সৃষ্টি তত্ত্ব সৃষ্টির উদ্দেশ্য পার্ট ২
"আমার আসা সার্থক, পরিশ্রমের সার্থক, শিশুবয়স থেকে যেভাবে যেপথ দিয়ে এগিয়ে আসছি আমার রেকর্ডটা ঠিক আছে l তাই তোমরা যদি নিষ্পাপ হতে চাও,অপরাধ থেকে রক্ষা পেতে চাও.... তাহলে আমার সুরের সঙ্গে সুর মিলিয়ে থাক,স্পর্শের সঙ্গে স্পর্শ মেলাও।"
সেই সাধক বলছেন যতটুকুনি বুঝেছি সেই টুকুনির ব্যাখ্যা শুধু করতে পারব.......... মনকে পবিত্র রাখা, মনের ভিতরে কোন দ্বন্দ্ব রাখতে পারবেনা, অযথা কোন ধারণা করা চলবেনা, অযথা বাক্যব্যায় চলবেনা, লোভ প্রলোভন থাকবে কিন্ত সন্বরণ করবে, যশ, যশে নিজেকে বিভ্রান্ত করবেনা, অর্থ লোভে কল কৌশলের মাধ্যমে নিজেকে বিক্রি করবেনা এবং ছল চাতুরীর মাধ্যমে নিজের পজিশনটাকে বাড়াবেনা, ভাল দেখাবার জন্য নিজে সাজতে চেষ্টা কোরোনা, নিজের শয়তানি গুলিকে ঢেকে উপরে ভাল দেখাতে যেওনা, এবং সর্ব অবস্থায় কেউ কাউকে অযথা ভুল ধারণা করতে যেওনা না জেনে, কার কি মনে আছে কোন ঘটনা না জেনে সমুহ ঘটনার উপরে কাউকে দোষারোপ করবেনা, একটা ঘটনা একটা কাজ করলে কার উপরে দোষারোপ করবেনা, তার আগের ঘটনা গুলো না জেনে, প্রত্যেক টি কাজের ব্যাখ্যা জানবে, ঘটনার বিষয়বস্তু জানবে তবে তার সম্পর্কে অবগত হবে, তা না জেনে হটাৎ কোন মন্তব্য করবেনা, এবং অনেক গুলো কারণ জানতে হবে, সেগুলো মীমাংসা করতে হবে এবং
স্বচ্ছ পবিত্রতার ভিতর দিয়ে যদি নিজের জীবনকে রাখা যায় এবং দংশন থেকে যদি রক্ষা পাওয়া যায়,তবেই শুদ্ধ প্রেম ভালোবাসার মাধ্যমে যদি নিজেকে উৎসর্গ করে দাও মহা শুন্যের পথে, দেবতার চরণের বন্দনায়, দেব দর্শনের বন্দনায়, প্রার্থনায়,তবে এমনি সুর এমনি ধর্ম আপনি সে সুর, সুর থেকে এমনি ঝর্নার মতন বইতে থাকবে তোমার ভিতরে, তোমার ভিতরে এমন অফুরন্ত এক অজানার বার্তা থেকে কোথায় এক মহানন্দ তোমাকে ঘিরে এমনভাবে তোমাকে বিভোর করে দেবে তুমি যে কোথায় তুমি ও জানবেনা, সেই আনন্দে আত্মহারা হয়ে তোমাকে ভিতর থেকে তোমাকে উথাল পাথাল করে দেবে ডুবিয়ে দেবে ডুবড়ির মতন,খুঁজে পাবে তোমার সুর খুঁজে পাবে মহানন্দের সুর।সেই
সুরের ব্যাখ্যা চলেনা কিন্তু সেখানে দুঃখ নাই, ব্যাথা নাই, কোনরকম দীর্ঘশ্বাস নাই, কোন দ্বন্দ্ব নাই, সন্দেহ নাই, কার প্রতি ঝগড়া বিবাদ নাই, কার প্রতি ধারণার বশে রাগ নাই, যে যা বলবে তোমাকে হাঁসি মুখে গ্রহণ করতেই যখন শিখবে, বিবাদ করতে আর শিখবে না এই অবস্থা তোমার হবে যেটা সেই সাধকের হয়েছিল।"
রাম নারায়ণ রাম।🙏🌻🌹
Информация по комментариям в разработке