Скачать или смотреть চীন-যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব স্বার্থই মিয়ানমারের অস্থিরতার কারণ? আবার অস্থিরতা| Myanmar|Shahedin|china

চীন-যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব স্বার্থই মিয়ানমারের অস্থিরতার কারণ? আবার অস্থিরতা| Myanmar|Shahedin|china
গত ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতেই মিয়ানমারে সামরিক শাসন শুরু হয়। যদি এটাই মিয়ানমারের প্রথম সামরিক শাসন না। ১৯৬২ সালে প্রথম সামরিক শাসন শুরু হয় এবং সেটা টানা ২০১০ সাল পর্যন্ত ছিলো। ২০১১ থেকে ২০১৫ পর্যন্ত সামরিক বাহিনীর একটা দলের অধীনেই বেসামরিক শাসন ছিলো। তবে গণতান্ত্রিক ভাবে নির্বাচিত সরকার ছিলো ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত। তারপরেও সংসদের ২৫% আসন সেনাবাহিনীর জন্য রাখা হতো , এতে করে প্রশাসন ও রাজনীতি দুই জায়গাতেই সেনাবাহিনীর প্রভাব থেকে যায়।
২০২০ সালের নির্বাচনে গণতান্ত্রিক দল ব্যাপক সংখ্যা গরিষ্ঠতা পায় এবং একটা সম্ভাবনা তৈরি হয়, প্রশাসন ও রাজনীতি থেকে সেনা প্রভাব কমে যাওয়ার, আর সেই সময়েই ২০২১ সালে আবারও সামরিক অভ্যুত্থান ঘটে।
বিভিন্ন সমীকরণ থেকে এমন টা খুব সহজেই আন্দাজ করা যায় যে , এই সামরিক শাসন শুরুর পেছনে চীনের হাত ছিলো। কেন ছিলো তা ব্যাখ্যা করেছি ভিডিওতে।
আবার সম্প্রতি যে সামরিক শাসনের বিপক্ষে ব্যাপক আন্দোলন ও বিদ্রোহী গ্রুপ গুলোর সম্মিলিত আক্রমণ তার পেছনে হয়ত যুক্তরাষ্ট্রের হাত রয়েছে। কারণ মিয়ানমার চীনের হাত থেকে বের হলে তা যুক্তরাষ্ট্রের জন্য ভালো। কেন ভালো তা ব্যাখ্যা করেছি এই ভিডিওতে।

Myanmar crisis and Military govt. Military rule in myanmar and recent violence .
Aung San Suchi and Myanmar. Geopolitics of Myanmar. USA interest in Myamnar.

#myanmar #myanmarnews #myanmar_military #myanmar_crisis
#মিয়ানমারের_সহিংসতা
#ব্রাদারহুড_আলায়েন্স
#মিয়ানমারের_বিদ্রোহী_গ্রুপ
#মিয়ানমারের_সেনাশাসন
#পালিয়ায়ে_যাচ্ছে_মিয়ানমারের_সেনারা
#মিয়ানমারের_বিদ্রোহীদের_আক্রমণ
#মিয়ানমার_সীমান্ত
#internationalnews #shahedin #history #আন্তর্জাতিক_খবর #অং_সান_সূচী