Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone |

  • Bangla Cyclone
  • 2023-03-31
  • 9308
প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone |
  • ok logo

Скачать প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone | бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone | или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone | бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео প্রবাস বন্ধু | শেষ(৪) পর্ব || সৈয়দ মুজতবা আলী | নবম | দশম | এসএসসি || Raju Raj || Bangla Cyclone |

প্রবাস বন্ধু

সৈয়দ মুজতবা আলী

 

লেখক পরিচিতি :

সৈয়দ মুজতবা আলী ১৩ই সেপ্টেম্বর ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে আসামের করিমগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সিকান্দর আলী। সৈয়দ মুজতবা আলীর পৈত্রিক নিবাস মৌলভীবাজারে। তিনি সিলেট গভর্মেন্ট হাইস্কুল ও শান্তি নিকেতনে পড়াশোনা করেন। পরে ১৯২৬ সালে বিশ্বভারতী থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। আফগানিস্তানে কাবুলের কৃষি বিজ্ঞান কলেজে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর বার্লিন ও বন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি বন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনে কখনও তিনি মিশরের আল আযাহা বিশ্ববিদ্যালয়ে, মহীশূরের বরোদা কলেজে অধ্যাপনা করেন। তিনি ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে বগুড়ার আজিজুল হক কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে প্রবন্ধ লেখার অভিযোগে তাঁকে চাকুরি ছাড়তে হয়। ১৯৬১ সালে তিনি বিশ্বভারতীর রিডার নিযুক্ত হন। সৈয়দ মুজতবা আলী নিজস্ব এক গদ্যশৈলীর নির্মাতা। প্রচুর ভাষায় ব্যুৎপত্তি ও অসাধারণ পাণ্ডিত্যের সংমিশ্রণে তিনি যে গদ্য রচনা করেছেন তা খুবই রসগ্রাহী হয়ে উঠেছে। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো হলো : দেশে-বিদেশে, পঞ্চতন্ত্র, চাচা কাহিনী, ময়ূরকণ্ঠী, শবনম ইত্যাদি। তিনি ১১ই ফেব্র“য়ারি, ১৯৭৪ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

.
পাঠ পরিচিতি :

‘প্রবাস বন্ধু’ সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ গ্রন্থের পঞ্চদশ অংশ। প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্থানের ভূমি, পরিবেশ; সেখানের মানুষ ও তাদের সহজ-সরল জীবনাচরণ, বিচিত্র খাদ্য ইত্যাদি হাস্যরসাত্মকভাবে এই রচনায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। লেখকের বাংলাদেশের নিকট প্রতিবেশী দেশ আফগানিস্থান ভ্রমণের আংশিক অভিজ্ঞতার পরিচয় আছে এখানে। আফগানিস্থানের রাজধানী কাবুলের সন্নিকটে খাজামোল্লা নামক গ্রামে বাসের সময় আবদুর রহমান নামের একজন তাঁর দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন। আফগান আবদুর রহমান চরিত্রের মধ্যে সরলতা, স্বদেশপ্রেম, অতিথিপরায়ণতা ফুটে উঠেছে। রহমানের রান্না ও পরিবেশন করা খাবারের মধ্যে আফগানিস্থানের বিচিত্র ও সুস্বাদু খাদ্যবস্তুর পরিচয় পাওয়া যায়। আফগানিস্থানের প্রস্তরভূমি এবং একই সঙ্গে নিকট-প্রতিবেশী এই জনপদের বরফ-শীতল জলবায়ু আকর্ষণীয়। আবদুর রহমানের সরল আতিথেয়তায় কখনো লেখকের ধৈর্যচ্যুতি ঘটলেও শেষ অবধি সৈয়দ মুজতবা আলী একে গ্রহণ করেছেন শ্রদ্ধার সঙ্গে।

.



SSC- BanglaShahitto- গদ্য- প্রবাস বন্ধু- সৈয়দ মুজতবা আলী

SSC- BanglaShahitto- গদ্য- প্রবাস বন্ধু- সৈয়দ মুজতবা আলী

প্রবাস বন্ধু

সৈয়দ মুজতবা আলী

 

লেখক পরিচিতি :

সৈয়দ মুজতবা আলী ১৩ই সেপ্টেম্বর ১৯০৪ খ্রিষ্টাব্দে আসামের করিমগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা সিকান্দর আলী। সৈয়দ মুজতবা আলীর পৈত্রিক নিবাস মৌলভীবাজারে। তিনি সিলেট গভর্মেন্ট হাইস্কুল ও শান্তি নিকেতনে পড়াশোনা করেন। পরে ১৯২৬ সালে বিশ্বভারতী থেকে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন। আফগানিস্তানে কাবুলের কৃষি বিজ্ঞান কলেজে অধ্যাপনা দিয়ে কর্মজীবন শুরু হয়। এরপর বার্লিন ও বন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেন। ১৯৩২ খ্রিষ্টাব্দে তিনি বন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনে কখনও তিনি মিশরের আল আযাহা বিশ্ববিদ্যালয়ে, মহীশূরের বরোদা কলেজে অধ্যাপনা করেন। তিনি ১৯৪৯ খ্রিষ্টাব্দে বগুড়ার আজিজুল হক কলেজে অধ্যক্ষ হিসেবে যোগদান করেন। কিন্তু পাকিস্তান সরকারের বিরুদ্ধে প্রবন্ধ লেখার অভিযোগে তাঁকে চাকুরি ছাড়তে হয়। ১৯৬১ সালে তিনি বিশ্বভারতীর রিডার নিযুক্ত হন। সৈয়দ মুজতবা আলী নিজস্ব এক গদ্যশৈলীর নির্মাতা। প্রচুর ভাষায় ব্যুৎপত্তি ও অসাধারণ পাণ্ডিত্যের সংমিশ্রণে তিনি যে গদ্য রচনা করেছেন তা খুবই রসগ্রাহী হয়ে উঠেছে। তাঁর উল্লেখযোগ্য রচনাগুলো হলো : দেশে-বিদেশে, পঞ্চতন্ত্র, চাচা কাহিনী, ময়ূরকণ্ঠী, শবনম ইত্যাদি। তিনি ১১ই ফেব্র“য়ারি, ১৯৭৪ সালে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।

 

বাসা পেলুম কাবুল থেকে আড়াই মাইল দূরে খাজামোল্লা গ্রামে। বাসার সঙ্গে সঙ্গে চাকরও পেলুম।

অধ্যক্ষ জিরার জাতে ফরাসি। কাজেই কায়দামাফিক আলাপ করিয়ে দিয়ে বললেন, ‘এর নাম আবদুর রহমান। আপনার সব কাজ করে দেবে- জুতো বুরুশ থেকে খুনখারাবি।’ অর্থাৎ ইনি ‘হরফন-মৌলা’ বা ‘সকল কাজের কাজি’।

জিরার সায়েব কাজের লোক, অর্থাৎ সমস্ত দিন কোনো-না-কোনো মন্ত্রীর দপ্তরে ঝগড়া-বচসা করে কাটান। কাবুলে এরই নাম কাজ। ‘ও রভোয়া, বিকেলে দেখা হবে’ বলে চলে গেলেন।

কাবুল শহরে আমি দুটি নরদানব দেখেছি। তার একটি আবদুর রহমান।

পরে ফিতে দিয়ে মেপে দেখেছিলুম ছ ফুট চার ইঞ্চি। উপস্থিত লক্ষ্য করলুম লম্বাই মিলিয়ে চওড়াই। দুখানা হাত হাঁটু পর্যন্ত নেমে এসে আঙুলগুলো দু কাঁদি মর্তমান কলা হয়ে ঝুলছে। পা দুখানা ডিঙি নৌকার সাইজ। কাঁধ দেখে মনে হল, আমার বাবুর্চি আবদুর রহমান না হয়ে সে যদি আমীর আবদুর রহমান হত তবে অনায়াসে গোটা আফগানিস্থানের ভার বইতে পারত। এ কান ও কান জোড়া মুখ- হ্যাঁ করলে চওড়াচওড়ি কলা গিলতে পারে। এবড়ো-থেবড়ো নাক-কপাল নেই। পাগড়ি থাকায় মাথার আকার-প্রকার ঠাহর হল না, তবে আন্দাজ করলুম বেবি সাইজের হ্যাটও কান অবধি পৌঁছবে।

রঙ ফর্সা, তবে শীতে গ্রীষ্মে চামড়া চিরে ফেঁড়ে গিয়ে আফগানিস্থানের রিলিফ ম্যাপের চেহারা ধরেছে। দুই গাল কে যেন থাবড়া মেরে লাল করে দিয়েছে- কিন্তু কার এমন বুকেট পাটা? রুজও তো মাখবার কথা নয়।

পরনে শিলওয়ার, কুর্তা আর ওয়াসকিট।

ছোট দুটি দেখতে পেলুম না। সেই যে প্রথম দিন ঘরে ঢুকে কার্পেটের দিকে নজর রেখে দাঁড়িয়েছিল, শেষ দিন র্পন্ত ঐ কার্পেটের অপরূপ রূপ থেকে তাকে বড় একটা চোখ ফেরাতে দেখিনি। গুরুজনদের দিকে তাকাতে নেই, আফগানিস্থানেও নাকি এই ধরনের একটা সংস্কার আছে।

তবে তার নয়নের ভাবের খেলা গোপনে দেখেছি। দুটো চিনেমাটির ডাবরে যেন দুটো পান্তুয়া ভেসে উঠেছে।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]