Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah | Quran bangla |ABDUL BASIT |

  • Quran In Life
  • 2021-08-26
  • 247
সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah  | Quran bangla |ABDUL BASIT |
সম্পূর্ণ কুর’আনের বাংলা অনুবাদ শুনুন (১/২)Noreen Muhammad SiddiqBangla Translation of Quran (All Suras)আল কুরআন বাংলা অর্থ সহ পারা-৩০ | Quran Recitation with Bangla Translation Para or Juz 30/30হৃদয় জুড়ানো কোরআন তেলোয়াতQURAN BANGLAGhashiyahAbu Tawha Muhammad Adnan Waz | বিংশ শতাব্দীর রহস্যময় পরিবর্তণ | HISTORY OF PAST 100 YEARS
  • ok logo

Скачать সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah | Quran bangla |ABDUL BASIT | бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah | Quran bangla |ABDUL BASIT | или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah | Quran bangla |ABDUL BASIT | бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео সূরা আল-গাশিয়াহ(১৭-২৬) বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ | Surah Al-Ghashiyah | Quran bangla |ABDUL BASIT |

১৭। তবে কি তারা উটের দিকে লক্ষ্য করে না যে, কিভাবে ওকে সৃষ্টি করা হয়েছে? [1]

[1] উট আরব দেশে ব্যাপক প্রচলিত ছিল। আরবের অধিকাংশ যানবাহন ছিল এই উট। এই জন্য আল্লাহ তাআলা তার কথা উল্লেখ করে বলেছেন যে, এই জন্তুর সৃষ্টি-বৈচিত্র্য নিয়ে চিন্তা-গবেষণা কর। তাকে কত বৃহৎ আকারের দেহ দান করেছি। আর কত শক্তি তার মধ্যে রয়েছে। তা সত্ত্বেও তারা তোমাদের জন্য নম্র ও তোমাদের অনুগত। তোমরা তার উপর যত চাও বোঝা রাখ, সে তা বহন করতে অস্বীকার করে না; তোমাদের অধীনস্থই থাকে। এ ছাড়াও তার গোশত খাবার ও তার দুধ পান করার কাজে আসে এবং তার পশম দ্বারা গরমের পোশাক প্রস্তুত হয়ে থাকে।

১৮। এবং আকাশের দিকে যে, কিভাবে ওটাকে ঊর্ধ্বে উত্তোলন করা হয়েছে? [1]

[1] অর্থাৎ, আকাশকে বহু উঁচুতে রাখা হয়েছে। পাঁচশত বছরের দূরত্বের পথ; তা বিনা খুঁটিতে দাঁড়িয়ে আছে। তাতে কোন ফাটল ও বক্রতা নেই। পরন্তু তাকে আমি নক্ষত্র দ্বারা সৌন্দর্যমন্ডিত করেছি।

১৯। এবং পর্বতমালার দিকে যে, কিভাবে ওটাকে স্থাপন করা হয়েছে? [1]

[1] অর্থাৎ, কেমনভাবে তাকে পৃথিবীর উপর পেরেক স্বরূপ গেড়ে দেওয়া হয়েছে। যাতে পৃথিবী নড়া-চড়া না করতে পারে। এ ছাড়া এতে আছে খনিজ সম্পদ ও অন্যান্য উপকারিতা।

২০। এবং ভূতলের দিকে যে, কিভাবে ওটাকে সমতল করা হয়েছে?[1]

[1] কেমনভাবে তাকে সমতল বানিয়ে মানুষের বসবাসের উপযোগী করা হয়েছে। তাতে মানুষ চলা-ফেরা ও কাজ-কারবার করে এবং আকাশ-চুম্বি উচ্চ অট্টালিকা নির্মাণ করে থাকে।

২১। অতএব তুমি উপদেশ দিতে থাক; তুমি তো একজন উপদেশদাতা মাত্র। [1]

[1] অর্থাৎ, আপনার দায়িত্ব হল কেবলমাত্র স্মরণ করানো, উপদেশ দেওয়া, তবলীগ করা ও দাওয়াত দেওয়া। এর অতিরিক্ত অন্য কিছু নয়।
এখানে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর সান্ত্বনার জন্যে বলা হয়েছে, আপনার বর্ণিত ন্যায়সংগত যুক্তি মানতে যদি কোন ব্যক্তি প্ৰস্তুত না হয়, তাহলে মানা না মানা তার ইচ্ছা। আপনি তাদের শাসক নন যে, তাদেরকে মুমিন করতেই হবে। আপনার কাজ শুধু প্রচার করা ও উপদেশ দেয়া। লোকদেরকে ভুল ও সঠিক এবং সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য জানিয়ে দেয়া। তাদেরকে ভুল পথে চলার পরিণতি সম্পর্কে সতর্ক করা। কাজেই এ দায়িত্ব আপনি পালন করে যেতে থাকুন। এতটুকু করেই আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন। তাদের হিসাব-নিকাশ, শাস্তি ও প্রতিদান আমার কাজ। [দেখুন: ইবন কাসীর; ফাতহুল কাদীর]

২২। তুমি তাদের কর্মনিয়ন্ত্রক নও। [1]

[1] সুতরাং ঈমান আনার জন্য তাদেরকে বাধ্য করতে পার না। কোন কোন উলামাগণ বলেন যে, এটা হল হিজরতের পূর্বেকার নির্দেশ; যা জিহাদের আয়াত দ্বারা রহিত করা হয়েছে। কেননা, এর পর নবী (সাঃ) বলেছেন, ‘‘আমি আদেশপ্রাপ্ত হয়েছি যে, লোকেদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করি; যতক্ষণ পর্যন্ত না তারা ‘আল্লাহ ছাড়া উপাস্য নেই’ বলে সাক্ষ্য দেয়। অতএব যখন তারা তা বলবে, তখন তারা আমার হাত হতে ইসলামী হক ছাড়া তাদের জান-মালকে বাঁচিয়ে নেবে। আর (যে ব্যাপারে আমাদের অজানা সে ব্যাপারে) তাদের হিসাব আল্লাহর উপর। (সহীহ বুখারী যাকাত ওয়াজেব হওয়ার পরিচ্ছেদ, মুসলিম ঈমান অধ্যায়)

২৩। তবে কেউ মুখ ফিরিয়ে নিলে ও অবিশ্বাস করলে;

২৫। নিশ্চয়ই তাদের প্রত্যাবর্তন আমারই নিকট।

২৬. তারপর তাদের হিসেবা-নিকেশ আমাদেরই কাজ।

[1] প্রসিদ্ধি যে, এই সূরার জওয়াবে ‘আল্লাহুম্মা হা-সিবনা হিসা-বাঁই য়্যাসীরা’ দু’আ পড়া হয়। এই দু’আটি নবী (সাঃ) কর্তৃক পড়ার কথা প্রমাণ আছে, যা তিনি কোন কোন নামাযে পড়তেন। যেমন, সূরা ইনশিক্বাকে এটা পড়ার কথা উল্লেখ হয়েছে। কিন্তু এই সূরাটির (শেষ আয়াতের) জওয়াবে এই দু’আটি পড়ার কথা নবী (সাঃ) থেকে প্রমাণিত নয়।

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]