||অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কিভাবে সেবা দিলাম গোপাল সেনাদের||😍🙏🏻

Описание к видео ||অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কিভাবে সেবা দিলাম গোপাল সেনাদের||😍🙏🏻

||অক্ষয় তৃতীয়ার দিন কিভাবে সেবা দিলাম গোপাল সেনাদের||😍🙏🏻

অক্ষয় তৃতীয়ার অর্থ হল এমন একটি তৃতীয়া তিথি, যার কখনও ক্ষয় হয় না। এর অর্থ হল যে অক্ষয় তৃতীয়ার দিনে আপনি যে কাজই করুন না কেন, তার থেকে প্রাপ্ত পুণ্য লাভ সর্বদা ও সারাবছর বজায় থাকবে
অক্ষয় তৃতীয়া আপনার জীবনে সৌভাগ্য এবং সাফল্য নিয়ে আসুক। আপনার পরিবারের জন্য সমৃদ্ধি ও আনন্দে ভরা একটি দিনের কামনা করি।
ভগবানের বিষ্ণুর আশীর্বাদে সর্বদা আপনার সঙ্গে থাকুক।

আজ কোন পাপ কাজে দিকে যাবেন না,পুণ্যের চেষ্টা করুন আর ভাল বেসে বলুন
হরে কৃষ্ণ 🙏🙏🙏 জয় গনপতি বাপ্পা🙏🙏🙏

আজবিশেষ দিন—অক্ষয় তৃতীয়া,,জেনে নি,

১) বিষ্ণুর অবতার পরশুরাম আবির্ভূত হয়েছিলেন। ২) রাজা ভগীরথ গঙ্গা দেবীকে মর্ত্যে নিয়ে এসেছিলেন। ৩) গনেশ বেদব্যাসের মুখনিঃসৃত বাণী শুনে মহাভারত লিখতে শুরু করেছিলেন। ৪) চন্দনযাত্রা শুরু হয়েছিল। ৫) সত্যযুগ শেষ হয়ে ত্রেতাযুগের সূচনা হয়েছিল। ৬) কুবেরের তপস্যায় তুষ্ট হয়ে মহাদেব তাঁকে অতুল ঐশ্বর্য দান করেছিলেন। এদিনই কুবেরের লক্ষ্মী লাভ হয়েছিল বলে এদিন বৈভব-লক্ষ্মীর পূজা করা হয়। ৭) ভক্তরাজ সুদামা শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে দ্বারকায় গিয়ে দেখা করেছিলেন এবং তাঁর থেকে সামান্য চালভাজা নিয়ে শ্রীকৃষ্ণ তাঁর সব দুঃখ মোচন করেছিলেন। ৮) দুঃশাসন দ্রৌপদীর বস্ত্রহরণ করতে গিয়েছিলেন এবং ভগবান শ্রীকৃষ্ণ তাঁর সখীকে রক্ষা করেছিলেন। শরণাগতের পরিত্রাতা রূপে এদিন তিনি দ্রৌপদীকে রক্ষা করেছিলেন। ৯) পুরীধামে জগন্নাথদেবের রথযাত্রা উপলক্ষে রথনির্মাণ শুরু হয়েছিল। ১০) কেদার-বদরী গঙ্গোত্রী-যমুনোত্রীর যে মন্দির ছয় মাস বন্ধ থাকে, এইদিনেই তার দ্বার উদঘাটিত হয়েছিল

আজ অপনি যা করবেন,সব কিছু অক্ষয় হয়ে যাবে,,তাই আসুন পবিত্র দিনে আমরা হরে কৃষ্ণ নামে নিজেকে বিলিয়ে দি

প্রেম সে বলেো জয় পরমেশ্বর ভগবান শ্রী কৃষ্ণ কি?,,
হরে কৃষ্ণ, 🙏🙏🙏 রাধে রাধে🙏🙏🙏 জয় গনপতি বাপ্পা🙏🙏🙏

Комментарии

Информация по комментариям в разработке