ঘর থেকে শয়তান তাড়ানো জন্য || তেলাওয়াত টি শুনুন | সুরা বাকারা | Quran Tilawat bangla 😍 Islamic 56
#islamic_56 #সুরা_বাকারা
#সুরা_ইয়াসিন
#বাকারা
#সূরা
#সুরা_মুলক
#সুরা_আর_রহমান
@_________________56_____________________@
কোরআন তেলাওয়াতের ভিডিও এই চ্যানেলে প্রতিনিয়ত আপলোড করা হবে এই সূরাটি যদি দুটি করে আয়াত এক দিনের মুখস্ত করুন তাহলে শীঘ্রই মুখস্ত হয়ে যাবে সূরা বাকারার এর থেকে ৪০ আয়াত পর্যন্ত ।।
________________________________________________________________________________________
সূরা বাকারা, কুরআনের সবচেয়ে দীর্ঘতম সূরা, আয়াত সংখ্যা ২৮৬, মাসহাফে এটি সূরা ফাতিহার পর দ্বিতীয় ক্রমে এর অবস্থান। রেওয়ায়েত রয়েছে যে ইহা মদিনায় নাযিল হওয়া সর্বপ্রথম সূরা, তবে এই আয়াতটি ছাড়া وَاتَّقُوا يَوْمًا تُرْجَعُونَ فِيهِ إِلَى اللَّهِ ثُمَّ تُوَفَّى كُلُّ نَفْسٍ مَا كَسَبَتْ وَهُمْ لَا يُظْلَمُونَ , কেননা, এটি আসমান থেকে নাযিলকৃত শেষ আয়াত যা বিদায় হজ্জের সময় মিনায় কোরবানীর দিন নাযিল হয়েছে। সুদ সংক্রান্ত আয়াতও কুরআনের প্রথম দিকে নাযিল হয়। খালিদ বিন মা'দান বলেন, এ সূরার মর্যাদা, মহিমা, হুকুম-আহকাম ও উপদেশের আধিক্য ইত্যাদি কারণে একে ফুসতাতুল কুরআন (কুরআনের বসতি) বলা হয়। উমর ইবনুল খাত্তাব এ সূরাটির আইনশাস্ত্র এবং এতে যা আছে তা শিখতে বারো বছর সময় নেন, যেখানে তাঁর পুত্র আবদুল্লাহ ইবনে উমর আট বছরেই শিখে ফেলেছিলেন। কারণ এ সূরাটি একেবারে নাযিল না হয়ে ধাপে ধাপে নাযিল হয়।
আবু মাসউদ আল-আনসারী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ﷺ বলেছেনঃ "সূরা বাকারার শেষের দুটি আয়াত, যে ব্যক্তি রাতে পাঠ করবে, তা তার জন্য যথেষ্ট।"[১২]
আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, ﷺ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ "তোমরা তোমাদের ঘরকে কবর বানাবে না, আর যে ঘরে সূরা বাকারা পাঠ করা হয় সে ঘরে শয়তান প্রবেশ করবে না।"[১৩] [১৪][১৫]
সাহল বিন সাদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেনঃ "প্রত্যেক জিনিসেরই একটি কুঁজ থাকে, এবং কুরআনের কুঁজ হল বাকারা সুরা, আর যে ব্যক্তি এক রাতে নিজের ঘরে এটি পাঠ করবে, শয়তান তার তিন রাত পর্যন্ত প্রবেশ করবে না।"[১৬]
#video
আবূ ﷺ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে বলতে শুনেছি: "তোমরা কোরআন পড়, কেননা কেয়ামতের দিন এটি তার লোকদের জন্য সুপারিশ করবে। তোমরা জাহরাউইন (আল-বাকারা এবং আল-ইমরান) পাঠ কর, কারণ তারা কিয়ামতের দিন আসবে যেন তারা মেঘ বা দুটি মেঘ। অথবা যেন কিয়ামতের দিন তারা দুই দল পাখী তাদের পরিবারের পক্ষে তর্ক করছে। তারপর তিনি বললেন: সুরা বাকারা পড়, কেননা এটা আকড়ে ধরা আশীর্বাদ, আর ছেড়ে দেয়াটা আফসোস। এবং কোনো বাতলাহ ধরতে পারবে না।" [১৭]
#islamic_56
জাহরাউইন অর্থ: দুটি আলোক, আল-গিয়াবাহ অর্থ: যা উপর থেকে ছায়া দেয়, আল-ফারাক: কোন কিছুর টুকরো, বাতালাহ অর্থ: যাদুকররা।
ঘটনাটি সূরা আল-বাকারার ৬৭-৭৩ নং আয়াতে উল্লেখ করা হয়েছেঃ
"স্মরণ কর, যখন মূসা (আ.) স্বীয় সম্প্রদায়কে বলেছিল, ‘আল্লাহ তোমাদেরকে একটি গরু যবহ করার আদেশ দিচ্ছেন’; তারা বলেছিল, ‘তুমি কি আমাদের সঙ্গে ঠাট্টা করছো’? মূসা বলল, আল্লাহর আশ্রয় নিচ্ছি, যাতে আমি অজ্ঞদের অন্তর্ভুক্ত না হই।"
"তারা বলল, ‘আমাদের জন্য তোমার প্রতিপালককে স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিতে বল তা কীরূপ’? মূসা বলল, ‘আল্লাহ বলছেন, তা এমন এক গরু যা বৃদ্ধও নয় এবং অল্প বয়স্কও নয়- মধ্য বয়সী। সুতরাং যা (করতে) আদিষ্ট হয়েছ, তা পালন কর’।"
"তারা বলল, ‘তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, তিনি যেন আমাদের জন্য স্পষ্ট করে দেন, কেমন তার রঙ’? সে বলল, ‘নিশ্চয় তিনি বলছেন, নিশ্চয় তা হবে হলুদ রঙের গাভী, তার রঙ উজ্বল, দর্শকদেরকে যা আনন্দ দেবে’
"তারা বলল, ‘তুমি আমাদের জন্য তোমার রবের নিকট দো‘আ কর, তিনি যেন আমাদের জন্য স্পষ্ট করে দেন, তা কেমন? নিশ্চয় গরুটি আমাদের জন্য সন্দেহপূর্ণ হয়ে গিয়েছে। আর নিশ্চয় আমরা আল্লাহ চাহে তো পথপ্রাপ্ত হব’
Информация по комментариям в разработке