Скачать или смотреть অ_মুক্তিযোদ্ধাদের স্বীকৃতি দিয়েছে জামুকা

অ_মুক্তিযোদ্ধাদের স্বীকৃতি দিয়েছে জামুকা

বাংলাদেশ সুরক্ষায় জাল মুক্তিযোদ্ধার কারখানা জামুকা
ঘেরাও ১৯৭১ এর ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের দিকনির্দেশনা ও ২৬ মার্চের স্বাধীনতা ঘোষণা পরবর্তী বাঙালিরা জীবন বাজি রেখে

পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে স্বপ্ন যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছি।

১৯৭২ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর শাসনামলে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী বীরদের সংজ্ঞা নির্ণয় করে যা মুক্তিযোদ্ধা সংজ্ঞা নামে অভিহীত। দুঃখের বিষয় স্বাধীনতা পরবর্তি ৫২ বছরে ১৯৭২ ে সংজ্ঞায় নানা সময়ে সংযোজন-বিয়োজন ঘটিয়ে বিকৃত করে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে সংজ্ঞায়িত করে না মুনিয়েছে কখনও জাতীয় তালিকা / মুক্তিবার্তা লাল মুক্তিবার্তা বিভিন্ন নামে।

২০০২ সালে জামাত জোট সরকার আমলে মন্ত্র

২০০৬ সাল পর্যন্ত চলমান থাকে, যেখানে অমুক্তিযোদ্ধা ও বীর মুক্তি বাশার শেষের বিশেষ শেষের সাথে। যার অদৃষ্ট মানে কি অমুক্তিে করীমকে মুক্তিযোদ্ধা বানানো হয়েছিল। এ কাজে সহযোগিতা করেছিল নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলার বীর মুক্তিযোদ্ধা ওসমান গণি গং মর্মে জনশূরুত। ২০০৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন পরবর্তি জনাব ক্যাপ্টেন অবঃ এবি তাজুল ইসলাম এমপি প্রতিমন্ত্রী হিসেবে যোগদান, জামুকার মাধ্যমে প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেটভুক্ত করার পাশাপাশি অভিনব পদ্ধতিতে অমুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযোদ্ধা বানানোর কাজ অব্যহত রাখেন। একাজে ফেনীর শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু নামে একজন ব্যক্তির সহযোগিতার কথা অধিকতর

শোনা যায় যে নিজেই মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে তালিকাভুক্ত তবে লজ্জার বিষয় ১৯৭১ সালে জনাব টিপুর সুন্নাতে খৎনা পর্যন্ত হয় নাই

এমনকি তিনি দুটো এস এস সি সনদের অধিকারী।

২০১৪ সালে জামাত বিএনপি চার দলীয় জোট সরকার আমালে মন্রণালয় প্রতিষ্ঠিতার পর অন্তনাবর্তী কালীন সরকার আমলে জনাব শাজাহান খান এমপি মন্ত্রী হিসেবে দ্বায়িত্ব পালনকালীন সময়ে পূর্ববর্তি সকল

কর্মের ধারাবাহিকতা অব্যহত থাকে। তিনি মন্ত্রী এবং জামুকার সভাপতি হিসেবে নিজ নামে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন মঞ্চা

নামক সংগঠন নিবন্ধন নেন যা জামুকার নীতির সাথে বেমানান।

বর্তমানে মন্ত্ৰী জনাব এ্যাডভোকেট আ.ক.ম. মোজাম্মেল হক এমপি মহোদয় দায়িত্ব গ্রহন পরবর্তি প্রকৃত মুকি প্রণয়নে অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেন যা ২০১৪ সালে শেষ হয়, যার যাচাই বাছাই কার্যক্রম চলমান। জামুকার সদস্যদের বিভিন্ন বিভাগের দায়িত্ব বন্টনের মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনায় সংশ্লিষ্ট বিভাগীয় আবেদন যাচাই-বাছাই করে তা সভায় উপস্থাপনের মাধ্যমে অনুমোদন করা হয়।

অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয় বিভাগীয় কমিটি জেলা- উপজেলা পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা নয় এমন মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী ও যুদ্ধাপরাধী মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিদেরও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে যা মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতসহ ভয়াবহ দেশদ্রোহীতার শামিল।

উদাহরণ স্বরুপ: অকালীন অবসরপ্রাপ্ত লেঃ কঃ ফারুক খান অনলাইনে আবেদন না করেও বিশেষ পদ্ধতির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধা গেজেটভুক্ত হন। এ বিষয়ে আমরা দুইবার সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত প্রকাশ করেছি। এ পর্যায়ে বিষয়টি স্থগিত রয়েছে এবং আমরা চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের অপেক্ষায়।
#NewsDekhen #মুক্তিযোদ্ধা #খবর