আদিবাসীদের ঐতিহ্যেবাহী বাঁশের তৈরি "হুক্কা"। Smoking on bamboo in Rangamati

Описание к видео আদিবাসীদের ঐতিহ্যেবাহী বাঁশের তৈরি "হুক্কা"। Smoking on bamboo in Rangamati

Subscribe now to get more interesting viral videos!

আদিবাসীদের ঐতিহ্যেবাহী বাঁশের তৈরি "হুক্কা"।
Smoking on bamboo in Rangamati.

"হুক্কা"
হুঁকা ধূমপান করার একটি মাধ্যম। অনেকে একে ধূমপান পাইপ, নল জল, হুক্কা বা হুঁকি নামেও ডেকে থাকে। আরবি শব্দ হুক্কা থেকে হুঁকা শব্দটি এসেছে। এর অর্থ গোলাকার কৌটাবিশেষ। বাংলাসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন ভাষায় হুঁকা শব্দটি প্রচলিত। ফরাসি লেখক লুই রুসলেটের লেখা থেকে জানা যায়, আকবরের চিকিৎসক হাকিম আবুল ফতেহ গিলানি ওই সময় ভারতে হুঁকা আবিষ্কার করেন। আর সেখান থেকেই গোটা ভারতবর্ষে হুঁকা ছড়িয়ে পড়ে। মোগল যুগে এ দেশে ব্যবসারত ইংরেজ ও অন্য ইউরোপীয়রা হুঁকাকে সম্বোধন করত ‘হাবল-বাবল’ (hubble-bubble) বলে। ধূমপানের সময় হুঁকা থেকে বুদবুুদ শব্দে ধোঁয়া নির্গত হতো বলে উক্ত নাম দেওয়া হয়। হুঁকা অনেক রকম হয়ে থাকে। সাধারণত গ্রামবাংলায় হুঁকা তৈরি করা হয় নারকেলের খোল (মালা) বা মাটির পাত্র দিয়ে। নারকেলের খোল বা মাটির পাত্রের সঙ্গে বাঁশের বা কাঠের নল সংযুক্ত করা থাকে এবং ছিলিম বা কল্কি নামের একটি ছোট পাত্র নলের মাথায় জুড়ে দেওয়া হয়। ছিলিম বা কল্কি হচ্ছে একটি ফাঁপা কৌণিক ছোট পাত্র, যাতে ধূমপানের জন্য প্রস্তুতকৃত তামাক ও জ্বলন্ত কাঠকয়লা পুরে দেওয়া হয়। নারকেলের খোল বা মাটির পাত্রে একটি ছিদ্র থাকে, যেখানে ঠোঁট লাগিয়ে ছিলিম বা কল্কির ধোঁয়া টেনে নেওয়া হয়। হুঁকায় ব্যবহারের জন্য তামাক পাতা কেটে গুঁড়া করে এর সঙ্গে ঝোলাগুড় বা চিটাগুড় ভালোভাবে মাখানো হয়।
Thanks for watching this videos.

Комментарии

Информация по комментариям в разработке