Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা।

  • Arif Hassan
  • 2025-08-10
  • 481
হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা।
  • ok logo

Скачать হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা। бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা। или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা। бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অংশ সিংহ দুয়ারীর অজানা ইতিহাস। চুয়াডাঙ্গা।

চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদা এলাকায় প্রায় তিন শতাব্দী ধরে ইতিহাসের নিঃশব্দ সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে জমিদার নফর চন্দ্র পাল চৌধুরীর স্মৃতি বিজড়িত ‘সিংহ দুয়ার’।
দামুড়হুদার নাটুদা অঞ্চলের জমিদার নফর পাল চৌধুরীর স্মৃতি বিজড়িত সকল কীর্তিই আজ ধ্বংসের পথে। আজ আর নেই সেই জমিদার মহলের খাজনা আদায়ের লাঠিয়াল বাহিনী, নেই জমিদার মহলের নর্তকীর নাচের ঝলকানি, নেই কোন পাইক পেয়াদা, বরকন্দাজ, চাকর-বাকর, ঘোড়াশাল আর সুবিশাল অট্রালিকা। কালের বিবর্তনে প্রায় সব কিছুই আজ ধ্বংসের পথে। অধিকাংশ কীর্তি ধ্বংস হয়ে গেলেও কালের স্বাক্ষী হয়ে আজও স্মৃতি চিহৃ বহন করে চলেছে দামুড়হুদা উপজেলার নাটুদা অঞ্চলের জমিদার নফর পাল চৌধুরীর জমিদার বাড়ির প্রবেশ দ্বারে স্থাপিত দুটি মন্দির বা প্রধান ফটক।
জানা গেছে, বৃটিশ শাসন আমলে লর্ড কর্ণওয়ালিশ কর্তৃক চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রথা চালু করা হলে সে সময়ে ভারতের ২৪ পরগনার প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব শ্রী মধুসুদন পালের একমাত্র সন্তান শ্রী নফর পাল চৌধুরী (নাটুদা, কার্পাসডাঙ্গা হাতাবাড়ি, মেমনগর, বাগোয়ান, পরগনা, মেদনীপুর) এই গোটা এলাকা বৃটিশদের কাছ থেকে চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত গ্রহন করেন এবং নাটুদাকে সদর স্টেট হিসেবে ঘোষনা দিয়ে জমিদারী কার্যক্রম চালু করেন। সেই থেকে জমিদারী প্রথা চলে আসলেও প্রায় দেড়শো বছর পর ১৯৪৭ সালে দেশ বিভক্তির মধ্য দিয়ে জমিদারী প্রথার বিলুপ্তি হয়।
জমিদার নফর (নফল) চন্দ্র পাল চৌধুরী ছিলেন তিন সন্তানের জনক। বড় ছেলে শ্রী সতীষ চন্দ্র পাল, মেজ ছেলে শ্রী জতীষ চন্দ্র পাল এবং ছোট ছেলে ক্ষিতিশ চন্দ্র পাল। ছোট ছেলে ক্ষিতিশ চন্দ্র পাল ছোটবেলা থেকেই ছিলো লেখাপড়ার প্রতি প্রবল ঝোক। তিনি এমএ পাস করার পর পিএইচডি ডিগ্রি লাভের জন্য ছুটে যান সুদূর লন্ডনে। সেখানে লেখাপড়ার সময় তিনি টেমপস নদীর তীরে অবস্থিত একটি সুবিশাল অট্টালিকা দেখে মুগ্ধ হন এবং হুবহু ওই অট্টালিকার মতোই একটি হাওয়া ভবন নির্মাণের জন্য বাবার কাছে পত্র প্রেরণ করেন।
জমিদার নফর (নফল) চন্দ্র পাল চৌধুরী ছেলের অনুরোধে বোয়ালমারী ও জগন্নাথপুরের মাঝামাঝি ভৈরব নদীর তীরে তিনতলা প্যাচের সিঁড়ি বেষ্টিত অনুরূপ একটি সুবিশাল অট্টালিকা নির্মাণ করেন। ওই ভবনের সামনেই জমিদার গিন্নি গড়ে তোলেন একটি সুদৃশ্যময় ফুলের বাগান। সেই বাগানের দোলনচাঁপা, কামিনি আর হাস্নাহেনার গন্ধে মন ভরে উঠতো পথচারীদের। সেই জমিদারী ভবনের পুরোটাই আজ ধ্বাংস । সুবিশাল জমিদারী ভবন এখন ফসলী মাঠ।
১৯৪৭ সালে বৃটিশ সাম্রাজ্য অবসান হয় এবং তৎকালিন গর্ভনর লর্ড মাউন্ট ব্যাটেনের নেতৃত্বে দেশ বিভক্তি হয়। সৃষ্টি হয় ভারত ও পাকিস্থান নামে দুটি দেশ তথা রাষ্ট্রের। রাষ্ট্রীয়ভাবে জমিদারী প্রথা উচ্ছেদের সিদ্ধান্ত গৃহিত হওয়ার পর জমিদার সতিশ চন্দ্র পার স্বেচ্ছায় তার যাবতীয় সম্মত্তি প্রজাদের মধ্যে বিলি করে এদেশ ছেড়ে ভারতে চলে যান।
বর্তমানে ওই সমস্ত সম্মত্তির বেশীরভাগই এনিমি বা শত্রু সম্মত্তি হয়ে যায়। পরবর্তীতে জমিদার বাবুর ওই সমস্ত সুবিশাল অট্রালিকা ভবনগুলো এলাকার এক শ্রেণির স্বার্থন্বেষী মহল কৌশলে ভেঙ্গে বিক্রি করে দেয়। হাতিয়ে নেয় লক্ষ লক্ষ টাকা। বিলিন হয়ে যায় জমিদার পুত্রের সেই সাধের হাওয়া ভবন তথা কামরা ভবন থেকে শুরু করে নাটুদা স্ট্রেট তথা জমিদার মহলের সব কিছুই। ইতিহাস থেকে জানা যায় জমিদার নফর পাল চৌধুরী ছিলেন একজন প্রজা হিতৈষী সহজ সরল শিক্ষিত ও উন্নত মনের মানুষ। তৎকালিন সময়ে অত্র এলাকা ছিল হিন্দু প্রধান এলাকা।
মুসলমান প্রজার সংখ্যা ছিল খুবই কম। জমিদার নফর পাল চৌধুরী উদারচিত্তে সব সম্প্রদায়ের মানুষকেই দেখতেন সমান চোখে। ফলে জমিদার মহল ছিল হিন্দু-মুসলিম পাইক পেয়াদা, বরকন্দাজ ও চাকর চাকরানীতে ভরপুর। সম্মিলিতভাবে মাথায় লাল ফিতে বেঁধে জমিদার মহলের লাঠিয়াল বাহিনী ও কর্মচারিরা যখন এলাকায় খাজনা আদায় করতে যেতো সে দৃশ্যও ছিল চোখে পড়ার মত।
জনশ্রতি রয়েছে জমিদার নফর চন্দ্র পাল কখনও প্রজাদের উপর জুলুম করতেন না। বরং গরীব ও দু:স্থ প্রজাদের তিনি খাজনা মওকুফ করার মত অনেক ঘটনা রয়েছে।



আমি আরিফ হাসান। একজন ভ্রমনপিপাসু মানুষ। স্বাদ ও সাধ্যের মধ্যে ঘুরে বেড়ায়। আমার ভাল লাগে নদী, প্রকৃতি আর ঐতিহাসিক স্থান এবং গ্রাম। আমি আমার ঘুরে দেখা জিনিসগুলোই আপনাদের দেখা চাই এবং আমি পুরো পৃথিবী ঘুরে দেখতে চাই। আমি প্রত্যাশা করি আপনারা আমার পাশে থেকে স্বপ্নপুরনে সহযোগিতা করবেন।
I am Arif Hasan. I am a wanderlust person. I travel within my taste and means. I like rivers, nature, historical places and villages. I want to show you the things I have visited and I want to travel the whole world. I hope you will stand by me and help me fulfill my dream.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]