Скачать или смотреть ১০ই মহরম কারবালা ময়দানের মর্মান্তিক যুদ্ধের ইতিহাস। Battle of Karbala History.| History Home.

The Battle of Karbala was fought on 10 October 680 (10 Muharram in the year 61 AH of the Islamic calendar) between the army of the second Umayyad caliph Yazid I (r. 680–683) and a small army led by Husayn ibn Ali, the grandson of the Islamic prophet Muhammad, at Karbala, Sawad (modern-day southern Iraq).

Prior to his death, the Umayyad caliph Mu'awiya I (r. 661–680) had nominated his son Yazid as his successor. Yazid's nomination was contested by the sons of a few prominent companions of Muhammad, including Husayn, son of the fourth caliph Ali, and Abd Allah ibn al-Zubayr, son of Zubayr ibn al-Awwam. Upon Mu'awiya's death in 680, Yazid demanded allegiance from Husayn and other dissidents. Husayn did not give allegiance and traveled to Mecca. The people of Kufa, an Iraqi garrison town and the center of Ali's caliphate, were averse to the Syria-based Umayyad caliphs and had a long-standing attachment to the house of Ali. They proposed Husayn overthrow the Umayyads. On Husayn's way to Kufa with a retinue of about 70 men, his caravan was intercepted by a 1,000-strong army of the caliph at some distance from Kufa. He was forced to head north and encamp in the plain of Karbala on 2 October, where a larger Umayyad army of 4,000[a] arrived soon afterwards. Negotiations failed after the Umayyad governor Ubayd Allah ibn Ziyad refused Husayn safe passage without submitting to his authority, a condition declined by Husayn. Battle ensued on 10 October during which Husayn was killed along with most of his relatives and companions, while his surviving family members were taken prisoner. The battle was the start of the Second Fitna, during which the Iraqis organized two separate campaigns to avenge the death of Husayn; the first one by the Tawwabin and the other one by Mukhtar al-Thaqafi and his supporters.

কারবালার যুদ্ধ 10 অক্টোবর 680 তারিখে (ইসলামী ক্যালেন্ডারের 61 হিজরিতে 10 মহররম) দ্বিতীয় উমাইয়া খলিফা ইয়াজিদ প্রথম (র.  680-683) এর সেনাবাহিনী এবং হুসেন ইবনে আলীর নেতৃত্বে একটি ছোট সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল। ইসলামিক নবী মুহাম্মদের নাতি, কারবালায়, সোয়াদ (আধুনিক দক্ষিণ ইরাক)।

তার মৃত্যুর আগে, উমাইয়া খলিফা মুয়াবিয়া প্রথম (র.-661-680) তার পুত্র ইয়াজিদকে তার উত্তরাধিকারী মনোনীত করেছিলেন। ইয়াজিদের মনোনয়নে চতুর্থ খলিফা আলীর ছেলে হুসেন এবং জুবায়ের ইবন আল-আওয়ামের ছেলে আবদুল্লাহ ইবনে আল-জুবায়ের সহ মুহাম্মদের কয়েকজন বিশিষ্ট সাহাবীর ছেলেরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। 680 সালে মুয়াবিয়ার মৃত্যুর পর, ইয়াজিদ হোসেন এবং অন্যান্য ভিন্নমতাবলম্বীদের কাছ থেকে আনুগত্য দাবি করে। হুসাইন আনুগত্য না করে মক্কায় যাত্রা করেন। ইরাকের গ্যারিসন শহর এবং আলীর খিলাফতের কেন্দ্রস্থল কুফার লোকেরা সিরিয়া-ভিত্তিক উমাইয়া খলিফাদের প্রতি বিদ্বেষ পোষণ করত এবং আলীর বাড়ির সাথে তাদের দীর্ঘদিনের অনুরাগ ছিল। তারা হুসেনকে উমাইয়াদের উৎখাতের প্রস্তাব দেয়। প্রায় ৭০ জন লোক নিয়ে হুসেন কুফা যাওয়ার পথে কুফা থেকে কিছু দূরে খলিফার এক হাজার শক্তিশালী বাহিনী তার কাফেলাকে বাধা দেয়। তিনি উত্তর দিকে যেতে বাধ্য হন এবং ২ অক্টোবর কারবালার ময়দানে ক্যাম্প করতে বাধ্য হন, যেখানে 4,000 [ক] এর বৃহত্তর উমাইয়া সেনাবাহিনী শীঘ্রই এসে পৌঁছায়। উমাইয়া গভর্নর উবায়দ আল্লাহ ইবনে জিয়াদ তার কর্তৃত্বের কাছে নতি স্বীকার না করে হুসেনকে নিরাপদ পথ প্রত্যাখ্যান করার পর আলোচনা ব্যর্থ হয়, একটি শর্ত হুসেইন প্রত্যাখ্যান করেছিল। 10 অক্টোবর যুদ্ধ সংঘটিত হয় যার সময় হোসেন তার বেশিরভাগ আত্মীয় এবং সঙ্গীদের সাথে নিহত হন এবং তার পরিবারের সদস্যদের বন্দী করা হয়। যুদ্ধটি ছিল দ্বিতীয় ফিতনার সূচনা, যে সময়ে ইরাকিরা হোসেনের মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে দুটি পৃথক অভিযান পরিচালনা করে; প্রথমটি তাওয়াবিনের দ্বারা এবং অপরটি মুখতার আল-সাকাফী এবং তার সমর্থকদের দ্বারা।