন তাকে চাপ দিতে থাকনে। ”আমি নিরুপায় হয়ে রহিমা’র একমাত্র টিনশেড ঘরটি তিন হাজার টাকায় বিক্রি করে তার ঋণের কিস্তি পরিশোধ করি,” এমনটি জানিয়ে সৈয়দ আলী বলেন আশা এনজিও’র লোকজনের পরামর্শক্রমে তিনি রহিমার ঘরটি বিক্রি করেন। তবে এনজিও আশা’র লালমনিরহাট সদর ব্র্যাঞ্চ ম্যানেজার নুরুল ইসলাম এটি অস্বীকার করে বলেন, তারা রহিমার ঘর বিক্রি সম্পর্কে অজ্ঞাত। তাছাড়া রহিমা ঋণ থেলাপি ছিলেন না, তিনি তাদের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ রাথছিলেন। “সৈয়দ আলী ওই ঋণের জামিনদার ঠিকই কিন্তু তাকে কোন চাপ দেয়া হয়নি আর তিনি ঋণের কোন কিস্তিই আমাদেরকে দেননি,” জানালেন নুরুল ইসলাম। “আমাদের সদস্য রহিমার ঘর বিক্রির সাথে আশা’র কোন যোগসুত্র নেই আর পুরো ব্যাপারটি স্থানীয় সৈয়দ আলীই জড়িত,” তার দাবী। রহিমা বেগম এথন কেঁদে কেঁদে স্থানীয় লোকজনের কাছে বিচার দিচ্ছেন। স্থানীয গ্রামবাসী এ ব্যাপারে সুষ্ঠ্য বিচার না করলে হতদরিদ্র রহিমা আইনের আশ্রয় নিবেন বলে জানিয়েছেন।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]