Logo video2dn
  • Сохранить видео с ютуба
  • Категории
    • Музыка
    • Кино и Анимация
    • Автомобили
    • Животные
    • Спорт
    • Путешествия
    • Игры
    • Люди и Блоги
    • Юмор
    • Развлечения
    • Новости и Политика
    • Howto и Стиль
    • Diy своими руками
    • Образование
    • Наука и Технологии
    • Некоммерческие Организации
  • О сайте

Скачать или смотреть বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু

  • War History Bangla
  • 2022-12-23
  • 1043
বঙ্গের  কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু
নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুনেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসুর জীবনীসুভাষ চন্দ্র বসুনেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুসুভাষ চন্দ্র বসুর জীবনীনেতাজীনেতাজির জীবনীনেতাজিমহাত্মা গান্ধীর জীবনীমহাত্মা গান্ধীnetaji subhash chandra bosebengaliবঙ্গের কিংবদন্তিদেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশজাতীয় কংগ্রেসজওহরলাল নেহেরুআফগানিস্তানজার্মানিআজাদ হিন্দ ফৌজঅ্যাডলফ হিটলারজাপানএমিলি শেঙ্কলঅস্ট্রিয়াব্রিটিশআন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জINAরানি লক্ষ্মীবাঈরাসবিহারী বসুআজাদ হিন্দ
  • ok logo

Скачать বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু бесплатно в качестве 4к (2к / 1080p)

У нас вы можете скачать бесплатно বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু или посмотреть видео с ютуба в максимальном доступном качестве.

Для скачивания выберите вариант из формы ниже:

  • Информация по загрузке:

Cкачать музыку বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু бесплатно в формате MP3:

Если иконки загрузки не отобразились, ПОЖАЛУЙСТА, НАЖМИТЕ ЗДЕСЬ или обновите страницу
Если у вас возникли трудности с загрузкой, пожалуйста, свяжитесь с нами по контактам, указанным в нижней части страницы.
Спасибо за использование сервиса video2dn.com

Описание к видео বঙ্গের কিংবদন্তি নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসু

সুভাষচন্দ্র বসু  ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের এক কিংবদন্তি নায়ক। নেতাজি নামে যিনি সবার নিকট পরিচিত ছিলেন। ইংরেজরা তাকে সুভাষ বোস বলতো। ২৩-শে জানুয়ারি, ১৮৯৭ সালে উড়িষ্যার একটি বৃহৎ বাঙালি ধনী পরিবারে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। উচ্চ শিক্ষার জন্য পরিবার থেকে তাকে ইংল্যান্ডে পাঠানো হয়েছিল। লেখা পড়ায় অসাধারণ মেধাবী হওয়া স্বত্বেও স্বদেশের টানে চূড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ না নিয়ে দেশে ফিরে আসেন।
তার রাজনৈতিক গুরু ছিলেন বাংলায় মহান জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ। ১৯২৪ সালে দেশবন্ধু যখন কলকাতার মেয়র নির্বাচিত হন, তখন সুভাষচন্দ্র তার অধীনে কর্মরত ছিলেন। চিত্তরঞ্জন দাশ মহাত্মা গান্ধীর চেয়ে বেশি নমনীয় ও চরমপন্থার প্রতি বেশি সহানুভূতিশীল ছিলেন, যা সেসময় বাংলায় সুভাষ বসুর মতো আদর্শবাদী তরুণদের আকৃষ্ট করেছিল। চিত্তরঞ্জন, সুভাষচন্দ্র -কে জাতীয় রাজনীতিতে নিয়ে আসেন।
নেতাজী মহাত্মা গান্ধী এবং জাতীয় কংগ্রেসের নেতৃত্বে জাতীয়তাবাদী আন্দোলনে যোগ দেন। তিনি কংগ্রেসের মধ্যে একটি ধারার নেতৃত্বে থাকা জওহরলাল নেহরুকে অনুসরণ করেছিলেন।
১৯২৫ সালে সুভাষচন্দ্র বসুকে গ্রেফতার করে কারাগারে পাঠানো হয়, ১৯২৭ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর সুভাষ ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক হন এবং জওহরলাল নেহেরু সঙ্গে ভারতের স্বাধীনতার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন।তীক্ষ্ণ বুদ্ধি আর নেতৃত্বের কারনে একসময় তিনি কংগ্রেসের সভাপতির পদের জন্য মনোনীত হন। তবে নীতিগত ভাবে মহাত্মা গান্ধীর সহিত অমিল হওয়ার কারনে ওয়ার্কিং কমিটির বৃহৎ সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের প্রতিবাদের মুখে পদত্যাগ করেন। পদত্যাগ করার পর, শেষ পর্যন্ত দল থেকেও তিনি বহিষ্কৃত হন।
১৯৪১ সালে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনের কারনে সুভাষচন্দ্র বসুকে গৃহবন্দী করা হয়।
তবে আফগানিস্তানের মধ্য দিয়ে তিনি গোপনে ভারত ত্যাগ করতে সক্ষম হন।

১৯৪১ সালের এপ্রিলে জার্মানিতে পৌঁছান। জার্মানিতে পৌঁছানোর পর তিনি বার্লিনে ফ্রি ইন্ডিয়া সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন এবং ভারতীয় যুদ্ধবন্দীদের মধ্য থেকে সৈন্য নিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনী গঠন করেন।

জাপানিরা ১৯৪২ সালে ব্রিটিশদের কাছ থেকে  আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ দখল করে নেয়। এর এক বছর পর ১৯৪৩ সালে সেখানে ভারতের অস্থায়ী সরকার গঠন হয়। সুভাষ বোস 'আজাদ হিন্দ' বা মুক্ত ভারতের অস্থায়ী সরকারের ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি অর্থাৎ আইএনএ’র দায়িত্ব নেন।ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মি) মূলত গড়ে উঠেছিল জাতীয়তাবাদী নেতা রাসবিহারী বসুর হাতে, ১৯৪৩ সালে রাসবিহারী বসু এই সেনাবাহিনীর দায়িত্ব সুভাষচন্দ্রকে হস্তান্তর করেণ ।INA এর মধ্যে রানি লক্ষ্মীবাঈ রেজিমেন্ট একটি আলাদা নারী বাহিনীও ছিল, INA বাহিনীতে প্রায় পঁচাশি হাজার সৈন্য ছিল।

১৯৪৪ সালের শেষের দিকে এবং ১৯৪৫ সালের প্রথম দিকে আইএনএ এবং জাপান বাহিনী সম্মিলিত ভাবে ভারত আক্রমণ করে কিন্তু এই যুদ্ধে তারা শোচনীয় ভাবে পরাজয়ের সম্মুখীন হয়। নেতাজী ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি করার জন্য মাঞ্চুরিয়ায় চলে যান। মাঞ্চুরিয়া চিন এবং রাশিয়ার একটি সীমান্তবর্তী এলাকা।

১৮ আগস্ট, ১৯৪৫ সালে তাইওয়ানে ওভারলোডেড বিমান বিধ্বস্ত হয়ে নেতাজী মারা যান। সুভাষ বোসের মৃত্যুর ঘটনাটি অনেকের নিকট তখন অবিশ্বাস্য ছিল।
ভারতের অনেকে বিশেষত বাংলায়, সে সময় নেতাজীর মৃত্যুর ঘটনাটিকে অস্বীকার করা হয়। তবে বিমান দুর্ঘটনার সময় নেতাজীর সহযাত্রী কর্নেল হাবিবুর রহমানের ভাষ্যে এর সত্যতা পাওয়া যায়। বিমান দুর্ঘটনায় সুভাস বসুর মৃত্যু হয়েছিল কিনা সেটা খতিয়ে দেখতে ভারতে গঠিত প্রথম সরকারি কমিটি শাহনওয়াজ কমিশনে দেওয়া সাক্ষ্যে কর্নেল হাবিবুর রহমান বলেছিলেন, "বিমান তখনও বেশি উপরে ওঠেনি, বিমানঘাঁটির চৌহদ্দির মধ্যেই ছিল সেটি। সেই সময়েই সামনের দিকে একটা বিস্ফোরণের শব্দ শুনতে পাই। পরে জেনেছিলাম বিমানের একটা প্রোপেলার ভেঙ্গে নীচে পড়ে গেছে। আর তাতে সামনের দিকে আর পেছনের দিকে আগুন লেগে গিয়েছিল। কর্নেল রহমানের ভাষ্য অনুযায়ী সুভাষ বোস তখন ঐ বিমানে ছিলেন এবং আগুনে নেতাজীর শরীর মারাত্মক ভাবে পুরে যায়। শীঘ্রই চিকিৎসা দেয়া সত্ত্বেও বোস কোমায় চলে যান। কয়েক ঘন্টা পরে, সেদিন রাত ৯ এবং ১০ টার মধ্যবর্তী সময়ে তিনি মারা যান।

মৃত্যুর দুই দিন পরে, ২০শে আগস্ট তার মৃতদেহ তাইহোকু শ্মশানে দাহ করা হয়।
সে সময় আজাদ হিন্দ ফৌজের কর্মীদের মধ্যে সুভাষচন্দ্র বসুর মৃত্যুর সংবাদ ব্যাপক অবিশ্বাস ও অনিশ্চয়তার জন্ম দিয়েছিল। সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয় মালয় অর্থাৎ মালয়েশিয়া এবং সিঙ্গাপুরের তরুণ তামিল ভারতীয়রা, যারা আজাদ হিন্দ ফৌজে তালিকাভুক্ত ছিল। আজাদ হিন্দ ফৌজ এর পেশাদার সৈন্যরা যাদের অধিকাংশই পাঞ্জাবি, এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের সম্মুখীন হন। অনেকে আবার ব্রিটিশদের পক্ষ থেকে ভয়াবহ প্রতিশোধের আশংকা করেন।

নেতাজীর মৃত্যু সম্পর্কে গান্ধীজী বলেছিলেন: "সুভাষ বসু ভালোভাবে মৃত্যুবরণ করেছেন। তিনি বিপথগামী হওয়া সত্ত্বেও নিঃসন্দেহে একজন দেশপ্রেমিক ছিলেন। তবে মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে বিবাদ করার কারনে এবং জাপানি ফ্যাসিবাদের সঙ্গে হাত মেলানোর জন্য কংগ্রেসের অনেক সদস্যই সুভাষচন্দ্রকে ক্ষমা করতে পারেনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশ নেওয়া ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রায় ২৫ লক্ষ ভারতীয় সৈন্য আজাদ হিন্দ ফৌজ সম্পর্কে দ্বিধান্বিত ছিল। অনেকে INA এর সদস্যদের বিশ্বাসঘাতক হিসেবে দেখতো, এদের মধ্যে অবশ্য কিছু ছিলেন যারা তাদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করতো। ব্রিটিশ রাজ, INA এর ৩০০ অফিসারের বিরুদ্ধে বিশ্বাসঘাতকতার জন্য বিচার শুরু করে, অবশ্য পরে তা বাতিল করে।
পরিশেষে একথা বলা যায় যে নেতাজী  সুভাষচন্দ্র বসু ধর্ম এবং জাতীয় বিভেদের ঊর্ধ্বে একজন মহান দেশ প্রেমিক ছিলেন। তিনি ভারত বর্ষের সব ধর্ম আর জাতী গুষ্ঠির শ্রদ্ধার পাত্র ছিলেন।

#বঙ্গের_নেতাজী #সুভাষ_চন্দ্র_বসু #War_History_Bangla

Комментарии

Информация по комментариям в разработке

Похожие видео

  • О нас
  • Контакты
  • Отказ от ответственности - Disclaimer
  • Условия использования сайта - TOS
  • Политика конфиденциальности

video2dn Copyright © 2023 - 2025

Контакты для правообладателей [email protected]